dreamliferupatolibarisal

সারাদেশ

জুলাই যোদ্ধা তালিকায় ছাত্রলীগ নেতার নাম

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

২৫ জুন, ২০২৫ ১৯:২৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

জুলাই যোদ্ধা তালিকায় ছাত্রলীগ নেতার নাম

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে জুলাই যোদ্ধা তালিকায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত ৪ আগস্ট পীরগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অংশ নিয়েও জুলাই যোদ্ধা তালিকায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতার নাম থাকায় সাবেক সমন্বয়সহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

তালিকা থেকে তার নাম বাদ দেওয়ার জন্য বুধবার (২৫ জুন) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন আলমগীর হোসেন সৈকত নামে এক সাবেক সমন্বয়ক।

জানা গেছে, পীরগঞ্জ উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন রায় গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অংশ নেয়। সরকার পতনের পর পরই সে তার ফেসবুক আইডিতে গণঅভ্যুত্থানবিরোধী একের পর এক পোস্ট করতে থাকে।

আওয়ামী লীগের হয়ে অনলাইনে বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণাতে সরব ভূমিকা পালন করতেও পিছিয়ে নেই সুমন রায়। পতনের পরও আওয়ামী স্বৈরাচারের পক্ষে বিভিন্ন ইস্যুতে সরব থাকায় চলমান ডেভিলহান্ট অপারেশনে তাকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায় পুলিশ।

জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েই আবারও আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ শুরু করেছে সুমন রায়। এদিকে যাচাই-বাছাইয়ের পর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জুলাই যোদ্ধাদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সে তালিকায় হাজীপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন রায়ের নাম রয়েছে ৩ নম্বর সিরিয়ালে।

এ নিয়ে জুলাই আন্দোলনের সাথে সর্ম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তালিকা থেকে তার নাম বাদ দেওয়ার জন্য বুধবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন আলমগীর হোসেন সৈকত নামে এক সাবেক সমন্বয়ক।

আলমগীর হোসেন সৈকত জানান, ‘সুমন রায় ছাত্রলীগের ইউনিয়ন শাখার পদধারী নেতা। চলমান ডেভিল হান্ট অপারেশনে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতেও পাঠিয়ে ছিল। পরে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর অসুদপায় অবলম্বন করে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে সে তার নাম তালিকাভুক্ত করেছে।

এখন সে জুলাই যোদ্ধা পরিচয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা করছে। তার অপকর্মে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তার নাম বাদ না দিলে আন্দোলন শুরু হবে।’

ছাত্রলীগের নেতা হয়েও জুলাই যোদ্ধা তালিকায় নাম আসার বিষয়ে সুমন রায়ের মতামত জানতে তার মোবাইলে কল করা হলে তিনি জানান, জুলাই আন্দোলনের আগে হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমও ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। আমিও কোটাবিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলাম, কিন্তু সরকার পতনের পক্ষে ছিলাম না।

সরকার পতনের বিপক্ষে থেকেও কীভাবে জুলাই যোদ্ধা তালিকায় নাম এলো এ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতেই তিনি সংযোগ কেটে তার মোবাইল ফোনটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তা বন্ধ করে দেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রকিবুল হাসান বলেন, আমি এখানে নতুন এসেছি। পীরগঞ্জের জুলাই যোদ্ধাদের তালিকা আমি এখানে যোগদার করার কয়েক মাস আগেই প্রকাশ হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। তথ্য গোপন করে জুলাই যোদ্ধা তালিকায় নাম আসার বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানান তিনি।

আরও পড়ুন:

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।

পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।

প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।

তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।

গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।

প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।

‎২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।

প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।

‎বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।

‎সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।

‎স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।

‎বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।

‎শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।

‎পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।

‎১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।

‎তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।

‎পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।

‎এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.