০৮ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৪১
সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা, মহানগর ও বিভিন্ন উপজেলা কমিটিতে পদত্যাগের হিড়িক পড়েছে। সর্বশেষ পদত্যাগের তালিকায় নাম লেখালেন জুলাই আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর। এ নিয়ে সিলেটে এনসিপি থেকে ১০ জন পদত্যাগ করলেন।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে নিজেই তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক বরাবর পদত্যাগপত্র দাখিল করেছি।’
শহীদ সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌরসভার ফতেহপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ১৯ জুন রাতে এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের স্বাক্ষরিত জেলার সমন্বয় কমিটিতে প্রধান সমন্বয়কারী পদ পান নাজিম উদ্দিন শাহান। সেই কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী পদে ছিলেন শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর।
আবুল আজরফ আহসান জাবুর তার পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেন, তিনি এনসিপি সিলেট জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী। ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ব্যস্ত থাকায় দলের কার্যক্রমে সময় দিতে পারছেন না। তাই স্বপদে বহাল থাকা নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দোবস্তের মধ্যে পড়ে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে অব্যাহতি ও পদত্যাগ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে কমিটি ঘোষণার পর সম্প্রতি সিলেটে এনসিপি থেকে বারবার নেতাকর্মীদের পদত্যাগের ঘটনা ঘটছে। কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া, না জানিয়ে কমিটিতে রাখাসহ নানা কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ পর্যন্ত সিলেটে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন ১০ জন নেতা।
গত ১২ জুলাই কমিটি ঘোষণার পরদিন বিশ্বনাথ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে চার নেতা পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে সদস্য ফাহিম আহমদ ও যুগ্ম সমন্বয়কারী নাদিম মাহমুদ এবং বিশ্বনাথ উপজেলা কমিটি থেকে যুগ্ম সমন্বয়কারী রুহুল আমিন ও সদস্য শাহেদ আহম্মেদ পদত্যাগ করেন। এর দুইদিন পর ১৪ জুলাই বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন রুহুল আমিন নামে আরেক নেতা।
এ ছাড়া গত ২১ জুলাই গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে আরও চার নেতা পদত্যাগ করেন। এরা হলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী এনামুল হক মারুফ, সদস্য তরিকুল ইসলাম, কিবরিয়া আহমদ ও কামরুল হাসান।
পদত্যাগের বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী এমডি সালাহ উদ্দিন সাজু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলে যোগদান এবং পদত্যাগ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তা ছাড়া এনসিপি এ দেশের একটু রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের নতুন একটি দল। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এনসিপির কমিটি ঘোষণার পর থেকে পারিবারিক সদস্য, আত্মীয়স্বজন কিংবা বিভিন্ন সূত্রে পরিচয় থাকার সুবাদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় কিছু কিছু নেতাকর্মী কমিটি থেকে পদত্যাগ করছেন।
তিনি বলেন, পদত্যাগ নিয়ে এনসিপির হাইকমান্ডের দুশ্চিন্তার কিছুই নেই। বরং এনসিপি আরও বৃহৎ পরিসরে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে আস্থা ও নির্ভরযোগ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে স্থান করে নেবে ইনশাআল্লাহ।
সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা, মহানগর ও বিভিন্ন উপজেলা কমিটিতে পদত্যাগের হিড়িক পড়েছে। সর্বশেষ পদত্যাগের তালিকায় নাম লেখালেন জুলাই আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর। এ নিয়ে সিলেটে এনসিপি থেকে ১০ জন পদত্যাগ করলেন।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে নিজেই তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক বরাবর পদত্যাগপত্র দাখিল করেছি।’
শহীদ সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌরসভার ফতেহপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ১৯ জুন রাতে এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের স্বাক্ষরিত জেলার সমন্বয় কমিটিতে প্রধান সমন্বয়কারী পদ পান নাজিম উদ্দিন শাহান। সেই কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী পদে ছিলেন শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর।
আবুল আজরফ আহসান জাবুর তার পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেন, তিনি এনসিপি সিলেট জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী। ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ব্যস্ত থাকায় দলের কার্যক্রমে সময় দিতে পারছেন না। তাই স্বপদে বহাল থাকা নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দোবস্তের মধ্যে পড়ে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে অব্যাহতি ও পদত্যাগ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে কমিটি ঘোষণার পর সম্প্রতি সিলেটে এনসিপি থেকে বারবার নেতাকর্মীদের পদত্যাগের ঘটনা ঘটছে। কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া, না জানিয়ে কমিটিতে রাখাসহ নানা কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ পর্যন্ত সিলেটে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন ১০ জন নেতা।
গত ১২ জুলাই কমিটি ঘোষণার পরদিন বিশ্বনাথ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে চার নেতা পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে সদস্য ফাহিম আহমদ ও যুগ্ম সমন্বয়কারী নাদিম মাহমুদ এবং বিশ্বনাথ উপজেলা কমিটি থেকে যুগ্ম সমন্বয়কারী রুহুল আমিন ও সদস্য শাহেদ আহম্মেদ পদত্যাগ করেন। এর দুইদিন পর ১৪ জুলাই বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন রুহুল আমিন নামে আরেক নেতা।
এ ছাড়া গত ২১ জুলাই গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে আরও চার নেতা পদত্যাগ করেন। এরা হলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী এনামুল হক মারুফ, সদস্য তরিকুল ইসলাম, কিবরিয়া আহমদ ও কামরুল হাসান।
পদত্যাগের বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী এমডি সালাহ উদ্দিন সাজু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলে যোগদান এবং পদত্যাগ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তা ছাড়া এনসিপি এ দেশের একটু রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের নতুন একটি দল। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এনসিপির কমিটি ঘোষণার পর থেকে পারিবারিক সদস্য, আত্মীয়স্বজন কিংবা বিভিন্ন সূত্রে পরিচয় থাকার সুবাদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় কিছু কিছু নেতাকর্মী কমিটি থেকে পদত্যাগ করছেন।
তিনি বলেন, পদত্যাগ নিয়ে এনসিপির হাইকমান্ডের দুশ্চিন্তার কিছুই নেই। বরং এনসিপি আরও বৃহৎ পরিসরে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে আস্থা ও নির্ভরযোগ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে স্থান করে নেবে ইনশাআল্লাহ।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০৪
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৫৪
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:১৮
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.