১১ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:২৪
নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা বাড়লেও বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দলের (বিএনপি) জনপ্রিয়তা কমেছে বলে একটি জরিপের ফলাফলে ওঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেওয়া ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ ভোটার ২০২৪ সালের অক্টোবরে যেখানে বিএনপিকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন, সেখানে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে তা কমে ১২ শতাংশে নেমেছে। অন্যদিকে, এনসিপির প্রতি সমর্থন ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২ দশমিক ৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। তবে ‘কোন দলকে ভোট দেবেন’ জরিপের এমন প্রশ্নে এখনও সিদ্ধান্ত না নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ।
সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে রাজধানীর আগারগাঁও জাতীয় আর্কাইভ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘ডিআইজিডি পালস সার্ভে’-এর গবেষণা পেপার উন্মোচন অনুষ্ঠানে এই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও ভয়েস ফর রিফর্ম যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা জুলাই ২০২৫’ শীর্ষক এই জরিপ করেছে ভয়েস ফর রিফর্ম ও বিআইজিডি। অন্তবর্তী সরকারের পারফরমেন্স, জনগণের সংস্কার প্রত্যাশা ও আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর জনসমর্থনের ওপর সম্প্রতি এই জরিপ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইজিডির’ ফেলো সৈয়দা সেলিনা আজিজ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ভয়েস ফর রিফর্মের সহ আহ্বায়ক এ কে এম ফাহিম মাশরুর, বিআইজিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো মিরাজ এম হাসান ও আসিফ শাহান।
জরিপের ফলাফলে বলা হয়, আগামী জাতীয় নির্বাচনে আপনি কাকে ভোট দেবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ২০২৪ সালের অক্টোবরে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ বলেছে, বিএনপিকে ভোট দেবে। সেখানে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে তা কমে ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জামায়াতে ইসলামির পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ১১ দশমিক ৩ শতাংশ, তা কমে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে ১০ দশমিক ৪ শতাংশে নেমেছে।
২০২৪ সালের অক্টোবরে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ৮ দশমিক ৯ শতাংশ, তবে চলতি বছরের জুলাইয়ের জরিপে তা ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে। ২০২৪ সালে এনসিপির পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ২ শতাংশ, চলতি বছরের জুলাইয়ে সেই সমর্থন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৮ শতাংশে। জাতীয় পার্টির প্রতি সমর্থন ২ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমে শূণ্য দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে।
অন্যান্য ইসলামিক দলের সমর্থনও কমছে, ২ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে কমে শূণ্য দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। অন্যান্য দলের প্রতিও সমর্থন কমেছে জনগণের। যেখানে ২০২৪ সালে অন্যান্য দলে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছিল, চলতি বছরের জুলাইয়ে তা কমে ১ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। তবে কোন দলকে ভোট দেবে এখনও সিদ্ধান্ত নেই এমন ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে। জরিপে ২০২৪ সালের অক্টোবরে যেখানে ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ ছিল, জুলাইয়ে তা বেড়ে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আর ভোট না দেওয়ার কথা জানিয়েছে ১ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ। আর কাকে ভোট দেবে এমন তথ্য জানাতে চাননি এই জরিপে অংশ নেওয়া ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ, যা গত অক্টোবরে ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
এদিকে জরিপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ মানুষ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আশাবাদী। ৭০ শতাংশ বলেছেন আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলে জানিয়েছন ১৫ শতাংশ মানুষ। জরিপে অংশ নেওয়া ৫১ শতাংশ মনে করে ভালো মতো সংষ্কার করে তারপরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। কিছু জরুরি সংষ্কার করে নির্বাচন চায় ১৭ শতাংশ। তবে জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে হোক এমন বিষয়ে মত দিয়েছে ৩২ শতাংশ। আর ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে মত দিয়েছে ১২ শতাংশ, জুনের মধ্যে ১১ শতাংশ এবং ডিসেম্বর ২০২৬ অথবা এর পরে নির্বাচন হওয়ার পক্ষে মত দিয়েছে ২৫ শতাংশ।
জরিপে প্রশ্ন করা হয় আপনার নির্বাচনি এলাকায় কোন দলের প্রার্থী জিতবে বলে আপনার মনে হয়। এমন প্রশ্নের উত্তরে ৩৮ শতাংশ জানিয়েছে বিএনপির প্রার্থী, জামায়েতী ইসলামীর ১৩ শতাংশ, আওয়ামী লীগের ৭ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ এবং অন্যান্য দলের ৩ শতাংশ প্রার্থী জিতবে বলে জরিপে অংশগ্রহণকারীরা জানিয়েছেন। এবং এই প্রশ্নের উত্তরে জানিনা বলে উত্তর দিয়েছেন ২৯ শতাংশ এবং প্রশ্নের উত্তর দেন নি ৯ শতাংশ।
মূল প্রবন্ধের সার্বিক বিশ্লেষণ ও মূল বার্তায় বিআইজিডির ফেলো সৈয়দা সেলিনা আজিজ বলেন, ‘বর্তমানে সমস্যার ধরণ বহুমাত্রিক এবং এই সমস্যায় অর্থনীতির একতরফা প্রভাব কমেছে। এই বহুমাত্রিকতার কেন্দ্রে রয়েছে রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা এবং এগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে আইনশৃঙ্খলার অবনতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। এই কারণগুলোর জন্যই অন্তবর্তীকালীন সরকারের গ্রহণযোগ্যতা কমেছে। মানুষ এই অস্থিতিশীলতার সমাধান খুঁজছেন দুইভাবে, এক- নির্বাচন, দুই- সংষ্কার। যদিও মানুষ নির্বাচনমুখী, তবু আমাদের ফলাফল অনুযায়ী একটি বিশাল গোষ্ঠী এখনও সিদ্ধান্ত নেননি। ভোটের ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়ন বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।’
সারাদেশের ৬৪ জেলায় পাঁচ হাজার ৪৮৯ জন নারী ও পুরুষের মধ্যে টেলিফোনে এই জরিপ পরিচালিত হয়। চলতি বছর জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকে ২০ জুলাই এই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে।
নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা বাড়লেও বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দলের (বিএনপি) জনপ্রিয়তা কমেছে বলে একটি জরিপের ফলাফলে ওঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেওয়া ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ ভোটার ২০২৪ সালের অক্টোবরে যেখানে বিএনপিকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন, সেখানে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে তা কমে ১২ শতাংশে নেমেছে। অন্যদিকে, এনসিপির প্রতি সমর্থন ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২ দশমিক ৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। তবে ‘কোন দলকে ভোট দেবেন’ জরিপের এমন প্রশ্নে এখনও সিদ্ধান্ত না নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ।
সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে রাজধানীর আগারগাঁও জাতীয় আর্কাইভ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘ডিআইজিডি পালস সার্ভে’-এর গবেষণা পেপার উন্মোচন অনুষ্ঠানে এই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও ভয়েস ফর রিফর্ম যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা জুলাই ২০২৫’ শীর্ষক এই জরিপ করেছে ভয়েস ফর রিফর্ম ও বিআইজিডি। অন্তবর্তী সরকারের পারফরমেন্স, জনগণের সংস্কার প্রত্যাশা ও আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর জনসমর্থনের ওপর সম্প্রতি এই জরিপ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআইজিডির’ ফেলো সৈয়দা সেলিনা আজিজ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ভয়েস ফর রিফর্মের সহ আহ্বায়ক এ কে এম ফাহিম মাশরুর, বিআইজিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো মিরাজ এম হাসান ও আসিফ শাহান।
জরিপের ফলাফলে বলা হয়, আগামী জাতীয় নির্বাচনে আপনি কাকে ভোট দেবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ২০২৪ সালের অক্টোবরে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ বলেছে, বিএনপিকে ভোট দেবে। সেখানে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে তা কমে ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জামায়াতে ইসলামির পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ১১ দশমিক ৩ শতাংশ, তা কমে ২০২৫ সালের জুলাইয়ে ১০ দশমিক ৪ শতাংশে নেমেছে।
২০২৪ সালের অক্টোবরে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ৮ দশমিক ৯ শতাংশ, তবে চলতি বছরের জুলাইয়ের জরিপে তা ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে। ২০২৪ সালে এনসিপির পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল ২ শতাংশ, চলতি বছরের জুলাইয়ে সেই সমর্থন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৮ শতাংশে। জাতীয় পার্টির প্রতি সমর্থন ২ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমে শূণ্য দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে।
অন্যান্য ইসলামিক দলের সমর্থনও কমছে, ২ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে কমে শূণ্য দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। অন্যান্য দলের প্রতিও সমর্থন কমেছে জনগণের। যেখানে ২০২৪ সালে অন্যান্য দলে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছিল, চলতি বছরের জুলাইয়ে তা কমে ১ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। তবে কোন দলকে ভোট দেবে এখনও সিদ্ধান্ত নেই এমন ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে। জরিপে ২০২৪ সালের অক্টোবরে যেখানে ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ ছিল, জুলাইয়ে তা বেড়ে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আর ভোট না দেওয়ার কথা জানিয়েছে ১ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ। আর কাকে ভোট দেবে এমন তথ্য জানাতে চাননি এই জরিপে অংশ নেওয়া ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ, যা গত অক্টোবরে ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
এদিকে জরিপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ মানুষ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আশাবাদী। ৭০ শতাংশ বলেছেন আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলে জানিয়েছন ১৫ শতাংশ মানুষ। জরিপে অংশ নেওয়া ৫১ শতাংশ মনে করে ভালো মতো সংষ্কার করে তারপরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। কিছু জরুরি সংষ্কার করে নির্বাচন চায় ১৭ শতাংশ। তবে জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে হোক এমন বিষয়ে মত দিয়েছে ৩২ শতাংশ। আর ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে মত দিয়েছে ১২ শতাংশ, জুনের মধ্যে ১১ শতাংশ এবং ডিসেম্বর ২০২৬ অথবা এর পরে নির্বাচন হওয়ার পক্ষে মত দিয়েছে ২৫ শতাংশ।
জরিপে প্রশ্ন করা হয় আপনার নির্বাচনি এলাকায় কোন দলের প্রার্থী জিতবে বলে আপনার মনে হয়। এমন প্রশ্নের উত্তরে ৩৮ শতাংশ জানিয়েছে বিএনপির প্রার্থী, জামায়েতী ইসলামীর ১৩ শতাংশ, আওয়ামী লীগের ৭ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ এবং অন্যান্য দলের ৩ শতাংশ প্রার্থী জিতবে বলে জরিপে অংশগ্রহণকারীরা জানিয়েছেন। এবং এই প্রশ্নের উত্তরে জানিনা বলে উত্তর দিয়েছেন ২৯ শতাংশ এবং প্রশ্নের উত্তর দেন নি ৯ শতাংশ।
মূল প্রবন্ধের সার্বিক বিশ্লেষণ ও মূল বার্তায় বিআইজিডির ফেলো সৈয়দা সেলিনা আজিজ বলেন, ‘বর্তমানে সমস্যার ধরণ বহুমাত্রিক এবং এই সমস্যায় অর্থনীতির একতরফা প্রভাব কমেছে। এই বহুমাত্রিকতার কেন্দ্রে রয়েছে রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা এবং এগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে আইনশৃঙ্খলার অবনতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অস্থিতিশীলতা। এই কারণগুলোর জন্যই অন্তবর্তীকালীন সরকারের গ্রহণযোগ্যতা কমেছে। মানুষ এই অস্থিতিশীলতার সমাধান খুঁজছেন দুইভাবে, এক- নির্বাচন, দুই- সংষ্কার। যদিও মানুষ নির্বাচনমুখী, তবু আমাদের ফলাফল অনুযায়ী একটি বিশাল গোষ্ঠী এখনও সিদ্ধান্ত নেননি। ভোটের ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়ন বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।’
সারাদেশের ৬৪ জেলায় পাঁচ হাজার ৪৮৯ জন নারী ও পুরুষের মধ্যে টেলিফোনে এই জরিপ পরিচালিত হয়। চলতি বছর জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকে ২০ জুলাই এই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.