২৭ জুন, ২০২৫ ০৯:১৫
আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে তাকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগর।
পরে চিকিৎসকের পরামর্শে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৩টার দিকে হিরো আলম ধুনট উপজেলার যমুনা নদীর তীরে ভাণ্ডারবাড়ি গ্রামে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদের বাড়িতে বেড়াতে যান। রাতে রিয়া মনিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষণ দুই বন্ধুর মধ্যে আলাপ হয়। এরপর তারা পৃথক বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে হিরো আলমকে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে না পেরে তার বন্ধু উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এ সময় হিরো আলমের বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপরই তাকে ধনুট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
বন্ধু জাহিদ হাসান সাগর বলেন, দীর্ঘদিনের বন্ধু হিরো আলম আমার বাড়িতে এসে রিয়া মনিকে নিয়ে হতাশার কথা বলেন। যেখানে যান সেখানেই লোকজন তাকে বিরক্ত করেন, নানা কটু প্রশ্ন করেন। একটু নিরিবিলি সময় কাটাতে তিনি এখানে এসেছিলেন। আমার ধারণা, রিয়া মনিকে না পাওয়ার হতাশা থেকেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান বলেন, ঘুমের ওষুধ সেবন করায় হিরো আলম অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।
আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে তাকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগর।
পরে চিকিৎসকের পরামর্শে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৩টার দিকে হিরো আলম ধুনট উপজেলার যমুনা নদীর তীরে ভাণ্ডারবাড়ি গ্রামে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদের বাড়িতে বেড়াতে যান। রাতে রিয়া মনিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষণ দুই বন্ধুর মধ্যে আলাপ হয়। এরপর তারা পৃথক বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে হিরো আলমকে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে না পেরে তার বন্ধু উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এ সময় হিরো আলমের বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপরই তাকে ধনুট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
বন্ধু জাহিদ হাসান সাগর বলেন, দীর্ঘদিনের বন্ধু হিরো আলম আমার বাড়িতে এসে রিয়া মনিকে নিয়ে হতাশার কথা বলেন। যেখানে যান সেখানেই লোকজন তাকে বিরক্ত করেন, নানা কটু প্রশ্ন করেন। একটু নিরিবিলি সময় কাটাতে তিনি এখানে এসেছিলেন। আমার ধারণা, রিয়া মনিকে না পাওয়ার হতাশা থেকেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান বলেন, ঘুমের ওষুধ সেবন করায় হিরো আলম অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।
২৭ জুন, ২০২৫ ১৩:৫১
নাটোরের বড়াইগ্রামে মিনহাস হোসেন আবীর (৯) নামে এক তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। টিকটক নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক শিশুর মারধরে তার মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দিবাগত রাত ৯টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে সামান্য দূরে উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের মহিষভাঙ্গা এলাকার নির্মাণাধীন একটি মসলা ফ্যাক্টরি সংলগ্ন ভুট্টা ক্ষেতের পাশ থেকে আবীরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আবীর বনপাড়া পৌর শহরের মহিষভাঙ্গা মহল্লার মিলন হোসেনের একমাত্র ছেলে ও বনপাড়া আদিব ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।
এ ঘটনায় শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে হযরত আলী মোল্লা নামে আরেক শিশুকে নিজ বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। আটককৃত হযরত একই এলাকার রিয়াজুল ইসলাম মোল্লার ছেলে ও স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
মোবাইল ফোনে টিকটক করা নিয়ে হযরত আলী মোল্লার সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে প্রথমে উভয়ের মধ্যে কিল-ঘুষির ঘটনা ঘটে। পরে হযরত আলী পাশে থাকা ইট দিয়ে আবীরের মাথায় ও মুখে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে আবীর সাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়। তার কাছে একটি স্মার্টফোনও ছিল। সন্ধ্যা গড়িয়ে এলেও আবীর বাড়িতে না ফেরায় মা-বাবা ও স্বজনরা তাকে বিভিন্ন জায়গায় খুঁজতে থাকে।
দীর্ঘক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর রাত ৯টার দিকে আবীরের রক্তমাখা সাইকেলটি মসলা ফ্যাক্টরির পাশে পড়ে থাকতে দেখে স্বজনরা। এরপর মাটিতে রক্তের দাগ অনুসরণ করে নির্মাণাধীন ফ্যাক্টরি সংলগ্ন ভুট্টা ক্ষেতের পাশ থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এসময় তার মাথার আশেপাশে কয়েকটি ইট পাওয়া যায়। যা দিয়ে শিশু আবীরের মাথায় ও মুখে উপর্যুপরি আঘাত করে তাকে হত্যা করা হয়। বড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম সারোয়ার হোসেন জানান, আটক হযরতকে আদালতে হাজির করা হবে। বয়সে শিশু হওয়ায় তার বিষয়ে আদালত সিদ্ধান্ত দিবে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে মিনহাস হোসেন আবীর (৯) নামে এক তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। টিকটক নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক শিশুর মারধরে তার মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দিবাগত রাত ৯টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে সামান্য দূরে উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের মহিষভাঙ্গা এলাকার নির্মাণাধীন একটি মসলা ফ্যাক্টরি সংলগ্ন ভুট্টা ক্ষেতের পাশ থেকে আবীরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আবীর বনপাড়া পৌর শহরের মহিষভাঙ্গা মহল্লার মিলন হোসেনের একমাত্র ছেলে ও বনপাড়া আদিব ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।
এ ঘটনায় শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে হযরত আলী মোল্লা নামে আরেক শিশুকে নিজ বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। আটককৃত হযরত একই এলাকার রিয়াজুল ইসলাম মোল্লার ছেলে ও স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
মোবাইল ফোনে টিকটক করা নিয়ে হযরত আলী মোল্লার সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে প্রথমে উভয়ের মধ্যে কিল-ঘুষির ঘটনা ঘটে। পরে হযরত আলী পাশে থাকা ইট দিয়ে আবীরের মাথায় ও মুখে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে আবীর সাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়। তার কাছে একটি স্মার্টফোনও ছিল। সন্ধ্যা গড়িয়ে এলেও আবীর বাড়িতে না ফেরায় মা-বাবা ও স্বজনরা তাকে বিভিন্ন জায়গায় খুঁজতে থাকে।
দীর্ঘক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর রাত ৯টার দিকে আবীরের রক্তমাখা সাইকেলটি মসলা ফ্যাক্টরির পাশে পড়ে থাকতে দেখে স্বজনরা। এরপর মাটিতে রক্তের দাগ অনুসরণ করে নির্মাণাধীন ফ্যাক্টরি সংলগ্ন ভুট্টা ক্ষেতের পাশ থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এসময় তার মাথার আশেপাশে কয়েকটি ইট পাওয়া যায়। যা দিয়ে শিশু আবীরের মাথায় ও মুখে উপর্যুপরি আঘাত করে তাকে হত্যা করা হয়। বড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম সারোয়ার হোসেন জানান, আটক হযরতকে আদালতে হাজির করা হবে। বয়সে শিশু হওয়ায় তার বিষয়ে আদালত সিদ্ধান্ত দিবে।
২৭ জুন, ২০২৫ ১৩:৫০
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত । আজ শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বেনাপোল - যশোর মহাসড়কের চারাতলা নবীনগর এলাকায়।
নিহত যুবকের নাম শিহাব সিকদার (২৫)। তিনি নড়াইল সদর উপজেলার দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের বাসিন্দা এবং জিল্লুর শিকদারের ছেলে।পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে শিহাব মোটরসাইকেলযোগে বেনাপোল -যশোর মহাসড়কের ঝিকরগাছায় চারাতলা নবীনগর এলাকায় পৌঁছলে হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান।
এ সময় পেছন থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যান তাকে চাপা দিলে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। খবর পেয়ে নাভারণ হাইওয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. বিচিত্র মল্লিক জানান, নিহত শিহাবের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় এক যুবক নিহত । আজ শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বেনাপোল - যশোর মহাসড়কের চারাতলা নবীনগর এলাকায়।
নিহত যুবকের নাম শিহাব সিকদার (২৫)। তিনি নড়াইল সদর উপজেলার দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের বাসিন্দা এবং জিল্লুর শিকদারের ছেলে।পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে শিহাব মোটরসাইকেলযোগে বেনাপোল -যশোর মহাসড়কের ঝিকরগাছায় চারাতলা নবীনগর এলাকায় পৌঁছলে হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান।
এ সময় পেছন থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যান তাকে চাপা দিলে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। খবর পেয়ে নাভারণ হাইওয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. বিচিত্র মল্লিক জানান, নিহত শিহাবের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৭ জুন, ২০২৫ ১০:৪৫
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল বের হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে মাদারীপুরের একটি নির্জন রাস্তায় ব্যানার নিয়ে মিছিল করে তারা।
মিছিলের ৩৮ সেকেন্ডের ভিডিওটি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের মাদারীপুর জেলা শাখার সদস্য ও মাদারীপুর পৌর শাখার সভাপতি নোবেল বেপারী তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছবিসহ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সম্বলিত একটি ব্যানার হাতে নিয়ে নির্জন একটি সড়কে মিছিল বের করেন বেশ কয়েকজন যুবক। তাদের সবার মুখে মাস্ক ও কয়েকজনের মাথায় হেলমেট পরা ছিল। তারা ব্যানার হাতে নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর স্লোগান দিচ্ছে।
নোবেল বেপারী তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে ভিডিওটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও অবৈধ সরকার অবৈধ আইনের বিরুদ্ধে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল। ইনশাআল্লাহ এই আদর্শিক লড়াই চলবে, কেউ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কর্মীদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। স্থান: মাদারীপুর পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড।
নাম না প্রকাশে কয়েকজন বলেন, মাদারীপুর শহরের সরদার কলোনির সড়কের মাঝে কয়েকজন তরুণ মাস্ক পরে দাঁড়ানো ছিল। হঠাৎ তারা একটি ব্যানার হাতে নিয়ে স্লোগান দিয়ে মিছিল শুরু করেন। মিছিলটি সর্বোচ্চ ৫ মিনিট স্থায়ী ছিল। সবার মুখে মাস্ক ছিল, তাই কারো চেহারা চেনা যায়নি। তাদের মিছিলটি তোতা সড়কে গিয়েই শেষ হয়ে যায়। পড়ে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে সরে পড়েন।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কোন ঝটিকা মিছিল হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। তবে তারা লুকিয়ে শহরের নির্জন স্থান বা অলিগলিতে চোরের মত করে থাকতে পারে। তদন্ত করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল বের হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে মাদারীপুরের একটি নির্জন রাস্তায় ব্যানার নিয়ে মিছিল করে তারা।
মিছিলের ৩৮ সেকেন্ডের ভিডিওটি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের মাদারীপুর জেলা শাখার সদস্য ও মাদারীপুর পৌর শাখার সভাপতি নোবেল বেপারী তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খানের ছবিসহ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সম্বলিত একটি ব্যানার হাতে নিয়ে নির্জন একটি সড়কে মিছিল বের করেন বেশ কয়েকজন যুবক। তাদের সবার মুখে মাস্ক ও কয়েকজনের মাথায় হেলমেট পরা ছিল। তারা ব্যানার হাতে নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর স্লোগান দিচ্ছে।
নোবেল বেপারী তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে ভিডিওটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও অবৈধ সরকার অবৈধ আইনের বিরুদ্ধে মাদারীপুর জেলা ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল। ইনশাআল্লাহ এই আদর্শিক লড়াই চলবে, কেউ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কর্মীদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। স্থান: মাদারীপুর পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড।
নাম না প্রকাশে কয়েকজন বলেন, মাদারীপুর শহরের সরদার কলোনির সড়কের মাঝে কয়েকজন তরুণ মাস্ক পরে দাঁড়ানো ছিল। হঠাৎ তারা একটি ব্যানার হাতে নিয়ে স্লোগান দিয়ে মিছিল শুরু করেন। মিছিলটি সর্বোচ্চ ৫ মিনিট স্থায়ী ছিল। সবার মুখে মাস্ক ছিল, তাই কারো চেহারা চেনা যায়নি। তাদের মিছিলটি তোতা সড়কে গিয়েই শেষ হয়ে যায়। পড়ে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে সরে পড়েন।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কোন ঝটিকা মিছিল হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। তবে তারা লুকিয়ে শহরের নির্জন স্থান বা অলিগলিতে চোরের মত করে থাকতে পারে। তদন্ত করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.