২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৩২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, পূজার সময় বৈধ ও অবৈধ মদের দোকান বন্ধ রাখতে পুলিশ কমিশনার দায়িত্বে আছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের জেএম সেন হলের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
গুজব ও অপপ্রচারের বিষয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘গুজবে কান দেবেন না। সত্য সংবাদ প্রকাশ করুন। মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করবেন না। পার্শ্ববর্তী দেশ মিথ্যা সংবাদ ছড়ায়, আপনারা সত্যি বললে তাদের মুখে চুলকানি পড়বে।’
এর আগে চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অর্পন কান্তি ব্যানার্জি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে পূজার সময় চট্টগ্রামের সব মদের দোকান বন্ধ রাখার দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা শুনতে চাই না যে চট্টগ্রামে পূজার সময় মদ বা গাজা বিক্রি হচ্ছে।
দোকান খোলা থাকলে অনেকে কিনতে চাইবে, বন্ধ থাকলে কেউ খেতে পারবে না। পূজামণ্ডপের আশপাশেও মদের কোনো দোকান থাকা উচিত নয়। আপনার কাছে অনুরোধ, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
তিনি আরও জানান, চতুর্থ নগরে ২৯২টি পূজামণ্ডপে কোনো মেলা বসবে না। মেলা না বসলে মদ বিক্রিরও সুযোগ থাকবে না। একইদিন বিকেলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জেএম সেন হলের পূজামণ্ডপও পরিদর্শন করেছেন। তিনি প্যান্ডেলের নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রক্ষা নিশ্চিত করতে দায়িত্বশীলদের সতর্ক করেছেন।
পরিদর্শনের সময় উপদেষ্টা বলেন, ‘জেএম সেন এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ভালোভাবে বজায় রাখা হয়। প্রয়োজনে টাইলস করা হয়। প্রতিদিনই পয়পরিষ্কার করার জন্য অনুরোধ করেছি। এ ছাড়া স্বেচ্ছাসেবক, সিসি ক্যামেরা, আনসার ও নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে। শিশু ও মহিলাবিষয়ক সম্পাদক থাকবে। পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে।’
এর আগে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে বিভাগের জেলা প্রশাসক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ছোটখাটো ঘটনার সুযোগ নিয়ে কেউ যেন অপপ্রচার ছড়াতে না পারে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। লোকাল পর্যায়ে কিছু ঘটনা ঘটে, আবার কিছু ঘটে না, অথচ মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে অযথা প্রচারের মাত্রা বাড়ে।’
তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘বাহিনীর প্রধানদের আমরা স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছি—যারা উসকানি বা অপপ্রচারের সঙ্গে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এবার দুর্গাপূজা অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। দেশের কোথাও বড় কোনো সমস্যা নেই। ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে।’
সব ধর্মের মানুষের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘সব ধর্মের লোকজন যেন সহযোগিতা করে পূজাটি সুন্দরভাবে ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।’ অনলাইনে অপপ্রচারের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ইউটিউবে যেসব বিষয় ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলেও অনুরোধে অনেক ক্ষেত্রে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। এ বিষয়ে আমরা আইসিটি মন্ত্রণালয়কেও অনুরোধ জানাই।’
চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ বলেন, ‘বর্তমান সরকার দুর্গাপূজার সার্বিক প্রস্তুতি ও নিরাপত্তায় যথেষ্ট আন্তরিক ও সহযোগিতা প্রদর্শন করছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার ও র্যাব যথাযথভাবে মোতায়েন রয়েছে।
আজ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেএম সেন হলের মণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন এবং সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। বিদেশে বসে কেউ যেন সাইবার ক্রাইম বা গুজব ছড়াতে না পারে এবং গুজবে কান না দেয়, সে বিষয়েও বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সরকারের এ সহযোগিতা ও তৎপরতার জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, পূজার সময় বৈধ ও অবৈধ মদের দোকান বন্ধ রাখতে পুলিশ কমিশনার দায়িত্বে আছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের জেএম সেন হলের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
গুজব ও অপপ্রচারের বিষয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘গুজবে কান দেবেন না। সত্য সংবাদ প্রকাশ করুন। মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করবেন না। পার্শ্ববর্তী দেশ মিথ্যা সংবাদ ছড়ায়, আপনারা সত্যি বললে তাদের মুখে চুলকানি পড়বে।’
এর আগে চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অর্পন কান্তি ব্যানার্জি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে পূজার সময় চট্টগ্রামের সব মদের দোকান বন্ধ রাখার দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা শুনতে চাই না যে চট্টগ্রামে পূজার সময় মদ বা গাজা বিক্রি হচ্ছে।
দোকান খোলা থাকলে অনেকে কিনতে চাইবে, বন্ধ থাকলে কেউ খেতে পারবে না। পূজামণ্ডপের আশপাশেও মদের কোনো দোকান থাকা উচিত নয়। আপনার কাছে অনুরোধ, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
তিনি আরও জানান, চতুর্থ নগরে ২৯২টি পূজামণ্ডপে কোনো মেলা বসবে না। মেলা না বসলে মদ বিক্রিরও সুযোগ থাকবে না। একইদিন বিকেলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জেএম সেন হলের পূজামণ্ডপও পরিদর্শন করেছেন। তিনি প্যান্ডেলের নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রক্ষা নিশ্চিত করতে দায়িত্বশীলদের সতর্ক করেছেন।
পরিদর্শনের সময় উপদেষ্টা বলেন, ‘জেএম সেন এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ভালোভাবে বজায় রাখা হয়। প্রয়োজনে টাইলস করা হয়। প্রতিদিনই পয়পরিষ্কার করার জন্য অনুরোধ করেছি। এ ছাড়া স্বেচ্ছাসেবক, সিসি ক্যামেরা, আনসার ও নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে। শিশু ও মহিলাবিষয়ক সম্পাদক থাকবে। পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে।’
এর আগে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে বিভাগের জেলা প্রশাসক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ছোটখাটো ঘটনার সুযোগ নিয়ে কেউ যেন অপপ্রচার ছড়াতে না পারে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। লোকাল পর্যায়ে কিছু ঘটনা ঘটে, আবার কিছু ঘটে না, অথচ মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে অযথা প্রচারের মাত্রা বাড়ে।’
তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘বাহিনীর প্রধানদের আমরা স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছি—যারা উসকানি বা অপপ্রচারের সঙ্গে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এবার দুর্গাপূজা অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। দেশের কোথাও বড় কোনো সমস্যা নেই। ধর্মীয় পবিত্রতা রক্ষা করতে হবে।’
সব ধর্মের মানুষের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘সব ধর্মের লোকজন যেন সহযোগিতা করে পূজাটি সুন্দরভাবে ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।’ অনলাইনে অপপ্রচারের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ইউটিউবে যেসব বিষয় ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলেও অনুরোধে অনেক ক্ষেত্রে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। এ বিষয়ে আমরা আইসিটি মন্ত্রণালয়কেও অনুরোধ জানাই।’
চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ বলেন, ‘বর্তমান সরকার দুর্গাপূজার সার্বিক প্রস্তুতি ও নিরাপত্তায় যথেষ্ট আন্তরিক ও সহযোগিতা প্রদর্শন করছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার ও র্যাব যথাযথভাবে মোতায়েন রয়েছে।
আজ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেএম সেন হলের মণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন এবং সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। বিদেশে বসে কেউ যেন সাইবার ক্রাইম বা গুজব ছড়াতে না পারে এবং গুজবে কান না দেয়, সে বিষয়েও বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সরকারের এ সহযোগিতা ও তৎপরতার জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।’
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.