০৮ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৪১
সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা, মহানগর ও বিভিন্ন উপজেলা কমিটিতে পদত্যাগের হিড়িক পড়েছে। সর্বশেষ পদত্যাগের তালিকায় নাম লেখালেন জুলাই আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর। এ নিয়ে সিলেটে এনসিপি থেকে ১০ জন পদত্যাগ করলেন।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে নিজেই তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক বরাবর পদত্যাগপত্র দাখিল করেছি।’
শহীদ সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌরসভার ফতেহপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ১৯ জুন রাতে এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের স্বাক্ষরিত জেলার সমন্বয় কমিটিতে প্রধান সমন্বয়কারী পদ পান নাজিম উদ্দিন শাহান। সেই কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী পদে ছিলেন শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর।
আবুল আজরফ আহসান জাবুর তার পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেন, তিনি এনসিপি সিলেট জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী। ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ব্যস্ত থাকায় দলের কার্যক্রমে সময় দিতে পারছেন না। তাই স্বপদে বহাল থাকা নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দোবস্তের মধ্যে পড়ে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে অব্যাহতি ও পদত্যাগ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে কমিটি ঘোষণার পর সম্প্রতি সিলেটে এনসিপি থেকে বারবার নেতাকর্মীদের পদত্যাগের ঘটনা ঘটছে। কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া, না জানিয়ে কমিটিতে রাখাসহ নানা কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ পর্যন্ত সিলেটে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন ১০ জন নেতা।
গত ১২ জুলাই কমিটি ঘোষণার পরদিন বিশ্বনাথ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে চার নেতা পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে সদস্য ফাহিম আহমদ ও যুগ্ম সমন্বয়কারী নাদিম মাহমুদ এবং বিশ্বনাথ উপজেলা কমিটি থেকে যুগ্ম সমন্বয়কারী রুহুল আমিন ও সদস্য শাহেদ আহম্মেদ পদত্যাগ করেন। এর দুইদিন পর ১৪ জুলাই বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন রুহুল আমিন নামে আরেক নেতা।
এ ছাড়া গত ২১ জুলাই গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে আরও চার নেতা পদত্যাগ করেন। এরা হলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী এনামুল হক মারুফ, সদস্য তরিকুল ইসলাম, কিবরিয়া আহমদ ও কামরুল হাসান।
পদত্যাগের বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী এমডি সালাহ উদ্দিন সাজু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলে যোগদান এবং পদত্যাগ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তা ছাড়া এনসিপি এ দেশের একটু রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের নতুন একটি দল। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এনসিপির কমিটি ঘোষণার পর থেকে পারিবারিক সদস্য, আত্মীয়স্বজন কিংবা বিভিন্ন সূত্রে পরিচয় থাকার সুবাদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় কিছু কিছু নেতাকর্মী কমিটি থেকে পদত্যাগ করছেন।
তিনি বলেন, পদত্যাগ নিয়ে এনসিপির হাইকমান্ডের দুশ্চিন্তার কিছুই নেই। বরং এনসিপি আরও বৃহৎ পরিসরে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে আস্থা ও নির্ভরযোগ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে স্থান করে নেবে ইনশাআল্লাহ।
সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা, মহানগর ও বিভিন্ন উপজেলা কমিটিতে পদত্যাগের হিড়িক পড়েছে। সর্বশেষ পদত্যাগের তালিকায় নাম লেখালেন জুলাই আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর। এ নিয়ে সিলেটে এনসিপি থেকে ১০ জন পদত্যাগ করলেন।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে নিজেই তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক বরাবর পদত্যাগপত্র দাখিল করেছি।’
শহীদ সাংবাদিক আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌরসভার ফতেহপুর গ্রামের বাসিন্দা। গত ১৯ জুন রাতে এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের স্বাক্ষরিত জেলার সমন্বয় কমিটিতে প্রধান সমন্বয়কারী পদ পান নাজিম উদ্দিন শাহান। সেই কমিটিতে যুগ্ম সমন্বয়কারী পদে ছিলেন শহীদ সাংবাদিক এটিএম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর।
আবুল আজরফ আহসান জাবুর তার পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেন, তিনি এনসিপি সিলেট জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী। ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে ব্যস্ত থাকায় দলের কার্যক্রমে সময় দিতে পারছেন না। তাই স্বপদে বহাল থাকা নতুন রাজনৈতিক দলের বন্দোবস্তের মধ্যে পড়ে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে অব্যাহতি ও পদত্যাগ করার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে কমিটি ঘোষণার পর সম্প্রতি সিলেটে এনসিপি থেকে বারবার নেতাকর্মীদের পদত্যাগের ঘটনা ঘটছে। কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া, না জানিয়ে কমিটিতে রাখাসহ নানা কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এ পর্যন্ত সিলেটে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করেছেন ১০ জন নেতা।
গত ১২ জুলাই কমিটি ঘোষণার পরদিন বিশ্বনাথ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে চার নেতা পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে সদস্য ফাহিম আহমদ ও যুগ্ম সমন্বয়কারী নাদিম মাহমুদ এবং বিশ্বনাথ উপজেলা কমিটি থেকে যুগ্ম সমন্বয়কারী রুহুল আমিন ও সদস্য শাহেদ আহম্মেদ পদত্যাগ করেন। এর দুইদিন পর ১৪ জুলাই বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন রুহুল আমিন নামে আরেক নেতা।
এ ছাড়া গত ২১ জুলাই গোয়াইনঘাট উপজেলা কমিটি থেকে আরও চার নেতা পদত্যাগ করেন। এরা হলেন যুগ্ম সমন্বয়কারী এনামুল হক মারুফ, সদস্য তরিকুল ইসলাম, কিবরিয়া আহমদ ও কামরুল হাসান।
পদত্যাগের বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী এমডি সালাহ উদ্দিন সাজু বলেন, ‘রাজনৈতিক দলে যোগদান এবং পদত্যাগ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তা ছাড়া এনসিপি এ দেশের একটু রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের নতুন একটি দল। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এনসিপির কমিটি ঘোষণার পর থেকে পারিবারিক সদস্য, আত্মীয়স্বজন কিংবা বিভিন্ন সূত্রে পরিচয় থাকার সুবাদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় কিছু কিছু নেতাকর্মী কমিটি থেকে পদত্যাগ করছেন।
তিনি বলেন, পদত্যাগ নিয়ে এনসিপির হাইকমান্ডের দুশ্চিন্তার কিছুই নেই। বরং এনসিপি আরও বৃহৎ পরিসরে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে আস্থা ও নির্ভরযোগ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে স্থান করে নেবে ইনশাআল্লাহ।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিশ্বরোড এলাকায় পুলিশ আসার আগেই কোনোরকমে ঝটিকা মিছিল দিয়ে সটকে পড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঝটিকা মিছিল করে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিলটি শুরুর আগে কয়েকশ ব্যক্তি মহাসড়কের পশ্চিম পাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে অবস্থান নেন। পরে হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে তারা মহাসড়কে মিছিল শুরু করেন। কয়েক মিনিট স্থায়ী এই মিছিল থেকে সরকারের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, এরপর মিছিলকারীরা প্রায় ২০-৩০ মিনিট মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই তারা সটকে পড়েন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:৪৮
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারতীয় কাঁচা মরিচবাহী ট্রাক থেকে একটি এয়ার পিস্তল ও ৯৩ রাউন্ড এয়ার পেলেট জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বেনাপোল আইসিপির মেইন গেটে ভারতীয় ট্রাকে তল্লাশি শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের জাস পাল সালুজার ছেলে ট্রাকচালক গুরজীত সালুজা (৩১) ও ট্রাকের হেল্পার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের বিতুল জেলার চন্দ্রশিকড় ওয়ার্ডের মালকিয়া নাওয়াদির ছেলে রাম দাস নাওয়াদি (২৪)।
বিজিবি জানায়, সীমান্ত মেইন পিলার ১৮/৩ এস থেকে প্রায় ১০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি ভারতীয় ট্রাক তল্লাশি করে বিজিবি। এ সময় কাঁচা মরিচবাহী ওই ট্রাক থেকে অস্ত্র সাদৃশ্য এয়ার পিস্তল ও পেলেট উদ্ধার করা হয়।
এ প্রসঙ্গে যশোর ঝুমঝুমপুর বিজিবির সহকারী পরিচালক সোহেল আল মুজাহিদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতীয় ট্রাকটি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে একটি এয়ার পিস্তল ও কিছু গুলি জব্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল আইসিপিতে নিয়মিত টহল ও তল্লাশির অংশ হিসেবে ভারতীয় ট্রাক থেকে এয়ার পিস্তল ও পেলেট জব্দসহ দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র বা এ ধরনের পণ্য আনার চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। আটক ব্যক্তিদের ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১১:১৯
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রাজবাড়ীর কালুখালীতে বন্ধুদের সঙ্গে মোটরসাইকেল রেসিং করতে গিয়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের বাংলাদেশ হাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—জেলার কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের ঘিকমলা এলাকার মো. বক্কারের ছেলে আরিফ ওরফে কাজল (২২) ও পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার অসিত বিশ্বাসের ছেলে স্বাধীন বিশ্বাস (১৭)।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে পাংশা পৌরসভার পালপাড়া এলাকার মৃত- মজিবর রহমানের ছেলে শাওন (২১)। তবে পালপাড়ার জয়পদেবের ছেলে দীপ (২১) অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যার পর থেকে দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে চার বন্ধু পাংশা থেকে রাজবাড়ী এবং রাজবাড়ী থেকে পাংশা পর্যন্ত রেসিং করছিল। শেষবার তারা কালুখালীর দিক থেকে পাংশা আশার পথে বাংলাদেশ হাট নামক এলাকায় আসলে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ লাগে। এ সময় তারা সড়কে ছিটকে পড়লে অজ্ঞাত গাড়ির নিয়ে তিনজন চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে দ্রুত গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে তারা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় অজ্ঞাত দ্রুত গতির গাড়ি তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.