
১৩ জুন, ২০২৫ ১৬:০৩
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে একইদিনে তিন বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) খাতিজা বেগম, মো. মনিরুজ্জামান ও মো. আমির হামজা নামে তিন হাজি মৃত্যুবরণ করেছেন। এ নিয়ে হজপালনে গিয়ে এখন পর্যন্ত ২৬ বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। এদের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ৩ জন নারী।
শুক্রবার (১৩ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের মৃত্যু সংবাদে এসব তথ্য জানা গেছে। যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে মক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, মদিনায় ৮ জন ও আরাফায় ১ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টাল সূত্রে জানা যায়, এ বছর হজে গিয়ে গত ২৯ এপ্রিল প্রথম মারা যান রাজবাড়ীর পাংশার মো. খলিলুর রহমান (৭০)। এরপর ২ মে মারা যান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মো. ফরিদুজ্জামান (৫৭), ৫ মে মারা যান পঞ্চগড় সদরের আল হামিদা বানু (৫৮), ৭ মে মারা যান ঢাকার মোহাম্মদপুরের মো. শাহজাহান কবির (৬০) এবং ৯ মে মারা যান জামালপুরের বকশিগঞ্জের হাফেজ উদ্দিন (৭৩), ১০ মে মারা যান নীলফামারী সদরের বয়েজ উদ্দিন (৭২), ১৪ মে মারা যান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. অহিদুর রহমান (৭২), ১৭ মে মারা যান গাজীপুর সদরের মো. জয়নাল হোসেন (৬১) এবং ১৯ মে মারা যান চাঁদপুরের মতলবের আ. হান্নান মোল্লা (৬৩) ও ২৪ মে রংপুরের পীরগঞ্জের মো. সাহেব উদ্দিন।
এছাড়া ২৫ মে মারা গেছেন চাঁদপুরের কচুয়ার বশির হোসাইন (৭৪), ২৭ মে মারা যান চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের শাহাদাত হোসেন, ২৯ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার মো. মোস্তাফিজুর রহমান(৫৩), একই দিন মাদারীপুর সদরের মোজলেম হাওলাদার (৬৩), গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানার আবুল কালাম আজাদ (৬২), গত ১ জুন মারা যান, গাজীপুরের পুবাইলের মো. মফিজ উদ্দিন দেওয়ান (৬০) ও নীলফামারীর সৈয়দপুরের মো. জাহিদুল ইসলাম (৫৯), ৫ জুন মারা যান ঢাকার কেরানীগঞ্জের মনোয়ারা বেগম মুনিয়া, ৬ জুন খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার শেখ মো. ইমারুল ইসলাম, ৭ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. মুজিব উল্যা, ৯ জুন মারা যান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের এ টি এম খায়রুল বাসার মন্ডল, ১০ জুন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার গোলাম মোস্তফা, ১২ জুন লালমনিরহাট পাটগ্রামের আমির হামজা, ময়মনসিংহের কোতয়ালি এলাকার মো. মনিরুজ্জামান (৬৬) ও নোয়াখালীর চাটখিল এলাকার খাতিজা বেগম (৪১)। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ২৯ এপ্রিল আর শেষ ফ্লাইট ৩১ মে। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয় ১০ জুন এবং শেষ হবে ১০ জুলাই।
সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে একইদিনে তিন বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) খাতিজা বেগম, মো. মনিরুজ্জামান ও মো. আমির হামজা নামে তিন হাজি মৃত্যুবরণ করেছেন। এ নিয়ে হজপালনে গিয়ে এখন পর্যন্ত ২৬ বাংলাদেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। এদের মধ্যে ২৩ জন পুরুষ ও ৩ জন নারী।
শুক্রবার (১৩ জুন) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের মৃত্যু সংবাদে এসব তথ্য জানা গেছে। যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে মক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের, মদিনায় ৮ জন ও আরাফায় ১ জন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টাল সূত্রে জানা যায়, এ বছর হজে গিয়ে গত ২৯ এপ্রিল প্রথম মারা যান রাজবাড়ীর পাংশার মো. খলিলুর রহমান (৭০)। এরপর ২ মে মারা যান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মো. ফরিদুজ্জামান (৫৭), ৫ মে মারা যান পঞ্চগড় সদরের আল হামিদা বানু (৫৮), ৭ মে মারা যান ঢাকার মোহাম্মদপুরের মো. শাহজাহান কবির (৬০) এবং ৯ মে মারা যান জামালপুরের বকশিগঞ্জের হাফেজ উদ্দিন (৭৩), ১০ মে মারা যান নীলফামারী সদরের বয়েজ উদ্দিন (৭২), ১৪ মে মারা যান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. অহিদুর রহমান (৭২), ১৭ মে মারা যান গাজীপুর সদরের মো. জয়নাল হোসেন (৬১) এবং ১৯ মে মারা যান চাঁদপুরের মতলবের আ. হান্নান মোল্লা (৬৩) ও ২৪ মে রংপুরের পীরগঞ্জের মো. সাহেব উদ্দিন।
এছাড়া ২৫ মে মারা গেছেন চাঁদপুরের কচুয়ার বশির হোসাইন (৭৪), ২৭ মে মারা যান চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের শাহাদাত হোসেন, ২৯ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার মো. মোস্তাফিজুর রহমান(৫৩), একই দিন মাদারীপুর সদরের মোজলেম হাওলাদার (৬৩), গাজীপুরের টঙ্গীর পূর্ব থানার আবুল কালাম আজাদ (৬২), গত ১ জুন মারা যান, গাজীপুরের পুবাইলের মো. মফিজ উদ্দিন দেওয়ান (৬০) ও নীলফামারীর সৈয়দপুরের মো. জাহিদুল ইসলাম (৫৯), ৫ জুন মারা যান ঢাকার কেরানীগঞ্জের মনোয়ারা বেগম মুনিয়া, ৬ জুন খুলনার বটিয়াঘাটা এলাকার শেখ মো. ইমারুল ইসলাম, ৭ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. মুজিব উল্যা, ৯ জুন মারা যান গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের এ টি এম খায়রুল বাসার মন্ডল, ১০ জুন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার গোলাম মোস্তফা, ১২ জুন লালমনিরহাট পাটগ্রামের আমির হামজা, ময়মনসিংহের কোতয়ালি এলাকার মো. মনিরুজ্জামান (৬৬) ও নোয়াখালীর চাটখিল এলাকার খাতিজা বেগম (৪১)। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ২৯ এপ্রিল আর শেষ ফ্লাইট ৩১ মে। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয় ১০ জুন এবং শেষ হবে ১০ জুলাই।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৯
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৭
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
সৌদি আরব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অ-মুসলিম বিদেশি নাগরিকদের জন্য মদ বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। এখন থেকে নির্দিষ্ট অ-মুসলিম উচ্চ আয়ের বিদেশিরা রাজধানী রিয়াদের একমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত দোকান থেকে মদ কেনার সুযোগ পাবেন।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, দোকানে প্রবেশের আগে বিদেশি বাসিন্দাদের মাসিক আয় কমপক্ষে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল (প্রায় ১৩,৩০০ ডলার) হতে হবে এবং বেতন সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
দশকজুড়ে নানা কঠোর বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও, সাম্প্রতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সৌদি সরকার মদ বিক্রির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে শিথিলতা আনছে।
গত বছর রিয়াদের এই মদের দোকানটি শুধুমাত্র বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য চালু করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ-মুসলিম প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি কার্ডধারীরাও এখন কেনাকাটা করতে পারবেন। এই প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি (সৌদি গ্রিন কার্ড) সাধারণত দক্ষ পেশাজীবী, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হয়, যারা পাঁচ বছরে অন্তত ৩০ মাস দেশটিতে বসবাস করেছেন।
সৌদি আরবে দীর্ঘদিনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও, এই সিদ্ধান্ত দেশটির সাম্প্রতিক উদারীকরণ নীতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:৫০
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির মেয়র জোহরান মামদানি ঘোষণা দিয়েছিলেন, মেয়র হলে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করবেন তিনি। তবে মামদানির এ সতর্কতা সত্ত্বেও নিউইয়র্কে যাবেন বলে জানিয়েছেন নেতানিয়াহু। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই ঘোষণা দেন।
নিউইয়র্ক টাইমসের ডিলবুক ফোরামে ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি নিউইয়র্কে আসব।’ নব নির্বাচিত মেয়র মামদানির সঙ্গে কথা বলতে চান কি না জানতে চাইলে নেতানিয়াহু উত্তর দেন, ‘যদি তিনি (মামদানি) তার মন পরিবর্তন করেন এবং বলেন, আমাদের (ইসরায়েল) অস্তিত্বের অধিকার আছে, তাহলে আলোচনার জন্য এটি একটি ভালো সূচনা হবে।’
মামদানি নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম এবং প্রথম দক্ষিণ এশীয় মেয়র। যিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) যেসব বিশ্বনেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে (যেমন নেতানিয়াহু বা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন), তারা নিউইয়র্কে প্রবেশ করলে গ্রেপ্তার করা হবে।
গত বছর হেগভিত্তিক আইসিসি জানায়, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার কারণে নেতানিয়াহু যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দায়ি। এমনটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
ইসরায়েল এসব অভিযোগের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া, এই তিন দেশই আইসিসিতে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তবে মামদানির বক্তব্য সত্ত্বেও নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তার কার্যত অসম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে এবং এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে একজন নির্বাচিত মেয়রের কতটুকু ক্ষমতা রয়েছে, তা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে।
ফেডারেল সরকারই যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
আর সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। এমনকি আইসিসির বিচারক ও প্রসিকিউটরদের ওপর নিষেধাজ্ঞা পর্যন্ত আরোপ করেছিল ট্রাম্প।
নিউইয়র্ক শহর ইসরায়েলের বাইরে বিশ্বের সর্বাধিক ইহুদি জনসংখ্যার আবাসস্থল। পাশাপাশি এখানে জাতিসংঘের সদর দপ্তরও অবস্থিত, যেখানে নেতানিয়াহু প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে অংশ নেন।
চুক্তি অনুযায়ী, আয়োজক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘের সরকারি কার্যক্রমের জন্য ভিসা প্রদান করা বাধ্যতামূলক। যদিও গত সেপ্টেম্বরে ট্রাম্প প্রশাসন ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাসকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির মেয়র জোহরান মামদানি ঘোষণা দিয়েছিলেন, মেয়র হলে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করবেন তিনি। তবে মামদানির এ সতর্কতা সত্ত্বেও নিউইয়র্কে যাবেন বলে জানিয়েছেন নেতানিয়াহু। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই ঘোষণা দেন।
নিউইয়র্ক টাইমসের ডিলবুক ফোরামে ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি নিউইয়র্কে আসব।’ নব নির্বাচিত মেয়র মামদানির সঙ্গে কথা বলতে চান কি না জানতে চাইলে নেতানিয়াহু উত্তর দেন, ‘যদি তিনি (মামদানি) তার মন পরিবর্তন করেন এবং বলেন, আমাদের (ইসরায়েল) অস্তিত্বের অধিকার আছে, তাহলে আলোচনার জন্য এটি একটি ভালো সূচনা হবে।’
মামদানি নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম এবং প্রথম দক্ষিণ এশীয় মেয়র। যিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) যেসব বিশ্বনেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে (যেমন নেতানিয়াহু বা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন), তারা নিউইয়র্কে প্রবেশ করলে গ্রেপ্তার করা হবে।
গত বছর হেগভিত্তিক আইসিসি জানায়, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার কারণে নেতানিয়াহু যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দায়ি। এমনটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
ইসরায়েল এসব অভিযোগের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া, এই তিন দেশই আইসিসিতে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তবে মামদানির বক্তব্য সত্ত্বেও নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তার কার্যত অসম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে এবং এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে একজন নির্বাচিত মেয়রের কতটুকু ক্ষমতা রয়েছে, তা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে।
ফেডারেল সরকারই যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন ব্যবস্থা পরিচালনা করে।
আর সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। এমনকি আইসিসির বিচারক ও প্রসিকিউটরদের ওপর নিষেধাজ্ঞা পর্যন্ত আরোপ করেছিল ট্রাম্প।
নিউইয়র্ক শহর ইসরায়েলের বাইরে বিশ্বের সর্বাধিক ইহুদি জনসংখ্যার আবাসস্থল। পাশাপাশি এখানে জাতিসংঘের সদর দপ্তরও অবস্থিত, যেখানে নেতানিয়াহু প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে অংশ নেন।
চুক্তি অনুযায়ী, আয়োজক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘের সরকারি কার্যক্রমের জন্য ভিসা প্রদান করা বাধ্যতামূলক। যদিও গত সেপ্টেম্বরে ট্রাম্প প্রশাসন ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাসকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.