০৪ জুন, ২০২৫ ১৬:৫৩
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট নির্মান কাজ পূণরায় চালুর দাবীতে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ।
২০০৮ সালে কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্পের আওতায় মূল ভবন ও দুইটি আবাসিক ভবনের জন্য পাঁচ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহবান করা হলে তৎকালীন আওয়ামীলীগের প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানকের ভাই নাসির উদ্দিন লিটু ক্ষমতার অপব্যহার করে নূরিয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজটি হাতিয়ে নেয়। ওই বছর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ২০ শতাংশ কাজ করে ফেলে রেখে বিল নিয়ে চলে যায়। সিডিউল অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না করায় ২০১৪ সালের ২৫ জুন ওই ঠিকাদারের দরপত্রের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়। এবং ২০২৪ সালের ২১শে এপ্রিল দুদক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন প্রকৌশলী ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকের নামে মামলা করেন।
২০২২ সালের ২৪ জুলাই কহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৫ কোটি ১১ লক্ষ টাকার কার্যাদেশ পেয়েও ১ বছরের মধ্যে ভবনের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তারা কাজ শেষ না করে পালিয়ে গেলে উক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মামলা করে। মামলা এবং ঠিকাদারের গাফিলতিতে কাউখালী উপজেলার দেড় লক্ষ মানুষের সেবা দেওয়ার একমাত্র হাসপাতালটিতে কোন ভবন না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত। বর্তমানে স্থানীয় জনসাধারন ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় কোন রকম জোড়াতালি দিয়ে টিনসেড বিল্ডিং এ চিবিৎসা সেবা দিচ্ছে। তাও মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।
কাউখালী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি পূণ:নির্মানের দাবীতে কয়েক হাজার কাউখালী উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ব্যানারে উপজেলা হাসপাতাল সড়কের সামনে( ৪ জুন )বুধবার সকাল ১০টায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
এ কর্মসূচির সাথে সংহতি প্রকাশা করে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এস,এম আহসান কবীর, পিরোজপুর জেলা জামায়তের সহ-সভাপতি মাওলানার ছিদ্দিকুল ইসলাম, উপজেলা ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মাওলানার আলী হোসেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউল হাসান নিক্সন, বদরুদ্দোজা মিয়া, যুবনেতা আসাদুজ্জামান মামুন, নারী নেত্রী সুনন্দা সমদ্দার, সাংবাদিক নেতা রতন কুমার দাস, রফিকুল ইসলাম রফিক, তারিকুল ইসলাম পান্নু, এনামুল হক, নারী নেত্রী সুলতানা নীলা, মাওলানার শিহাব উদ্দীন কাসেমী প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, আগামী ৩০ শে জুনের মধ্যে কাউখালী হাসপাতালের নতুন ভবনের কার্যক্রম শুরু না হলে সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কঠোর সূচি দিতে বাধ্য হব।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট নির্মান কাজ পূণরায় চালুর দাবীতে উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ।
২০০৮ সালে কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্পের আওতায় মূল ভবন ও দুইটি আবাসিক ভবনের জন্য পাঁচ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দরপত্র আহবান করা হলে তৎকালীন আওয়ামীলীগের প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানকের ভাই নাসির উদ্দিন লিটু ক্ষমতার অপব্যহার করে নূরিয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজটি হাতিয়ে নেয়। ওই বছর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি ২০ শতাংশ কাজ করে ফেলে রেখে বিল নিয়ে চলে যায়। সিডিউল অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না করায় ২০১৪ সালের ২৫ জুন ওই ঠিকাদারের দরপত্রের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়। এবং ২০২৪ সালের ২১শে এপ্রিল দুদক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন প্রকৌশলী ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকের নামে মামলা করেন।
২০২২ সালের ২৪ জুলাই কহিনুর এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৫ কোটি ১১ লক্ষ টাকার কার্যাদেশ পেয়েও ১ বছরের মধ্যে ভবনের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও তারা কাজ শেষ না করে পালিয়ে গেলে উক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মামলা করে। মামলা এবং ঠিকাদারের গাফিলতিতে কাউখালী উপজেলার দেড় লক্ষ মানুষের সেবা দেওয়ার একমাত্র হাসপাতালটিতে কোন ভবন না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত। বর্তমানে স্থানীয় জনসাধারন ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় কোন রকম জোড়াতালি দিয়ে টিনসেড বিল্ডিং এ চিবিৎসা সেবা দিচ্ছে। তাও মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।
কাউখালী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি পূণ:নির্মানের দাবীতে কয়েক হাজার কাউখালী উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের ব্যানারে উপজেলা হাসপাতাল সড়কের সামনে( ৪ জুন )বুধবার সকাল ১০টায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
এ কর্মসূচির সাথে সংহতি প্রকাশা করে বক্তব্য রাখেন কাউখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এস,এম আহসান কবীর, পিরোজপুর জেলা জামায়তের সহ-সভাপতি মাওলানার ছিদ্দিকুল ইসলাম, উপজেলা ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মাওলানার আলী হোসেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউল হাসান নিক্সন, বদরুদ্দোজা মিয়া, যুবনেতা আসাদুজ্জামান মামুন, নারী নেত্রী সুনন্দা সমদ্দার, সাংবাদিক নেতা রতন কুমার দাস, রফিকুল ইসলাম রফিক, তারিকুল ইসলাম পান্নু, এনামুল হক, নারী নেত্রী সুলতানা নীলা, মাওলানার শিহাব উদ্দীন কাসেমী প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, আগামী ৩০ শে জুনের মধ্যে কাউখালী হাসপাতালের নতুন ভবনের কার্যক্রম শুরু না হলে সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কঠোর সূচি দিতে বাধ্য হব।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:১৬
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৩০
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:২৫
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০৮
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:১৬
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজের সফরকে ঘিরে আয়োজিত ‘মতবিনিময় সভা’ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ, সভার নাম ‘মতবিনিময়’ হলেও বাস্তবে ছিল একতরফা আলোচনা—কাউকেই মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়নি।
শনিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। তবে বক্তব্য রাখেন কেবল ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম। নির্ধারিত সময় বিকেল ৩টার পরিবর্তে সভা শুরু হয় বিকেল ৪টায়।
সভায় শিক্ষার্থীদের মতামত শোনার কথা থাকলেও কেউ কথা বলার সুযোগ পাননি। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করে অষ্টম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী শিবলী আহমেদ বলেন, “এরকম একপাক্ষিক মতবিনিময় সভা আমি জীবনে দেখিনি। আমাদের অনেক সমস্যা আছে, কিন্তু কারও মুখ খোলার সুযোগই দেওয়া হয়নি। প্রশাসনের উচিত ছিল সভাটির নাম ‘আলোচনা সভা’ রাখা।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয় সামনে চলে আসার আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষ সচেতনভাবেই কাউকে কথা বলার সুযোগ দেয়নি।
সভা চলাকালে ইউজিসি চেয়ারম্যান কিছু শিক্ষার্থীর বক্তব্য শোনার আগ্রহ প্রকাশ করলেও প্রশাসন সময়ের অজুহাতে দ্রুত সভা শেষ করে দেন। ফলে হতাশ হয়ে ফিরে যান উপস্থিত শিক্ষার্থীরা।
সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকরা ইউজিসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে উপাচার্য নানা অজুহাতে তাদের বাধা দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অল্প কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর সাংবাদিকদের মিলনায়তন ত্যাগ করতে হয়।
এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে পবিপ্রবিতে পৌঁছান ইউজিসি চেয়ারম্যান ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন, শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং নবনির্মিত জিমনেশিয়াম উদ্বোধন করেন।
এসব কর্মসূচি শেষে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় আলোচিত ওই ‘মতবিনিময় সভা’, যা শিক্ষার্থীদের চোখে পরিণত হয় এক ‘একতরফা আলোচনা সভা’-তে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজের সফরকে ঘিরে আয়োজিত ‘মতবিনিময় সভা’ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ, সভার নাম ‘মতবিনিময়’ হলেও বাস্তবে ছিল একতরফা আলোচনা—কাউকেই মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়নি।
শনিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। তবে বক্তব্য রাখেন কেবল ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস. এম. এ. ফায়েজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম। নির্ধারিত সময় বিকেল ৩টার পরিবর্তে সভা শুরু হয় বিকেল ৪টায়।
সভায় শিক্ষার্থীদের মতামত শোনার কথা থাকলেও কেউ কথা বলার সুযোগ পাননি। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করে অষ্টম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী শিবলী আহমেদ বলেন, “এরকম একপাক্ষিক মতবিনিময় সভা আমি জীবনে দেখিনি। আমাদের অনেক সমস্যা আছে, কিন্তু কারও মুখ খোলার সুযোগই দেওয়া হয়নি। প্রশাসনের উচিত ছিল সভাটির নাম ‘আলোচনা সভা’ রাখা।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয় সামনে চলে আসার আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষ সচেতনভাবেই কাউকে কথা বলার সুযোগ দেয়নি।
সভা চলাকালে ইউজিসি চেয়ারম্যান কিছু শিক্ষার্থীর বক্তব্য শোনার আগ্রহ প্রকাশ করলেও প্রশাসন সময়ের অজুহাতে দ্রুত সভা শেষ করে দেন। ফলে হতাশ হয়ে ফিরে যান উপস্থিত শিক্ষার্থীরা।
সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকরা ইউজিসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে উপাচার্য নানা অজুহাতে তাদের বাধা দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অল্প কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর সাংবাদিকদের মিলনায়তন ত্যাগ করতে হয়।
এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে পবিপ্রবিতে পৌঁছান ইউজিসি চেয়ারম্যান ড. এস. এম. এ. ফায়েজ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন, শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং নবনির্মিত জিমনেশিয়াম উদ্বোধন করেন।
এসব কর্মসূচি শেষে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় আলোচিত ওই ‘মতবিনিময় সভা’, যা শিক্ষার্থীদের চোখে পরিণত হয় এক ‘একতরফা আলোচনা সভা’-তে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৩০
বরিশালের চরমোনাই-মেহেন্দীগঞ্জ সীমানার বাকরজা সংলগ্ন কালাবদর নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালে সংঘবদ্ধ জেলেদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে এ ঘটনায় আত্মরক্ষার্থে অভিযান পরিচালনাকারী দল ২০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে এর মধ্যে ১৮ রাউন্ড রাবার বুলেট এবং ২ রাউন্ড সীসা বুলেট ব্যবহার করা হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজহারুল ইসলাম।
অভিযানে উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও সদর উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা। গুলিবর্ষণের আদেশ কার্যকর করেন সঙ্গীয় ব্যাটালিয়ন আনসার বাহিনীর সদস্যরা।
ঘটনাস্থল সূত্রে জানা গেছে, মা ইলিশ রক্ষায় নিয়মিত টহলের অংশ হিসেবে অভিযানিক দল বাকরজা এলাকায় একটি মাছ ধরার নৌকাকে জাল ফেলতে দেখে ধাওয়া করে। অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে জেলেরা পালিয়ে যায়। পরে জাল জব্দের সময় ৭-৮টি নৌকায় প্রায় ৬০-৭০ জন সংঘবদ্ধ হয়ে টিমের উপর আক্রমণ চালায়।
দুর্বৃত্তরা ইট-পাটকেল ছোড়ে এবং বাঁশ দিয়ে আঘাত করে অভিযান পরিচালনাকারীদের আহত করে। এ সময় স্পিডবোট চালক মামুন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেন। গুলিবর্ষণে হামলাকারী ২-৩ জন আহত হন বলে জানা গেছে।
অভিযান শেষে এলাকা শান্ত হলেও নদীপথে টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রমে বাধা প্রদানকারী বা আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের চরমোনাই-মেহেন্দীগঞ্জ সীমানার বাকরজা সংলগ্ন কালাবদর নদীতে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালে সংঘবদ্ধ জেলেদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে এ ঘটনায় আত্মরক্ষার্থে অভিযান পরিচালনাকারী দল ২০ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে এর মধ্যে ১৮ রাউন্ড রাবার বুলেট এবং ২ রাউন্ড সীসা বুলেট ব্যবহার করা হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. আজহারুল ইসলাম।
অভিযানে উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও সদর উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা। গুলিবর্ষণের আদেশ কার্যকর করেন সঙ্গীয় ব্যাটালিয়ন আনসার বাহিনীর সদস্যরা।
ঘটনাস্থল সূত্রে জানা গেছে, মা ইলিশ রক্ষায় নিয়মিত টহলের অংশ হিসেবে অভিযানিক দল বাকরজা এলাকায় একটি মাছ ধরার নৌকাকে জাল ফেলতে দেখে ধাওয়া করে। অভিযানের উপস্থিতি টের পেয়ে জেলেরা পালিয়ে যায়। পরে জাল জব্দের সময় ৭-৮টি নৌকায় প্রায় ৬০-৭০ জন সংঘবদ্ধ হয়ে টিমের উপর আক্রমণ চালায়।
দুর্বৃত্তরা ইট-পাটকেল ছোড়ে এবং বাঁশ দিয়ে আঘাত করে অভিযান পরিচালনাকারীদের আহত করে। এ সময় স্পিডবোট চালক মামুন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গুলিবর্ষণের নির্দেশ দেন। গুলিবর্ষণে হামলাকারী ২-৩ জন আহত হন বলে জানা গেছে।
অভিযান শেষে এলাকা শান্ত হলেও নদীপথে টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রমে বাধা প্রদানকারী বা আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:২৫
বরিশালের বাকেরগঞ্জে সৎ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে মসজিদ ভিত্তিক শিক্ষার ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের সহস্রাধিক ইমামের উপস্থিতিতে আলোচনা সভা ইমাম সম্মেলনে রুপ নেয়।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় এফসিএ মাহমুদ হোসেন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাকেরগঞ্জ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জনাব মাও. মোয়াজ্জাম হোসাইন আনছারি, খতিব পৌরসভা বাইতুশ শরফ জামে মসজি,অধ্যক্ষ বিহারীপুর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদরাসা।
এফসিএ মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ধানমন্ডি সোবাহান বাগ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি ওয়ালি উল্লাহ, বিশেষ আলোচক ছিলেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম মাওলানা মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকি।
আলোচনা সভায় বক্তারা ইসলামের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বলেন, আল আকসা আমাদের।মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস হলো জেরুসালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত ইসলামের ৩য় পবিত্রতম মসজিদ। স্থাপনাসহ পুরো স্থানটিকে হারাম আল শরীফ বলা হয়।ইসলামের বর্ণনা অনুযায়ী মুহাম্মদ (সা.) মিরাজের রাতে মসজিদুল হারাম থেকে থেকে আল-আকসা মসজিদে এসেছিলেন এবং এখান থেকে তিনি উর্ধাকাশের দিকে যাত্রা করেন। সুতরাং আমাদের যে কোন মূল্যে ইমামের সহিত মসজিুল আল আকসাসহ সকল মসজিদের সন্মান টিকিয়ে রাখতে হবে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে সৎ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে মসজিদ ভিত্তিক শিক্ষার ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের সহস্রাধিক ইমামের উপস্থিতিতে আলোচনা সভা ইমাম সম্মেলনে রুপ নেয়।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় এফসিএ মাহমুদ হোসেন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাকেরগঞ্জ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জনাব মাও. মোয়াজ্জাম হোসাইন আনছারি, খতিব পৌরসভা বাইতুশ শরফ জামে মসজি,অধ্যক্ষ বিহারীপুর হোসাইনিয়া ফাজিল মাদরাসা।
এফসিএ মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ধানমন্ডি সোবাহান বাগ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি ওয়ালি উল্লাহ, বিশেষ আলোচক ছিলেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম মাওলানা মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকি।
আলোচনা সভায় বক্তারা ইসলামের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বলেন, আল আকসা আমাদের।মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস হলো জেরুসালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত ইসলামের ৩য় পবিত্রতম মসজিদ। স্থাপনাসহ পুরো স্থানটিকে হারাম আল শরীফ বলা হয়।ইসলামের বর্ণনা অনুযায়ী মুহাম্মদ (সা.) মিরাজের রাতে মসজিদুল হারাম থেকে থেকে আল-আকসা মসজিদে এসেছিলেন এবং এখান থেকে তিনি উর্ধাকাশের দিকে যাত্রা করেন। সুতরাং আমাদের যে কোন মূল্যে ইমামের সহিত মসজিুল আল আকসাসহ সকল মসজিদের সন্মান টিকিয়ে রাখতে হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.