২৭ মে, ২০২৫ ১০:৩০
সরকারি বিভিন্ন সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে ‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করেছে নাগরিক সেবা বাংলাদেশ।
সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই কার্যক্রমের পাইলট প্রকল্প শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রশিক্ষিত নাগরিক সেবা উদ্যোক্তগণ এই সেবাগুলো নাগরিক সেবা কেন্দ্র থেকে সাধারণ নাগরিকদের প্রদান করবেন।
পাইলট প্রকল্পের আওতায় রাজধানীর গুলশান, উত্তরা ও নীলক্ষেত এলাকায় নাগরিক সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এরমধ্যে গুলশান ও উত্তরার কেন্দ্র ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে নীলক্ষেত কেন্দ্রও কার্যক্রম শুরু করবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্যোগে এবং সরকারের আইসিটি বিভাগের তত্ত্বাবধানে তৈরি এই সেবার উদ্বোধন করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য কমাতে, নানাবিধ হয়রানি রোধে ও ভোগান্তিমুক্ত নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগটি যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে।”
একইভাবে সেবার সহজ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে এক ঠিকানায় প্রয়োজনীয় সকল সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে প্রবাসী সেবা কেন্দ্র তৈরির বিষয়ে উদ্যোগ নিতেও আইসিটি বিভাগকে নির্দেশনা দেন তিনি।
এই সেবার আওতায় সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারের সবগুলো মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা সৃষ্টির জন্য নিয়মিতভাবে সেবার আপডেট ও সমন্বয়ের বিষয়ে জোর দেন তিনি।
তিনি বলেন, “সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা তৈরি করা আমাদের লক্ষ্য। আমাদের চেষ্টা হচ্ছে প্রতিটি মন্ত্রণালয় থেকে যতগুলে সেবা এর আওতায় আনা যায় সবগুলোকে দ্রুত নিয়ে আসা।”
এসময় বিভিন্ন নাগরিক সেবার প্রসঙ্গ টেনে প্রফেসর ইউনূস বলেন, “এমন ব্যবস্থা আমাদেরকে অবশ্যই দাঁড় করাতে হবে যাতে জন্ম গ্রহণ করা মাত্রই শিশুরা জন্ম নিবন্ধন সনদ পেয়ে যায়। এটাই যেন হয় তার নাগরিক স্বীকৃতি।”
নাগরিক সেবা কেন্দ্রের পরিচালনা ও মালিকানা সম্পর্কে তিনি বলেন, উদ্যোক্তারা জায়গার মালিকদের সাথে চুক্তি করে ভাড়া পরিশোধ করবেন। প্রাথমিক পর্যায়ে ভাড়া হ্রাসকৃত হারে নির্ধারিত হবে। উদ্যোক্তারা নিরাপত্তা, রক্ষণাবেক্ষণ ও ইউটিলিটির দায়িত্ব নিবেন। সেবা মান বজায় না রাখলে লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।
তিনি বলেন, "নাগরিক সেবা বাংলাদেশ শুধুমাত্র একটি সেবা প্রদানের প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তোলার একটি আন্দোলন—যার ভিত্তি প্রযুক্তি এবং চালিকা শক্তি স্থানীয় উদ্যোক্তাবৃন্দ। অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও সম্প্রসারণশীল এই উদ্যোগ সারাদেশে নাগরিক সেবার আকর্ষণীয় রূপান্তর ঘটাতে সক্ষম হবে।”
আইসিটি বিভাগের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, শূণ্য বাজেটে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে দেশের বিদ্যমান সম্পদ বব্যাবহার করেই সামনে এগিয়ে চলা সম্ভব।
তিনি বলেন, নাগরিক সেবা বাংলাদেশ" শীর্ষক এই উদ্যোগের মাধ্যমে পোস্ট অফিসসহ অব্যবহৃত সরকারি স্থাপনাগুলোকে রূপান্তর করে আধুনিক কো-ওয়ার্কিং স্পেসে পরিণত করা হবে এবং সেগুলো স্থানীয় উদ্যোক্তা দ্বারা পরিচালিত হবে।
তিনি জানান, নাগরিকদের জন্য হাঁটা-দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত এই নাগরিক সেবা কেন্দ্রগুলোতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্থানীয় উদ্যোক্তারা জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, কর ফাইলিংসহ বিভিন্ন সরকারি ডিজিটাল সেবা প্রদান করবেন।
এই মডেলটি যেমন সরকারি সেবা নাগরিকদের জন্য সহজলভ্য করবে, তেমনি দেশের যুবসমাজ ও নারীদের জন্য অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে জানিয়ে ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, “সামাজিক ব্যবসার নীতিমালায় অনুপ্রাণিত ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে চালিত এই উদ্যোগ হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং নাগরিক ক্ষমতায়নের প্রতিচ্ছবি।”
তিনি বলেন, এই সেবার লক্ষ্য হচ্ছে একটি জাতীয় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যা নাগরিকদের জন্য কার্যকর এবং সহজলভ্য ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করবে এবং একই সাথে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখবে।
তিনি জানান, নাগরিক সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা হবার জন্য প্রথম ধাপে আবেদনকারীদের মধ্য কঠোর বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০০ জন নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণকারী নির্বাচন করা হয়। তাদের ডিজিটাল লিটারেসি, গ্রাহক সেবা ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে নিবিড় প্রশিক্ষণ শেষে ১০০ জন উদ্যোক্তাকে (৫০ জন নারী ও ৫০ জন পুরুষ) সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো: রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ নূরুল আনোয়ার এবং জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর।
সরকারি বিভিন্ন সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে ‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করেছে নাগরিক সেবা বাংলাদেশ।
সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই কার্যক্রমের পাইলট প্রকল্প শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রশিক্ষিত নাগরিক সেবা উদ্যোক্তগণ এই সেবাগুলো নাগরিক সেবা কেন্দ্র থেকে সাধারণ নাগরিকদের প্রদান করবেন।
পাইলট প্রকল্পের আওতায় রাজধানীর গুলশান, উত্তরা ও নীলক্ষেত এলাকায় নাগরিক সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এরমধ্যে গুলশান ও উত্তরার কেন্দ্র ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে নীলক্ষেত কেন্দ্রও কার্যক্রম শুরু করবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্যোগে এবং সরকারের আইসিটি বিভাগের তত্ত্বাবধানে তৈরি এই সেবার উদ্বোধন করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য কমাতে, নানাবিধ হয়রানি রোধে ও ভোগান্তিমুক্ত নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগটি যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে।”
একইভাবে সেবার সহজ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে এক ঠিকানায় প্রয়োজনীয় সকল সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে প্রবাসী সেবা কেন্দ্র তৈরির বিষয়ে উদ্যোগ নিতেও আইসিটি বিভাগকে নির্দেশনা দেন তিনি।
এই সেবার আওতায় সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারের সবগুলো মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা সৃষ্টির জন্য নিয়মিতভাবে সেবার আপডেট ও সমন্বয়ের বিষয়ে জোর দেন তিনি।
তিনি বলেন, “সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে ইতিবাচক প্রতিযোগিতা তৈরি করা আমাদের লক্ষ্য। আমাদের চেষ্টা হচ্ছে প্রতিটি মন্ত্রণালয় থেকে যতগুলে সেবা এর আওতায় আনা যায় সবগুলোকে দ্রুত নিয়ে আসা।”
এসময় বিভিন্ন নাগরিক সেবার প্রসঙ্গ টেনে প্রফেসর ইউনূস বলেন, “এমন ব্যবস্থা আমাদেরকে অবশ্যই দাঁড় করাতে হবে যাতে জন্ম গ্রহণ করা মাত্রই শিশুরা জন্ম নিবন্ধন সনদ পেয়ে যায়। এটাই যেন হয় তার নাগরিক স্বীকৃতি।”
নাগরিক সেবা কেন্দ্রের পরিচালনা ও মালিকানা সম্পর্কে তিনি বলেন, উদ্যোক্তারা জায়গার মালিকদের সাথে চুক্তি করে ভাড়া পরিশোধ করবেন। প্রাথমিক পর্যায়ে ভাড়া হ্রাসকৃত হারে নির্ধারিত হবে। উদ্যোক্তারা নিরাপত্তা, রক্ষণাবেক্ষণ ও ইউটিলিটির দায়িত্ব নিবেন। সেবা মান বজায় না রাখলে লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।
তিনি বলেন, "নাগরিক সেবা বাংলাদেশ শুধুমাত্র একটি সেবা প্রদানের প্ল্যাটফর্ম নয়, এটি সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তোলার একটি আন্দোলন—যার ভিত্তি প্রযুক্তি এবং চালিকা শক্তি স্থানীয় উদ্যোক্তাবৃন্দ। অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও সম্প্রসারণশীল এই উদ্যোগ সারাদেশে নাগরিক সেবার আকর্ষণীয় রূপান্তর ঘটাতে সক্ষম হবে।”
আইসিটি বিভাগের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, শূণ্য বাজেটে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে দেশের বিদ্যমান সম্পদ বব্যাবহার করেই সামনে এগিয়ে চলা সম্ভব।
তিনি বলেন, নাগরিক সেবা বাংলাদেশ" শীর্ষক এই উদ্যোগের মাধ্যমে পোস্ট অফিসসহ অব্যবহৃত সরকারি স্থাপনাগুলোকে রূপান্তর করে আধুনিক কো-ওয়ার্কিং স্পেসে পরিণত করা হবে এবং সেগুলো স্থানীয় উদ্যোক্তা দ্বারা পরিচালিত হবে।
তিনি জানান, নাগরিকদের জন্য হাঁটা-দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত এই নাগরিক সেবা কেন্দ্রগুলোতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্থানীয় উদ্যোক্তারা জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, কর ফাইলিংসহ বিভিন্ন সরকারি ডিজিটাল সেবা প্রদান করবেন।
এই মডেলটি যেমন সরকারি সেবা নাগরিকদের জন্য সহজলভ্য করবে, তেমনি দেশের যুবসমাজ ও নারীদের জন্য অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে জানিয়ে ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, “সামাজিক ব্যবসার নীতিমালায় অনুপ্রাণিত ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে চালিত এই উদ্যোগ হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং নাগরিক ক্ষমতায়নের প্রতিচ্ছবি।”
তিনি বলেন, এই সেবার লক্ষ্য হচ্ছে একটি জাতীয় নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যা নাগরিকদের জন্য কার্যকর এবং সহজলভ্য ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করবে এবং একই সাথে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখবে।
তিনি জানান, নাগরিক সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা হবার জন্য প্রথম ধাপে আবেদনকারীদের মধ্য কঠোর বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০০ জন নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণকারী নির্বাচন করা হয়। তাদের ডিজিটাল লিটারেসি, গ্রাহক সেবা ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে নিবিড় প্রশিক্ষণ শেষে ১০০ জন উদ্যোক্তাকে (৫০ জন নারী ও ৫০ জন পুরুষ) সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো: রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ নূরুল আনোয়ার এবং জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর।
০৮ জুন, ২০২৫ ১৮:১৭
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করেছে। গত ৫ জুন নতুন করে একজনের মৃত্যুও হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে চারজনের করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার (৮ জুন) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সময়ে ৬জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন, তবে কোনো নতুন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। দেশে এখন পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৪২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবং মোট ২৯ হাজার ৫০০ জন মারা গেছেন।
এদিকে, করোনাভাইরাসের এই ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মাস্ক পরার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছে।
এবং বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করেছে। গত ৫ জুন নতুন করে একজনের মৃত্যুও হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে চারজনের করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ৩ জনের শরীরে সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার (৮ জুন) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সময়ে ৬জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন, তবে কোনো নতুন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। দেশে এখন পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৪২ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবং মোট ২৯ হাজার ৫০০ জন মারা গেছেন।
এদিকে, করোনাভাইরাসের এই ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মাস্ক পরার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছে।
এবং বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
০৬ জুন, ২০২৫ ০৭:২২
দেশের দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুতে এবারের ঈদ যাত্রায় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছে। বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতুতে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ২৮ হাজার টাকার টোল আদায়ের মাইল ফলক অর্জন হয়েছে। এ সময় সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৪৮৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৯ টায় সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্ত হয়ে পদ্মা সেতু পারি দিয়েছে ৩৫হাজার ৯৮৫টি যানবাহন।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে পারি দিয়েছে ১৬ হাজার ৫০২টি যানবাহন। এর আগে ২০২২ সালের ২৬ জুন সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩১৬ টি যানবাহন পারাপার হয় এবং ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা।
এ বিষয়ে সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার জানান, সেতু দিয়ে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক যানবাহন পারাপার এবং সর্বোচ্চ টোল আদায়ের এক নতুন মাইলফলক অর্জিত হয়েছে। এ ঐতিহাসিক অর্জনে জনজীবনে শান্তি ও স্বস্তি আনয়নে বর্তমান সরকারের কমিটমেন্টের প্রতিফলন ঘটেছে।
এই পরিসংখ্যানগুলো দেশের সড়ক অবকাঠামো ব্যবস্থাপনায় সেতু কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা এবং দক্ষতার প্রতিফলন। এই সাফল্যের মাধ্যমে ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক ও সুশৃঙ্খল হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগসহ এ অভিযাত্রায় সকল পক্ষের আন্তরিক সহযোগিতা ও দায়িত্ববোধ এই সাফল্যকে সম্ভব করেছে।
দেশের দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুতে এবারের ঈদ যাত্রায় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছে। বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতুতে ৫ কোটি ৪৩ লাখ ২৮ হাজার টাকার টোল আদায়ের মাইল ফলক অর্জন হয়েছে। এ সময় সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৪৮৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৯ টায় সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্ত হয়ে পদ্মা সেতু পারি দিয়েছে ৩৫হাজার ৯৮৫টি যানবাহন।
জাজিরা প্রান্ত দিয়ে পারি দিয়েছে ১৬ হাজার ৫০২টি যানবাহন। এর আগে ২০২২ সালের ২৬ জুন সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩১৬ টি যানবাহন পারাপার হয় এবং ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা।
এ বিষয়ে সেতু কর্তৃপক্ষের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা সিকদার জানান, সেতু দিয়ে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক যানবাহন পারাপার এবং সর্বোচ্চ টোল আদায়ের এক নতুন মাইলফলক অর্জিত হয়েছে। এ ঐতিহাসিক অর্জনে জনজীবনে শান্তি ও স্বস্তি আনয়নে বর্তমান সরকারের কমিটমেন্টের প্রতিফলন ঘটেছে।
এই পরিসংখ্যানগুলো দেশের সড়ক অবকাঠামো ব্যবস্থাপনায় সেতু কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা এবং দক্ষতার প্রতিফলন। এই সাফল্যের মাধ্যমে ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক ও সুশৃঙ্খল হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগসহ এ অভিযাত্রায় সকল পক্ষের আন্তরিক সহযোগিতা ও দায়িত্ববোধ এই সাফল্যকে সম্ভব করেছে।
০৪ জুন, ২০২৫ ১৪:১৯
আর মাত্র দুই দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। অনেকেই বাসের ছাদসহ ট্রাক ও পিকআপভ্যানে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। এবারের ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট। তবে দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ঘুরে দেখা যায়, ঘরমুখো যাত্রীরা যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছেন। যাত্রীবাহী বাস ছাড়াও ট্রাক, পিকআপ, বিভিন্ন সড়কের লোকাল বাস, লেগুনায় যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
মহাসড়কে বাসের চেয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে। এছাড়াও বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রী পরিবহন করছে ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের গোড়াই থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ৬৫ কিলোমিটার সড়কে সার্বিক নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে জেলা পুলিশের প্রায় ৬ শতাধিক সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
চন্দ্রা থেকে আসা বাসের যাত্রী নূর মোহাম্মদ রুবেল বলেন, চন্দ্রা থেকে আগে টাঙ্গাইল আসতাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগতো। আজ চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইল আসলাম ২০০ টাকা দিয়ে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে থেকে বাস পেয়েছি।
আরেক যাত্রী জিল্লুর রহমান বলেন, টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে প্রায় এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোনো গাড়ি থামছে না। আমি নিজ এলাকা বগুড়া যাব। গাড়ি থামলেও ভাড়া বেশি চাচ্ছে। আগে বগুড়া যেতাম ২০০ টাকা দিয়ে আজ ৩০০ টাকা চাইতেছে।
ঢাকা থেকে আসা যাত্রী রিনা বেগম বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছি। আজকে ভাড়া বেশি নিচ্ছে। ঢাকা থেকে ৫০০ টাকা দিয়ে বগুড়া আসতাম। আর আজকে ৬০০ টাকা দিয়ে আসতে হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের যাত্রী রোজিনা আক্তার বলেন, বাস না পেয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারব এটাই বড় আনন্দ। অনেকেই বাস না পেয়ে ট্রাক ও পিকআপে করে যাচ্ছেন। বাসে দ্বিগুণ ভাড়া চাচ্ছে। এজন্য ট্রাকে করে যাইতেছি।
মিরপুর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আসা মোক্তাজুল ইসলাম বলেন, আমি রাজশাহী যাব। এবার আমি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। বাসে ঈদের সময় ভাড়া বেশি নেয়। যেখানে ৩০০ টাকা ভাড়া বাসে সেখানে ৬০০ টাকা নেয়।
এজন্য মোটরসাইকেল নিয়ে যাচ্ছি। টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, এখন পর্যন্ত ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ বাড়ি যেতে পারছে। তবে আগের তুলনায় মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
আর মাত্র দুই দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। অনেকেই বাসের ছাদসহ ট্রাক ও পিকআপভ্যানে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। এবারের ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট। তবে দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ঘুরে দেখা যায়, ঘরমুখো যাত্রীরা যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছেন। যাত্রীবাহী বাস ছাড়াও ট্রাক, পিকআপ, বিভিন্ন সড়কের লোকাল বাস, লেগুনায় যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
মহাসড়কে বাসের চেয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে। এছাড়াও বাড়তি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। যাত্রী পরিবহন করছে ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের গোড়াই থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ৬৫ কিলোমিটার সড়কে সার্বিক নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে জেলা পুলিশের প্রায় ৬ শতাধিক সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
চন্দ্রা থেকে আসা বাসের যাত্রী নূর মোহাম্মদ রুবেল বলেন, চন্দ্রা থেকে আগে টাঙ্গাইল আসতাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা লাগতো। আজ চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইল আসলাম ২০০ টাকা দিয়ে। অনেক সময় দাঁড়িয়ে থেকে বাস পেয়েছি।
আরেক যাত্রী জিল্লুর রহমান বলেন, টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে প্রায় এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোনো গাড়ি থামছে না। আমি নিজ এলাকা বগুড়া যাব। গাড়ি থামলেও ভাড়া বেশি চাচ্ছে। আগে বগুড়া যেতাম ২০০ টাকা দিয়ে আজ ৩০০ টাকা চাইতেছে।
ঢাকা থেকে আসা যাত্রী রিনা বেগম বলেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছি। আজকে ভাড়া বেশি নিচ্ছে। ঢাকা থেকে ৫০০ টাকা দিয়ে বগুড়া আসতাম। আর আজকে ৬০০ টাকা দিয়ে আসতে হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের যাত্রী রোজিনা আক্তার বলেন, বাস না পেয়ে ট্রাকে করে যাচ্ছি। পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারব এটাই বড় আনন্দ। অনেকেই বাস না পেয়ে ট্রাক ও পিকআপে করে যাচ্ছেন। বাসে দ্বিগুণ ভাড়া চাচ্ছে। এজন্য ট্রাকে করে যাইতেছি।
মিরপুর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে আসা মোক্তাজুল ইসলাম বলেন, আমি রাজশাহী যাব। এবার আমি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাচ্ছি। বাসে ঈদের সময় ভাড়া বেশি নেয়। যেখানে ৩০০ টাকা ভাড়া বাসে সেখানে ৬০০ টাকা নেয়।
এজন্য মোটরসাইকেল নিয়ে যাচ্ছি। টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, এখন পর্যন্ত ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ বাড়ি যেতে পারছে। তবে আগের তুলনায় মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.