
২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০০
ঈশ্বরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের নামে চাঁদা না পেয়ে লোহা ব্যবসায়ী পিতা-পুত্রের ওপর হামলা চালিয়ে দোকানের ক্যাশ থেকে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় ব্যবসায়ী পিতা-পুত্রসহ দোকানের কর্মচারীদের মারধর করা হয়েছে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) রাতে ঈশ্বরদী পৌর এলাকার আলহাজ মোড়ে আকাশ আয়রন স্টোরে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন— লোহা ব্যবসায়ী মো. স্বপন ওরফে মাথা (৫২) ও তার ছেলে মো. কাওসার আহমেদ আকাশ (২২) সহ দোকানের কর্মচারীরা।
ব্যবসায়ী মাথা ঈশ্বরদী দরিনারিচা থানাপাড়ার বাসিন্দা। বর্তমানে তারা ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা শেষে নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় ব্যবসায়ী মাথা ৩ জনকে নামীয় এবং অজ্ঞাত ৫/৭ জনকে আসামি করে ঈশ্বরদী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, ‘রাতে নিজেদের দোকানে ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত ছিলেন তিনি এবং তার ছেলে আকাশ। এ সময় ঈশ্বরদী পৌর ৯নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হোসেন, যুবদল কর্মী শাহিন, নাসিরসহ আরও ৫/৭ অজ্ঞাত ব্যক্তি দোকানে এসে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে আসামিরা দোকানে প্রবেশ করে আমার এবং আমার ছেলের ওপর হামলা চালায় এবং দোকানের ক্যাশ থেকে নগদ ৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যায়।’
ঘটনার পর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। খবর পেয়ে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার সরকার বলেন, ‘ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছি। থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে, হামলাকারীদের শনাক্ত করে তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। খুব দ্রুতই আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ ঘটনায় স্থানীয় ব্যবসায়ী সমাজের দাবি, এলাকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধে দ্রুত প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
অভিযুক্ত যুবদল কর্মী শাহিন হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, আমরা দোকানে গিয়েছিলাম কিন্তু টাকা লুট করিনি। আমাদের কেউ টাকা লুটের সঙ্গে জড়িত নয়, যুবদল নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
ঈশ্বরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের নামে চাঁদা না পেয়ে লোহা ব্যবসায়ী পিতা-পুত্রের ওপর হামলা চালিয়ে দোকানের ক্যাশ থেকে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় ব্যবসায়ী পিতা-পুত্রসহ দোকানের কর্মচারীদের মারধর করা হয়েছে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) রাতে ঈশ্বরদী পৌর এলাকার আলহাজ মোড়ে আকাশ আয়রন স্টোরে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন— লোহা ব্যবসায়ী মো. স্বপন ওরফে মাথা (৫২) ও তার ছেলে মো. কাওসার আহমেদ আকাশ (২২) সহ দোকানের কর্মচারীরা।
ব্যবসায়ী মাথা ঈশ্বরদী দরিনারিচা থানাপাড়ার বাসিন্দা। বর্তমানে তারা ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা শেষে নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় ব্যবসায়ী মাথা ৩ জনকে নামীয় এবং অজ্ঞাত ৫/৭ জনকে আসামি করে ঈশ্বরদী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, ‘রাতে নিজেদের দোকানে ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত ছিলেন তিনি এবং তার ছেলে আকাশ। এ সময় ঈশ্বরদী পৌর ৯নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হোসেন, যুবদল কর্মী শাহিন, নাসিরসহ আরও ৫/৭ অজ্ঞাত ব্যক্তি দোকানে এসে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে আসামিরা দোকানে প্রবেশ করে আমার এবং আমার ছেলের ওপর হামলা চালায় এবং দোকানের ক্যাশ থেকে নগদ ৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যায়।’
ঘটনার পর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। খবর পেয়ে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার সরকার বলেন, ‘ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছি। থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে, হামলাকারীদের শনাক্ত করে তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। খুব দ্রুতই আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
এ ঘটনায় স্থানীয় ব্যবসায়ী সমাজের দাবি, এলাকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধে দ্রুত প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
অভিযুক্ত যুবদল কর্মী শাহিন হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, আমরা দোকানে গিয়েছিলাম কিন্তু টাকা লুট করিনি। আমাদের কেউ টাকা লুটের সঙ্গে জড়িত নয়, যুবদল নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৩৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে ইসরাত রায়হান অমি জনৈক এনসিপি কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, ‘সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতাকর্মীরা।’
এছাড়া বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।’ পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদকে (পিচ্চি আজাদ) যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে ইসরাত রায়হান অমি জনৈক এনসিপি কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, ‘সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতাকর্মীরা।’
এছাড়া বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।’ পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদকে (পিচ্চি আজাদ) যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৬
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক তাওসিফুল ইসলাম তার সন্তানের নাম রেখেছেন শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা শহীদ ওসমান হাদির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকে এই নামকরণ করেন তিনি।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তাওসিফুল ইসলাম বিষয়টি জানান। পোস্টে ওসমান হাদির সঙ্গে কথোপকথনের একটি স্ক্রিনশট এবং তার সন্তানের ছবি যুক্ত করেন তিনি।
এ বিষয়ে তাওসিফুল ইসলাম বলেন, ওসমান হাদি ভাইয়ের সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। গত ৫ ডিসেম্বর আমার সন্তানের জন্য একটি ভালো নাম তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি হয়তো ব্যস্ত থাকায় তখন কোনো নাম প্রস্তাব করতে পারেননি।
তিনি বলেন, হাদি ভাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার নাম হয়ে থাকবেন। তিনি সব সময় দেশের জন্য শহীদ হতে চেয়েছিলেন। তার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা থেকেই আমার সন্তানের নাম হাদি রেখেছি।
তাওসিফুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে সন্তানের নাম রাখা হয়েছিল তাশরিফুল মাহতিন আয়ান। পরে সেই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মাহতিম ওসমান হাদি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক তাওসিফুল ইসলাম তার সন্তানের নাম রেখেছেন শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা শহীদ ওসমান হাদির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকে এই নামকরণ করেন তিনি।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তাওসিফুল ইসলাম বিষয়টি জানান। পোস্টে ওসমান হাদির সঙ্গে কথোপকথনের একটি স্ক্রিনশট এবং তার সন্তানের ছবি যুক্ত করেন তিনি।
এ বিষয়ে তাওসিফুল ইসলাম বলেন, ওসমান হাদি ভাইয়ের সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। গত ৫ ডিসেম্বর আমার সন্তানের জন্য একটি ভালো নাম তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি হয়তো ব্যস্ত থাকায় তখন কোনো নাম প্রস্তাব করতে পারেননি।
তিনি বলেন, হাদি ভাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার নাম হয়ে থাকবেন। তিনি সব সময় দেশের জন্য শহীদ হতে চেয়েছিলেন। তার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা থেকেই আমার সন্তানের নাম হাদি রেখেছি।
তাওসিফুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে সন্তানের নাম রাখা হয়েছিল তাশরিফুল মাহতিন আয়ান। পরে সেই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মাহতিম ওসমান হাদি।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২
লক্ষ্মীপুরে দরজায় তালা লাগিয়ে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতার বসতঘরের চারপাশে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত শিশু আয়েশা আক্তার (৭) দগ্ধ হয়ে মারা গেছে।
আগুনে ব্যবসায়ী বেলালসহ তার আরো দুই মেয়ে বিথি আক্তার ও স্মৃতি আক্তার দগ্ধ হয়। এর মধ্যে বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। বেলালকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সূতারগোপ্তা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভুক্তভোগী বেলাল ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সুতার গোপ্তা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসায়ী। তার বাড়ি বাজারের পশ্চিম পাশে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বেলাল তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় বাহির থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ঘুমন্ত শিশু আয়েশা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়। অগ্নিদগ্ধ হন বেলাল হোসেন ও তার অপর দুই মেয়ে। পরে স্থানীয়রা অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুইজনের শরীরের অধিকাংশই পুড়ে গেছে।
লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রনজিত কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এই সময় নিহত এক শিশু ও অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক শিশু মারা যায়। আরো তিনজন অগ্নিদগ্ধ হন। আগুনের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এটি কি পরিকল্পিত নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুরে দরজায় তালা লাগিয়ে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতার বসতঘরের চারপাশে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত শিশু আয়েশা আক্তার (৭) দগ্ধ হয়ে মারা গেছে।
আগুনে ব্যবসায়ী বেলালসহ তার আরো দুই মেয়ে বিথি আক্তার ও স্মৃতি আক্তার দগ্ধ হয়। এর মধ্যে বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। বেলালকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সূতারগোপ্তা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভুক্তভোগী বেলাল ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সুতার গোপ্তা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসায়ী। তার বাড়ি বাজারের পশ্চিম পাশে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বেলাল তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় বাহির থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ঘুমন্ত শিশু আয়েশা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়। অগ্নিদগ্ধ হন বেলাল হোসেন ও তার অপর দুই মেয়ে। পরে স্থানীয়রা অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুইজনের শরীরের অধিকাংশই পুড়ে গেছে।
লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রনজিত কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এই সময় নিহত এক শিশু ও অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক শিশু মারা যায়। আরো তিনজন অগ্নিদগ্ধ হন। আগুনের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এটি কি পরিকল্পিত নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.