২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৫
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দুই চিকিৎসকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করেছে এলাকাবাসী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও মেডিকেল অফিসার ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবিরকে ২২ সেপ্টেম্বর (সোমবার) বদলির আদেশ দেওয়া হয়।
যা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী, ব্যবসায়ী, বেসরকারী চাকুরীজীবি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, গৃহিণী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার দুই সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
গতকাল মঙ্গলবার "মির্জাগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ" এর ব্যানারে সুবিদখালী সরকারী রহমান ইসহাক পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ঢাকা বরগুনা মহাসড়কে সকাল ১০টায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধন শেষে সড়ক অবরোধ করে ডাক্তারদ্বয়কে পুর্নবহালের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে উত্তাল করে উপজেলা শহর। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট স্মারকলিপি প্রেরণ করেন আন্দোলনকারীরা।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা বেগম, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি কামরুজ্জামান জুয়েল, সুবিদখালী সরকারি কলেজ ছাত্রদল নেতা ইমরুল ইসলাম আলাল, মোঃ রবিউল ইসলাম রুবেল, মোঃ সাব্বির ফরাজী, ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম আজাদ, মোঃ ওলি উল্লাহ, মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান, কলেজ শিক্ষার্থী শারমিন আক্তার ও গৃহিণী আনজুম আরা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, উপজেলায় কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কিছু দালাল সিন্ডিকেট করে হাসপাতাল চত্ত্বরে রোগীদেরকে তাদের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেষ্ট করাতে চাপ প্রয়োগ করে থাকে। উল্লিখিত দুই ডাক্তার রোগীদেরকে টেস্ট করাতে চাপ প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকা ও হাসপাতাল চত্বরে অবস্থান করে রোগীদের হয়রানি না করতে নিষেধ করলে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দালালরা ষড়যন্ত্র করে এই দুই মানবিক ডাক্তারের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে তাদেরকে বদলি করিয়েছেন। বক্তারা এই দুই ডাক্তারের বদলির আদেশ প্রত্যাহার করে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই পুর্নবহালের চান। আন্দোলনকারীরা হুমকি দিয়ে বলেন,আদেশ প্রত্যাহার করা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
স্মারকলিপি গ্রহন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ তরিকুল ইসলাম বলেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মোঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও মেডিকেল অফিসার ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবির এর বদলির আদেশ হওয়ার সংবাদ জানতে পেরেছি। মির্জাগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের ব্যানারের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি পেয়ে পটুয়াখালী মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবহিত করে স্মারকলিপিটি পাঠিয়ে দিয়েছি। স্থানীয় জনসাধারণের দাবির বিষয়টির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে মানবিক দিক বিবেচনা করে উল্লিখিত ডাক্তারদ্বয়ের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবির বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মহোদয়সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহা স্মারকলিপি গ্রহন করে বলেন, ডাঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবি’র এর বদলির আদেশনামা হাতে পেয়েছি।
হাসপাতালে কমপ্লেক্সে দালাল চক্রের সক্রিয়তা স্বীকার করে তিনি বলেন,ডাক্তারদের এই বদলির পিছনে কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ও দালালদের ষড়যন্ত্র আছে বলে ধারণা করছি।
আমার এখানে ২১ জন ডাক্তারের স্থলে মাত্র ৭জন ডাক্তার আছেন, এখন আরও দুইজন কমে মাত্র ৫ জন ডাক্তার দিয়ে উপজেলাবাসীকে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া খুব কষ্টসাধ্য হবে। ডাক্তারদের বদলির আদেশ প্রত্যাহারে দাবির বিষয়টি নিয়ে পটুয়াখালী সিভিল সার্জন মহোদয়সহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের দুই চিকিৎসকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করেছে এলাকাবাসী। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও মেডিকেল অফিসার ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবিরকে ২২ সেপ্টেম্বর (সোমবার) বদলির আদেশ দেওয়া হয়।
যা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী, ব্যবসায়ী, বেসরকারী চাকুরীজীবি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, গৃহিণী ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার দুই সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
গতকাল মঙ্গলবার "মির্জাগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ" এর ব্যানারে সুবিদখালী সরকারী রহমান ইসহাক পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ঢাকা বরগুনা মহাসড়কে সকাল ১০টায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধন শেষে সড়ক অবরোধ করে ডাক্তারদ্বয়কে পুর্নবহালের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে উত্তাল করে উপজেলা শহর। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট স্মারকলিপি প্রেরণ করেন আন্দোলনকারীরা।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা বেগম, মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি কামরুজ্জামান জুয়েল, সুবিদখালী সরকারি কলেজ ছাত্রদল নেতা ইমরুল ইসলাম আলাল, মোঃ রবিউল ইসলাম রুবেল, মোঃ সাব্বির ফরাজী, ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম আজাদ, মোঃ ওলি উল্লাহ, মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান, কলেজ শিক্ষার্থী শারমিন আক্তার ও গৃহিণী আনজুম আরা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, উপজেলায় কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কিছু দালাল সিন্ডিকেট করে হাসপাতাল চত্ত্বরে রোগীদেরকে তাদের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেষ্ট করাতে চাপ প্রয়োগ করে থাকে। উল্লিখিত দুই ডাক্তার রোগীদেরকে টেস্ট করাতে চাপ প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকা ও হাসপাতাল চত্বরে অবস্থান করে রোগীদের হয়রানি না করতে নিষেধ করলে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দালালরা ষড়যন্ত্র করে এই দুই মানবিক ডাক্তারের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে তাদেরকে বদলি করিয়েছেন। বক্তারা এই দুই ডাক্তারের বদলির আদেশ প্রত্যাহার করে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই পুর্নবহালের চান। আন্দোলনকারীরা হুমকি দিয়ে বলেন,আদেশ প্রত্যাহার করা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
স্মারকলিপি গ্রহন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ তরিকুল ইসলাম বলেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মোঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও মেডিকেল অফিসার ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবির এর বদলির আদেশ হওয়ার সংবাদ জানতে পেরেছি। মির্জাগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের ব্যানারের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি পেয়ে পটুয়াখালী মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবহিত করে স্মারকলিপিটি পাঠিয়ে দিয়েছি। স্থানীয় জনসাধারণের দাবির বিষয়টির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে মানবিক দিক বিবেচনা করে উল্লিখিত ডাক্তারদ্বয়ের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবির বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মহোদয়সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহা স্মারকলিপি গ্রহন করে বলেন, ডাঃ শামসুল ইসলাম সোহেল ও ডাঃ মু. উমর ফারুক জাবি’র এর বদলির আদেশনামা হাতে পেয়েছি।
হাসপাতালে কমপ্লেক্সে দালাল চক্রের সক্রিয়তা স্বীকার করে তিনি বলেন,ডাক্তারদের এই বদলির পিছনে কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ও দালালদের ষড়যন্ত্র আছে বলে ধারণা করছি।
আমার এখানে ২১ জন ডাক্তারের স্থলে মাত্র ৭জন ডাক্তার আছেন, এখন আরও দুইজন কমে মাত্র ৫ জন ডাক্তার দিয়ে উপজেলাবাসীকে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া খুব কষ্টসাধ্য হবে। ডাক্তারদের বদলির আদেশ প্রত্যাহারে দাবির বিষয়টি নিয়ে পটুয়াখালী সিভিল সার্জন মহোদয়সহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলবো।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:০২
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া চরে কৃষক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. কবির হোসেন শরীফ অভিযোগ করেন, তিনি ও তাঁর আত্মীয়স্বজনসহ ১৪ জন রেকর্ডীয় মালিক এবং সরকার কর্তৃক বন্দোবস্ত পাওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে ওই চরাঞ্চলের প্রায় ৪৫ একর জমি তিন বছরের জন্য লিজ নিয়ে তরমুজ চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
এসময় উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজার মদদে একদল প্রভাবশালী ভূমিদস্যু তাঁদের জমিতে প্রবেশে বাধা দেয় এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে কবির শরীফ বাদি হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুমকি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই অভিযোগে বলা হয়, উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের মো. মোস্তফা হাওলাদার, ইদ্রিস হাওলাদার, আব্দুল জব্বার মীর ও ছলেমান মীরসহ একাধিক ব্যক্তি পূর্বেও জোরপূর্বক ওই জমি দখল করে রেখেছিল। সম্প্রতি তারা আবারও জমি দখলের চেষ্টা করে কবির শরীফের ট্রাক্টর ও ভেকুর যন্ত্রাংশ খুলে নেয়।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা সাবেক কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজা বলেন, আমি কোনো দখল বা হুমকির ঘটনায় জড়িত নই। জমির মালিকরাই তাদের জমি ভোগদখল করছেন। অন্যদিকে অভিযুক্ত মোস্তফা হাওলাদার বলেন, কবির শরীফ জমির মালিক নন।
তিনি লিজের টাকা না দেওয়ায় মালিকরা অন্যদের কাছে জমি লিজ দিয়েছেন। এখন তিনি নাটক সাজাচ্ছেন। দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকির হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া চরে কৃষক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. কবির হোসেন শরীফ অভিযোগ করেন, তিনি ও তাঁর আত্মীয়স্বজনসহ ১৪ জন রেকর্ডীয় মালিক এবং সরকার কর্তৃক বন্দোবস্ত পাওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে ওই চরাঞ্চলের প্রায় ৪৫ একর জমি তিন বছরের জন্য লিজ নিয়ে তরমুজ চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
এসময় উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজার মদদে একদল প্রভাবশালী ভূমিদস্যু তাঁদের জমিতে প্রবেশে বাধা দেয় এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে কবির শরীফ বাদি হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুমকি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই অভিযোগে বলা হয়, উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের মো. মোস্তফা হাওলাদার, ইদ্রিস হাওলাদার, আব্দুল জব্বার মীর ও ছলেমান মীরসহ একাধিক ব্যক্তি পূর্বেও জোরপূর্বক ওই জমি দখল করে রেখেছিল। সম্প্রতি তারা আবারও জমি দখলের চেষ্টা করে কবির শরীফের ট্রাক্টর ও ভেকুর যন্ত্রাংশ খুলে নেয়।
অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা সাবেক কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজা বলেন, আমি কোনো দখল বা হুমকির ঘটনায় জড়িত নই। জমির মালিকরাই তাদের জমি ভোগদখল করছেন। অন্যদিকে অভিযুক্ত মোস্তফা হাওলাদার বলেন, কবির শরীফ জমির মালিক নন।
তিনি লিজের টাকা না দেওয়ায় মালিকরা অন্যদের কাছে জমি লিজ দিয়েছেন। এখন তিনি নাটক সাজাচ্ছেন। দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকির হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১১
দুর্নীতিকে না বলুন, এই স্লোগানকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নব নির্বাচিত সদস্যদের পরিচিতি ও মতবিনিম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১১ টার সময় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন কক্ষে এ সব অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মোঃ এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দশমিনা ডলি আকবর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ সোহরাব হোসেনে, ধানদী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি ড. মোঃ হাবিবুল্লাহ, বাউফল প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জলিলুর রহমান, চরআলগী রশিদিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সুপার ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ফারুক হোসাইন, ডাঃ ইয়াকুব শরিফ ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আসমা বেগম, কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোসাঃ নার্গিস আক্তার, ধুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য এস এম জহিরুল ইসলাম, বাউফল প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক ডাঃ মোঃ জসীম উদ্দিন, বাউফল প্রেসক্লাবের সদস্য মোঃ মাইনুদ্দীন জিপু সহ অন্যান্যরা।
অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতি সহ সকল সদস্য তারা নিজেরা সকল প্রকার দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে বাউফল উপজেলাকে একটি দুর্নীতি মুক্ত উপজেলা গড়ার সহায়ক হিসেবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
দুর্নীতিকে না বলুন, এই স্লোগানকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নব নির্বাচিত সদস্যদের পরিচিতি ও মতবিনিম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১১ টার সময় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন কক্ষে এ সব অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মোঃ এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দশমিনা ডলি আকবর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ সোহরাব হোসেনে, ধানদী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি ড. মোঃ হাবিবুল্লাহ, বাউফল প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জলিলুর রহমান, চরআলগী রশিদিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সুপার ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ফারুক হোসাইন, ডাঃ ইয়াকুব শরিফ ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আসমা বেগম, কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোসাঃ নার্গিস আক্তার, ধুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য এস এম জহিরুল ইসলাম, বাউফল প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক ডাঃ মোঃ জসীম উদ্দিন, বাউফল প্রেসক্লাবের সদস্য মোঃ মাইনুদ্দীন জিপু সহ অন্যান্যরা।
অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতি সহ সকল সদস্য তারা নিজেরা সকল প্রকার দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে বাউফল উপজেলাকে একটি দুর্নীতি মুক্ত উপজেলা গড়ার সহায়ক হিসেবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০৪
পর্যটননগরী কুয়াকাটায় ছুটির দিনে পর্যটকদের ভিড়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের সংখ্যা। স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ছুটির দিনে এই গাড়ির সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়, ফলে কুয়াকাটার প্রধান সড়কগুলোতে তৈরি হচ্ছে তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ভ্রমণে আসা পর্যটকরা। স্থানীয় চালকদের অভিযোগ, বাইরের গাড়িগুলো ঢোকার কারণেই অতিরিক্ত যানযট সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট-সংলগ্ন চৌরাস্তায় দেখা যায়, ব্যাটারিচালিত যানবাহনের অতিরিক্ত যাতায়াতের কারণে স্বাভাবিক চলাফেরা করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে আগত পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ অবস্থা থেকে নিস্তার পেতে ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতা চান স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ী ও আগত পর্যটকরা।
এদিকে কুয়াকাটায় আগত একাধিক পর্যটকরা অভিযোগ করে বলেন, সৈকতের পথে কিছুতেই সময়মতো পৌঁছানো যাচ্ছে না, কারণ সর্বত্র ব্যাটারিচালিত গাড়ির ভিড়। একটি পর্যটন নগরী এলাকায় এত পরিমাণ গাড়ি যা পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোগান্তি বাড়িয়ে দেয়। তীব্র যানযট মোকাবিলায় এখনই পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ বলে মনে করছেন অনেক পর্যটক।
কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এমএ মোতালেব শরীফ বলেন, শুক্র ও শনিবার কিংবা দীর্ঘ ছুটির দিনে এসব যানবাহনের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়। ফলে মূল সড়কসহ সৈকতের আশপাশের এলাকায় তৈরি হয় তীব্র যানজট।
এতে করে যেমন দুর্ভোগে পড়েন পর্যটকরা, তেমনি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। এসব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে না পারলে পর্যটকরা স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারবে না।
স্থানীয় ইজিবাইকচালক সমিতির সভাপতি রহমান বিশ্বাস বলেন, কুয়াকাটায় মোট ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোভ্যানের সংখ্যা ৯০০-এর মতো। কিন্তু ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যাটা দিগুণ হয়ে যায়। নিয়ম না মেনেই অনেক চালক রাস্তায় যান, আবার অনেকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ছাড়াই গাড়ি চালান।
এতে করে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়ছে। তবে কুয়াকাটার স্থানীয় যেসব চালক রয়েছেন তারা বছরে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। যেমন, পর্যটকদের সঙ্গে কিভাবে কথা বলতে হবে এবং গাড়ি চালানোর জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা।
এসব বিষয়গুলো আমরা মাথায় রেখেই কুয়াকাটার চালকরা গাড়ি চালিয়ে থাকি। তবে কুয়াকাটার বাইরে থেকে যেসব গাড়ি আসে তারা কোনো নিয়ম তো মানেই না এবং অতিরিক্ত গাড়ি ঢোকার কারণে তীব্র যানযটের সৃষ্টি হয়। বাইরের গাড়িগুলো বন্ধ করতে পারলে এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ী সোহেল মাহমুদ বলেন, পর্যটক আসুক আমরা চাই, কিন্তু এত যানজট হলে ব্যবসাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেকে হাঁটতেই পারছে না, গাড়ি তো দূরের কথা। এগুলো থেকে আমরা কুয়াকাটার পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা নিস্তার চাই।
এ বিষয়ে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, কুয়াকাটায় নির্দিষ্ট কোনো ট্রাফিক পুলিশের টিম নেই। তবে পটুয়াখালী জেলা পুলিশ থেকে কিছু দিন পর পর একটি টিম পাঠানো হয়, কিন্তু তারা সার্বক্ষণিক এখানে থাকে না।
বর্তমানে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনে একজন সার্জেন্ট দেওয়া হয়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি টিম যানজট নিরসনে কাজ করছে। তবে অতিরিক্ত ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের কারণে বেশি যানজটের সৃষ্টি হয়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক ইয়াসীন সাদেক বলেন, কুয়াকাটায় লাগামহীন ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোভ্যান নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে তাদেরকে কুয়াকাটা পৌরসভার লাইসেন্সের আওতায় আনার জন্য তাদেরকে ডাকা হয়েছে কিন্তু তারা আসছে না।
তবে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন মাধ্যমে ৩৮টি গাড়ি নিবন্ধন করা সম্ভব হয়েছে। এই বিষয়ে পার্শ্ববর্তী দুটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি, এবং এগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। যেগুলো খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।
পর্যটননগরী কুয়াকাটায় ছুটির দিনে পর্যটকদের ভিড়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের সংখ্যা। স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ছুটির দিনে এই গাড়ির সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়, ফলে কুয়াকাটার প্রধান সড়কগুলোতে তৈরি হচ্ছে তীব্র যানজট। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ভ্রমণে আসা পর্যটকরা। স্থানীয় চালকদের অভিযোগ, বাইরের গাড়িগুলো ঢোকার কারণেই অতিরিক্ত যানযট সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট-সংলগ্ন চৌরাস্তায় দেখা যায়, ব্যাটারিচালিত যানবাহনের অতিরিক্ত যাতায়াতের কারণে স্বাভাবিক চলাফেরা করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে আগত পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ অবস্থা থেকে নিস্তার পেতে ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতা চান স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ী ও আগত পর্যটকরা।
এদিকে কুয়াকাটায় আগত একাধিক পর্যটকরা অভিযোগ করে বলেন, সৈকতের পথে কিছুতেই সময়মতো পৌঁছানো যাচ্ছে না, কারণ সর্বত্র ব্যাটারিচালিত গাড়ির ভিড়। একটি পর্যটন নগরী এলাকায় এত পরিমাণ গাড়ি যা পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোগান্তি বাড়িয়ে দেয়। তীব্র যানযট মোকাবিলায় এখনই পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ বলে মনে করছেন অনেক পর্যটক।
কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এমএ মোতালেব শরীফ বলেন, শুক্র ও শনিবার কিংবা দীর্ঘ ছুটির দিনে এসব যানবাহনের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়। ফলে মূল সড়কসহ সৈকতের আশপাশের এলাকায় তৈরি হয় তীব্র যানজট।
এতে করে যেমন দুর্ভোগে পড়েন পর্যটকরা, তেমনি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। এসব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে না পারলে পর্যটকরা স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারবে না।
স্থানীয় ইজিবাইকচালক সমিতির সভাপতি রহমান বিশ্বাস বলেন, কুয়াকাটায় মোট ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোভ্যানের সংখ্যা ৯০০-এর মতো। কিন্তু ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যাটা দিগুণ হয়ে যায়। নিয়ম না মেনেই অনেক চালক রাস্তায় যান, আবার অনেকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ছাড়াই গাড়ি চালান।
এতে করে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়ছে। তবে কুয়াকাটার স্থানীয় যেসব চালক রয়েছেন তারা বছরে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। যেমন, পর্যটকদের সঙ্গে কিভাবে কথা বলতে হবে এবং গাড়ি চালানোর জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা।
এসব বিষয়গুলো আমরা মাথায় রেখেই কুয়াকাটার চালকরা গাড়ি চালিয়ে থাকি। তবে কুয়াকাটার বাইরে থেকে যেসব গাড়ি আসে তারা কোনো নিয়ম তো মানেই না এবং অতিরিক্ত গাড়ি ঢোকার কারণে তীব্র যানযটের সৃষ্টি হয়। বাইরের গাড়িগুলো বন্ধ করতে পারলে এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ী সোহেল মাহমুদ বলেন, পর্যটক আসুক আমরা চাই, কিন্তু এত যানজট হলে ব্যবসাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেকে হাঁটতেই পারছে না, গাড়ি তো দূরের কথা। এগুলো থেকে আমরা কুয়াকাটার পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা নিস্তার চাই।
এ বিষয়ে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, কুয়াকাটায় নির্দিষ্ট কোনো ট্রাফিক পুলিশের টিম নেই। তবে পটুয়াখালী জেলা পুলিশ থেকে কিছু দিন পর পর একটি টিম পাঠানো হয়, কিন্তু তারা সার্বক্ষণিক এখানে থাকে না।
বর্তমানে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনে একজন সার্জেন্ট দেওয়া হয়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি টিম যানজট নিরসনে কাজ করছে। তবে অতিরিক্ত ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের কারণে বেশি যানজটের সৃষ্টি হয়।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক ইয়াসীন সাদেক বলেন, কুয়াকাটায় লাগামহীন ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোভ্যান নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে তাদেরকে কুয়াকাটা পৌরসভার লাইসেন্সের আওতায় আনার জন্য তাদেরকে ডাকা হয়েছে কিন্তু তারা আসছে না।
তবে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন মাধ্যমে ৩৮টি গাড়ি নিবন্ধন করা সম্ভব হয়েছে। এই বিষয়ে পার্শ্ববর্তী দুটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি, এবং এগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। যেগুলো খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.