১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৫২
অব্যবস্থাপনা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেহাল ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। জনবল সংকট ও রোগ নিয়ন্ত্রণের বেশিরভাগ যন্ত্রপাতি বিকল হওয়ায় অন্তর্বিভাগ (ইনডোর) থেকে বহির্বিভাগ (আউটডোর) পর্যন্ত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে স্বাস্থ্যসেবা। কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে সচ্ছল রোগীরা ক্লিনিকমুখী হলেও দরিদ্র রোগীরা পড়ছেন বিপাকে।
সীমান্তবর্তী উপজেলার সাড়ে ৪ লাখ মানুষের প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা সেবার একমাত্র ভরসা ৫০ শয্যার এই হাসপাতাল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এখানে চিকিৎসাসেবার চেয়ে সংকটের তালিকাই এখন বড়। আগে প্রতি মাসে যেখানে গড়ে ১৪ থেকে ১৮টি সিজার হতো, সেখানে প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একটিও অপারেশন হচ্ছে না। অযত্নে পড়ে আছে লেবার ওয়ার্ডের অপারেশন থিয়েটার।
শুধু লেবার ওয়ার্ড নয়, একই অবস্থা অন্যান্য বিভাগেও। বহির্বিভাগে মেডিকেল কর্মকর্তার নেমপ্লেট থাকলেও রোগী দেখছেন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তা। জরুরি বিভাগ বেহাল, ল্যাবে নেই এক্স-রে বা আল্ট্রাসনোগ্রাফি সেবা। জেনারেটর ব্যবস্থা না থাকায় বিদ্যুৎ চলে গেলে অন্ধকারে থাকতে হয় রোগী ও তার স্বজনদের। এমন অসংখ্য সংকটে ভুগছে এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
পদ থাকলেও প্রতিষ্ঠার পর থেকে হাসপাতালটিতে কখনোই আসেননি কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বর্তমানে পাঁচজন মেডিকেল কর্মকর্তা ও দশজন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তা আন্তঃবিভাগ ও জরুরি বিভাগে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে আসেন অন্তত সাড়ে ৩৫০ থেকে ৫০০ রোগী। অথচ ২১টি অনুমোদিত ডাক্তারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ১৭টি পদই শূন্য পড়ে আছে।
এদিকে হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীদের জন্য খাবার বরাদ্দ থাকলেও সব রোগীকে খাবার দেওয়া হয় না— এমন অভিযোগ রয়েছে। তা ছাড়া এ হাসপাতালে খাবার তৈরি করা হয় অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে। একবেলার রান্না দুবেলা গরম করে সরবরাহ করা হয়, যা অধিকাংশ সময় নষ্ট হয়ে যায়। খাবারের মান নিয়েও রোগী ও স্বজনদের মধ্যে অসন্তোষ রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, হাসপাতালে ডাক্তার নেই, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ নেই, অপারেশন তো বহুদিন বন্ধ। এমন হাসপাতালে এসে লাভ কী! রোগীর স্বজন শিউলি আক্তার বলেন, আমার বোনকে প্রসবের জন্য আনা হয়েছিল; কিন্তু এখানে সিজার হয় না। বাধ্য হয়ে প্রাইভেট হাসপাতালে যেতে হয়েছে। খরচও অনেক বেড়ে গেছে।
জনবল সংকটের বিষয়টি স্বীকার করে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহমুদ বিন হেদায়েত বলেন, জনবল সংকট থাকলেও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, প্রয়োজনে বড় হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে।
অব্যবস্থাপনা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেহাল ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। জনবল সংকট ও রোগ নিয়ন্ত্রণের বেশিরভাগ যন্ত্রপাতি বিকল হওয়ায় অন্তর্বিভাগ (ইনডোর) থেকে বহির্বিভাগ (আউটডোর) পর্যন্ত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে স্বাস্থ্যসেবা। কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে সচ্ছল রোগীরা ক্লিনিকমুখী হলেও দরিদ্র রোগীরা পড়ছেন বিপাকে।
সীমান্তবর্তী উপজেলার সাড়ে ৪ লাখ মানুষের প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা সেবার একমাত্র ভরসা ৫০ শয্যার এই হাসপাতাল। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এখানে চিকিৎসাসেবার চেয়ে সংকটের তালিকাই এখন বড়। আগে প্রতি মাসে যেখানে গড়ে ১৪ থেকে ১৮টি সিজার হতো, সেখানে প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একটিও অপারেশন হচ্ছে না। অযত্নে পড়ে আছে লেবার ওয়ার্ডের অপারেশন থিয়েটার।
শুধু লেবার ওয়ার্ড নয়, একই অবস্থা অন্যান্য বিভাগেও। বহির্বিভাগে মেডিকেল কর্মকর্তার নেমপ্লেট থাকলেও রোগী দেখছেন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তা। জরুরি বিভাগ বেহাল, ল্যাবে নেই এক্স-রে বা আল্ট্রাসনোগ্রাফি সেবা। জেনারেটর ব্যবস্থা না থাকায় বিদ্যুৎ চলে গেলে অন্ধকারে থাকতে হয় রোগী ও তার স্বজনদের। এমন অসংখ্য সংকটে ভুগছে এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
পদ থাকলেও প্রতিষ্ঠার পর থেকে হাসপাতালটিতে কখনোই আসেননি কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বর্তমানে পাঁচজন মেডিকেল কর্মকর্তা ও দশজন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল কর্মকর্তা আন্তঃবিভাগ ও জরুরি বিভাগে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে আসেন অন্তত সাড়ে ৩৫০ থেকে ৫০০ রোগী। অথচ ২১টি অনুমোদিত ডাক্তারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ১৭টি পদই শূন্য পড়ে আছে।
এদিকে হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীদের জন্য খাবার বরাদ্দ থাকলেও সব রোগীকে খাবার দেওয়া হয় না— এমন অভিযোগ রয়েছে। তা ছাড়া এ হাসপাতালে খাবার তৈরি করা হয় অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে। একবেলার রান্না দুবেলা গরম করে সরবরাহ করা হয়, যা অধিকাংশ সময় নষ্ট হয়ে যায়। খাবারের মান নিয়েও রোগী ও স্বজনদের মধ্যে অসন্তোষ রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, হাসপাতালে ডাক্তার নেই, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ নেই, অপারেশন তো বহুদিন বন্ধ। এমন হাসপাতালে এসে লাভ কী! রোগীর স্বজন শিউলি আক্তার বলেন, আমার বোনকে প্রসবের জন্য আনা হয়েছিল; কিন্তু এখানে সিজার হয় না। বাধ্য হয়ে প্রাইভেট হাসপাতালে যেতে হয়েছে। খরচও অনেক বেড়ে গেছে।
জনবল সংকটের বিষয়টি স্বীকার করে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহমুদ বিন হেদায়েত বলেন, জনবল সংকট থাকলেও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, প্রয়োজনে বড় হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:৪৮
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:১৯
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.