
১৩ জুন, ২০২৫ ১৪:৪৬
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ওয়ান টু ওয়ান’ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শুরু হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ জুন) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এ বৈঠক শুরু হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, দুপুর ২টায় ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যকার বৈঠক শুরু হয়েছে।
এর আগে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টার কিছু আগে হোটেল পৌঁছান তারেক রহমান। তাকে হোটেলে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, প্রেস সচিব শফিকুল আলমসহ অন্যান্যরা।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় বাসা থেকে রওনা হন। জানা গেছে, ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যকার এই বৈঠক ওয়ান টু ওয়ান হবে। সেখানে দুই পক্ষের আর কারও অংশ নেওয়ার সম্ভবনা নেই।
বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেলের উদ্বৃতি দিয়ে সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির জানান, তারেক রহমান বাসা থেকে রওনা হওয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপার্সন ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির। শায়রুল কবির বলেন, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন তারেক রহমান
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ওয়ান টু ওয়ান’ গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শুরু হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ জুন) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এ বৈঠক শুরু হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, দুপুর ২টায় ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যকার বৈঠক শুরু হয়েছে।
এর আগে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টার কিছু আগে হোটেল পৌঁছান তারেক রহমান। তাকে হোটেলে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, প্রেস সচিব শফিকুল আলমসহ অন্যান্যরা।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় বাসা থেকে রওনা হন। জানা গেছে, ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যকার এই বৈঠক ওয়ান টু ওয়ান হবে। সেখানে দুই পক্ষের আর কারও অংশ নেওয়ার সম্ভবনা নেই।
বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেলের উদ্বৃতি দিয়ে সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির জানান, তারেক রহমান বাসা থেকে রওনা হওয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপার্সন ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজারি কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির। শায়রুল কবির বলেন, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন তারেক রহমান

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৩
আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে ‘প্রকাশ্যে হত্যাযোগ্য’ করে তোলার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর দাবি জানিয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও সাংবাদিকতার আড়ালে তথ্যসন্ত্রাসে জড়িত আনিস আলমগীরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হলেও তাকে এখনো গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। প্রকাশ্যে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ, জুলাইয়ের চেতনাকে কটূক্তি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
জুলাই ঐক্য দাবি করে, সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আনিস আলমগীরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। শুধু দেশীয় মহল নয়, ভারতীয় লবিস্টদের পক্ষ থেকেও তাকে ছাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানতে পেরেছে।
সংগঠনটি জানায়, অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে যারা বিদেশি অর্থায়নে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং পতিত স্বৈরাচারের রাজনীতি পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
জুলাই ঐক্য আরও দাবি করে, শুধু আনিস আলমগীর নয়, যারা ভারতীয় অর্থে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস করছে, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন করছে, প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এদের মধ্যে অন্যতম পান্না, আব্দুন নুর তুষার, এম আজিজ, শাহেদ আলম। যারা জুলাইকে অস্বীকার করে টকশোতে বসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের হত্যাযোগ্য’ করে তুলে তারাও খুনি। তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশে ভারতীয় প্রক্সিরা ধ্বংস হবে না।
আনিস আলমগীরের বিরুদ্ধে জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে ‘প্রকাশ্যে হত্যাযোগ্য’ করে তোলার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর দাবি জানিয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও সাংবাদিকতার আড়ালে তথ্যসন্ত্রাসে জড়িত আনিস আলমগীরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হলেও তাকে এখনো গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। প্রকাশ্যে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ, জুলাইয়ের চেতনাকে কটূক্তি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
জুলাই ঐক্য দাবি করে, সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে আনিস আলমগীরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। শুধু দেশীয় মহল নয়, ভারতীয় লবিস্টদের পক্ষ থেকেও তাকে ছাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানতে পেরেছে।
সংগঠনটি জানায়, অবিলম্বে আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। একই সঙ্গে যারা বিদেশি অর্থায়নে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং পতিত স্বৈরাচারের রাজনীতি পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
জুলাই ঐক্য আরও দাবি করে, শুধু আনিস আলমগীর নয়, যারা ভারতীয় অর্থে বাংলাদেশে তথ্যসন্ত্রাস করছে, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন করছে, প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এদের মধ্যে অন্যতম পান্না, আব্দুন নুর তুষার, এম আজিজ, শাহেদ আলম। যারা জুলাইকে অস্বীকার করে টকশোতে বসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের হত্যাযোগ্য’ করে তুলে তারাও খুনি। তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশে ভারতীয় প্রক্সিরা ধ্বংস হবে না।

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:৪১
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদীকে আগামীকাল দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গত দুইদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আজ (রোববার) এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং অপরিবর্তিত।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাক্সিডেন্ট অ্যান্ড ইমার্জেন্সি বিভাগে তার চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল ব্যয় রাষ্ট্র বহন করবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। ওসমান হাদীর দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
বরিশাল টাইমস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদীকে আগামীকাল দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
গত দুইদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আজ (রোববার) এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং অপরিবর্তিত।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাক্সিডেন্ট অ্যান্ড ইমার্জেন্সি বিভাগে তার চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল ব্যয় রাষ্ট্র বহন করবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। ওসমান হাদীর দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
বরিশাল টাইমস

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:২৫
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছুই জানায়নি ডিবি পুলিশ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে আটটায় ডিবি কার্যালয় থেকে আনিস আলমগীর জানান, ধানমন্ডি এলাকার একটি জিম (ব্যায়ামাগার) থেকে তাকে সেখানে নেওয়া হয়। ডিবির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়েছে, ডিবি প্রধান তার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তাকে ধানমন্ডি থেকে নেওয়া হয় এবং রাত আটটার দিকে তারা ডিবি কার্যালয়ে পৌঁছান। এরপর থেকে তিনি সেখানে অপেক্ষা করছেন। ওই সময় পর্যন্ত তার সঙ্গে ডিবি প্রধানের কোনো কথা হয়নি।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান (অতিরিক্ত কমিশনার) মো. শফিকুল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমরা তাকে কথা বলার জন্য এনেছি। আমরা ইতোমধ্যে তার সাথে কথা বলা শুরু করেছি। তাকে হেফাজতে নেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি-প্রধান বলেন, এ বিষয়ে আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত যাই হোক ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছুই জানায়নি ডিবি পুলিশ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে আটটায় ডিবি কার্যালয় থেকে আনিস আলমগীর জানান, ধানমন্ডি এলাকার একটি জিম (ব্যায়ামাগার) থেকে তাকে সেখানে নেওয়া হয়। ডিবির পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়েছে, ডিবি প্রধান তার সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তাকে ধানমন্ডি থেকে নেওয়া হয় এবং রাত আটটার দিকে তারা ডিবি কার্যালয়ে পৌঁছান। এরপর থেকে তিনি সেখানে অপেক্ষা করছেন। ওই সময় পর্যন্ত তার সঙ্গে ডিবি প্রধানের কোনো কথা হয়নি।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টকশোতে বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান (অতিরিক্ত কমিশনার) মো. শফিকুল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমরা তাকে কথা বলার জন্য এনেছি। আমরা ইতোমধ্যে তার সাথে কথা বলা শুরু করেছি। তাকে হেফাজতে নেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি-প্রধান বলেন, এ বিষয়ে আমরা আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত যাই হোক ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.