১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:১৬
সিলেটের গোয়াইনঘাটের নৌপথে চাঁদাবাজির মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য আজমল হোসেনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৩টার দিকে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় ।
গ্রেপ্তাকৃত আজমল হোসেন নদী পথে নৌকা আটকে চাঁদাবাজি মামলার প্রধান আসামি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য। তিনি উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের ফয়সল আহমদের ছেলে।
এছাড়াও চাঁদাবাজি মামলায় আটক অন্যান্য আসামিরা হলেন উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের মৃত আ. সালামের ছেলে সুলতান আহমদ, ফজর রহমানের ছেলে বিল্লাল মেম্বার, মৃত মুসাব্বিরে ছেলে সুবহান, ফারুক আহমেদের ছেলে শাকিল, মৃত ফজু রহমানের ছেলে ফারুক মিয়া ও মৃত আ. মুসাব্বিরের ছেলে ফয়সল মৌলবি।
জানা গেছে, সরকারের ইজারাকৃত বালু মহাল থেকে বালুবাহী যাওয়ার পথে আজমল হোসেনের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি চাঁদাবাজ চক্র গত মাসে অবৈধভাবে বালুবোঝাই করা প্রায় দুই শত বাল্কহেড আটক করে রাখেন। এ নিয়ে ওই সময় ইজারাদারের সঙ্গে কয়েকবার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া আজমল গংদের নিয়ে বিষয়টি নিরসনের জন্য বসলেও তার কোনো সুরাহ হয়নি। সে সময় সমাধান না পেয়ে নৌ শ্রমিকরা চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গোয়াইনঘাট থানার সামনে বিক্ষোভ করেছিল।
আরও জানা যায়, বালুবোঝাই প্রায় দুই শত বাল্কহেড দুই সাপ্তাহ ধরে লেংগুড়া গ্রামের আজমল বাহিনীর জিম্মি করে আটকে রেখেছিল। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও প্রশাসনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাও দিয়েছিল।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাল্কহেড সঙ্গে আসা শ্রমিক ও স্থানীয় নৌকা শ্রমিকদের জোরপূর্বক জিম্মি করে রাখার ঘটনায় গত ৬ জুলাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অভিযান চালানো হয়। পরে আজমলগংদের হাত থেকে জিম্মি থাকা বালুবোঝাই বাল্কহেডগুলো উদ্ধার করে যৌথবাহিনীর অভিযানিক দল। সে সময় কয়েকঘণ্টাব্যাপী অভিযানে আজমল পালিয়ে গেলেও তার কিছু সংখ্যক লোক সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পরলে তাৎক্ষণিক ছয়জনকে আটক করা হয়।
অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে গোয়াইনঘাট থানায় দেশীয় অস্ত্র এবং অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় মামলা করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় ৩২ নাম উল্লেখ করা হয়। আর অজ্ঞাতনামা ৪০-৪৫ জনকে আসামি করা হয়।
এরপর থেকে আজমল পলাতক থাকলেও শনিবার রাতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আজমলসহ ৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। র্যাব-৯ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে অভিযান পরিচালনা করে আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে তাদের গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, চাঁদাবাজির একটি মামলার প্রধান আসামি আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব-৯। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
সিলেটের গোয়াইনঘাটের নৌপথে চাঁদাবাজির মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য আজমল হোসেনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৩টার দিকে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় ।
গ্রেপ্তাকৃত আজমল হোসেন নদী পথে নৌকা আটকে চাঁদাবাজি মামলার প্রধান আসামি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা কমিটির সদস্য। তিনি উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের ফয়সল আহমদের ছেলে।
এছাড়াও চাঁদাবাজি মামলায় আটক অন্যান্য আসামিরা হলেন উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের মৃত আ. সালামের ছেলে সুলতান আহমদ, ফজর রহমানের ছেলে বিল্লাল মেম্বার, মৃত মুসাব্বিরে ছেলে সুবহান, ফারুক আহমেদের ছেলে শাকিল, মৃত ফজু রহমানের ছেলে ফারুক মিয়া ও মৃত আ. মুসাব্বিরের ছেলে ফয়সল মৌলবি।
জানা গেছে, সরকারের ইজারাকৃত বালু মহাল থেকে বালুবাহী যাওয়ার পথে আজমল হোসেনের নেতৃত্বে সক্রিয় একটি চাঁদাবাজ চক্র গত মাসে অবৈধভাবে বালুবোঝাই করা প্রায় দুই শত বাল্কহেড আটক করে রাখেন। এ নিয়ে ওই সময় ইজারাদারের সঙ্গে কয়েকবার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া আজমল গংদের নিয়ে বিষয়টি নিরসনের জন্য বসলেও তার কোনো সুরাহ হয়নি। সে সময় সমাধান না পেয়ে নৌ শ্রমিকরা চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গোয়াইনঘাট থানার সামনে বিক্ষোভ করেছিল।
আরও জানা যায়, বালুবোঝাই প্রায় দুই শত বাল্কহেড দুই সাপ্তাহ ধরে লেংগুড়া গ্রামের আজমল বাহিনীর জিম্মি করে আটকে রেখেছিল। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও প্রশাসনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাও দিয়েছিল।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাল্কহেড সঙ্গে আসা শ্রমিক ও স্থানীয় নৌকা শ্রমিকদের জোরপূর্বক জিম্মি করে রাখার ঘটনায় গত ৬ জুলাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অভিযান চালানো হয়। পরে আজমলগংদের হাত থেকে জিম্মি থাকা বালুবোঝাই বাল্কহেডগুলো উদ্ধার করে যৌথবাহিনীর অভিযানিক দল। সে সময় কয়েকঘণ্টাব্যাপী অভিযানে আজমল পালিয়ে গেলেও তার কিছু সংখ্যক লোক সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পরলে তাৎক্ষণিক ছয়জনকে আটক করা হয়।
অভিযানে আটককৃতদের বিরুদ্ধে গোয়াইনঘাট থানায় দেশীয় অস্ত্র এবং অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় মামলা করেন উপজেলার সদর ইউনিয়নের আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। মামলায় ৩২ নাম উল্লেখ করা হয়। আর অজ্ঞাতনামা ৪০-৪৫ জনকে আসামি করা হয়।
এরপর থেকে আজমল পলাতক থাকলেও শনিবার রাতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আজমলসহ ৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। র্যাব-৯ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে অভিযান পরিচালনা করে আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে তাদের গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, চাঁদাবাজির একটি মামলার প্রধান আসামি আজমলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব-৯। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:৪৮
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:১৯
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.