১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১০:৪২
ঝালকাঠির রাজাপুরে একই সময় ও একই স্থানে বিএনপি এবং যুবদলের দুই গ্রুপ আলাদা সমাবেশ ডাকায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে উপজেলা প্রশাসন মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত ১০টা থেকে বুধবার (১৩ আগস্ট) রাত ১২টা পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ মার্কেট চত্বর ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, দু’পক্ষই সভা করার বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে, তবে কাউকে লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। একই সময়ে একই স্থানে সমাবেশ আহ্বানের কারণে সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে উপজেলা বিএনপির একটি অংশ বুধবার বিকেল ৩টায় ওই স্থানে সমাবেশ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে আসার কথা বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের। আমন্ত্রণপত্রে স্বাক্ষর করেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর হোসেন।
সভার প্রচারণা চালিয়েছেন মনোনয়নপ্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজাসহ আরও কয়েকজন নেতা। এই গ্রুপটি বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালের বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাদের আমন্ত্রণপত্রে রফিকুল ইসলাম জামাল ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদের নাম নেই।
অন্যদিকে, একই সময়ে উপজেলা যুবদলও সমাবেশের আয়োজন করে। তারা রফিকুল ইসলাম জামালের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। সমাবেশে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রবিউল হোসেন তুহিন এবং সদস্যসচিব আনিচুর রহমানের।
তবে রবিউল হোসেন তুহিন দাবি করেছেন, রাজাপুর যুবদলের এ আয়োজন সম্পর্কে তিনি অবগত নন। উপজেলা যুবদল সদস্যসচিব সৈয়দ নাজমুল হক জানান, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এই সমাবেশের পরিকল্পনা অনেক আগে থেকেই ছিল। বৃষ্টির কারণে পিছিয়েছে, তবে এক সপ্তাহ আগে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির অভিযোগ, যুবদল ইচ্ছাকৃতভাবে একই সময় ও স্থানে সমাবেশ ডেকে তাদের কর্মসূচি ভণ্ডুল করার চেষ্টা করছে। অপরদিকে যুবদল বলছে, বিএনপি উত্তেজনা ছড়ানোর জন্য এমন অভিযোগ তুলছে এবং তারা সংঘর্ষের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে।
তবে মঙ্গলবার রাতেই দুই পক্ষ মোটরসাইকেল শোডাউন ও মহড়া চালিয়েছে, যা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। অনেকেই সমাবেশের দিন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ঝালকাঠির রাজাপুরে একই সময় ও একই স্থানে বিএনপি এবং যুবদলের দুই গ্রুপ আলাদা সমাবেশ ডাকায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে উপজেলা প্রশাসন মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত ১০টা থেকে বুধবার (১৩ আগস্ট) রাত ১২টা পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ মার্কেট চত্বর ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, দু’পক্ষই সভা করার বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে, তবে কাউকে লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। একই সময়ে একই স্থানে সমাবেশ আহ্বানের কারণে সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে উপজেলা বিএনপির একটি অংশ বুধবার বিকেল ৩টায় ওই স্থানে সমাবেশ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে আসার কথা বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের। আমন্ত্রণপত্রে স্বাক্ষর করেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর হোসেন।
সভার প্রচারণা চালিয়েছেন মনোনয়নপ্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজাসহ আরও কয়েকজন নেতা। এই গ্রুপটি বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালের বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাদের আমন্ত্রণপত্রে রফিকুল ইসলাম জামাল ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদের নাম নেই।
অন্যদিকে, একই সময়ে উপজেলা যুবদলও সমাবেশের আয়োজন করে। তারা রফিকুল ইসলাম জামালের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। সমাবেশে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রবিউল হোসেন তুহিন এবং সদস্যসচিব আনিচুর রহমানের।
তবে রবিউল হোসেন তুহিন দাবি করেছেন, রাজাপুর যুবদলের এ আয়োজন সম্পর্কে তিনি অবগত নন। উপজেলা যুবদল সদস্যসচিব সৈয়দ নাজমুল হক জানান, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এই সমাবেশের পরিকল্পনা অনেক আগে থেকেই ছিল। বৃষ্টির কারণে পিছিয়েছে, তবে এক সপ্তাহ আগে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির অভিযোগ, যুবদল ইচ্ছাকৃতভাবে একই সময় ও স্থানে সমাবেশ ডেকে তাদের কর্মসূচি ভণ্ডুল করার চেষ্টা করছে। অপরদিকে যুবদল বলছে, বিএনপি উত্তেজনা ছড়ানোর জন্য এমন অভিযোগ তুলছে এবং তারা সংঘর্ষের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে।
তবে মঙ্গলবার রাতেই দুই পক্ষ মোটরসাইকেল শোডাউন ও মহড়া চালিয়েছে, যা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। অনেকেই সমাবেশের দিন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৫
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.