১২ জুন, ২০২৫ ০১:২৩
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৩৪
বেসরকারি টেলিভিশন মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন সাথীকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার (১৭ আগস্ট) রাতে রাজধানীর গুলশানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবির যুগ্ম কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম।
তিনি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলার আসামি নাসির উদ্দীন সাথী। সেই মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
বেসরকারি টেলিভিশন মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন সাথীকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার (১৭ আগস্ট) রাতে রাজধানীর গুলশানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবির যুগ্ম কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম।
তিনি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলার আসামি নাসির উদ্দীন সাথী। সেই মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার আটক রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে হত্যাচেষ্টার মামলা থেকে জামিন দিয়েছেন আদালত। রোববার (১৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম জামিনের এ আদেশ দেন।
জুলাই আন্দোলনের হত্যাচেষ্টা মামলায় শনিবার (১৬ আগস্ট) তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আরেকটি আদালত। এ দিন তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান কারাগারে রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী এবং বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার সন্দেহভাজন আসামি মো. আজিজুর রহমানের (২৭) জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এই আসামি ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে সাধারণ জনগণের মাধ্যমে গ্রেপ্তার হওয়ার সময় ধস্তাধস্তিতে সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হন। মামলা তদন্তের স্বার্থে আসামিকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন।
সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। রোববার (১৭ আগস্ট) আসামিপক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। জামিন শুনানির জন্য আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
এর আগে, গত ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ফুল দিতে গিয়ে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দেওয়া হয় রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডি থানা এলাকার নিউমার্কেট থেকে সায়েন্সল্যাব এলাকায় মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন ভুক্তভোগী মো. আরিফুল ইসলাম। ঘটনার দিন দুপুর আড়াইটায় আসামিরা গুলি, পেট্রোল বোমা ও হাতবোমা নিক্ষেপ করে।
গুলি ভুক্তভোগীর পিঠ দিয়ে ঢুকে গেলে তাৎক্ষণিক পড়ে যান। পরে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ২ মাস চিকিৎসা শেষ সুস্থ হন। ওই ঘটনায় চলতি বছরের ২ এপ্রিল রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন ভুক্তভোগী আরিফুল।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার আটক রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে হত্যাচেষ্টার মামলা থেকে জামিন দিয়েছেন আদালত। রোববার (১৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম জামিনের এ আদেশ দেন।
জুলাই আন্দোলনের হত্যাচেষ্টা মামলায় শনিবার (১৬ আগস্ট) তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আরেকটি আদালত। এ দিন তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান কারাগারে রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী এবং বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার সন্দেহভাজন আসামি মো. আজিজুর রহমানের (২৭) জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এই আসামি ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে সাধারণ জনগণের মাধ্যমে গ্রেপ্তার হওয়ার সময় ধস্তাধস্তিতে সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হন। মামলা তদন্তের স্বার্থে আসামিকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন।
সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। রোববার (১৭ আগস্ট) আসামিপক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। জামিন শুনানির জন্য আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
এর আগে, গত ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ফুল দিতে গিয়ে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দেওয়া হয় রিকশাচালক আজিজুর রহমানকে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, জুলাই আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডি থানা এলাকার নিউমার্কেট থেকে সায়েন্সল্যাব এলাকায় মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন ভুক্তভোগী মো. আরিফুল ইসলাম। ঘটনার দিন দুপুর আড়াইটায় আসামিরা গুলি, পেট্রোল বোমা ও হাতবোমা নিক্ষেপ করে।
গুলি ভুক্তভোগীর পিঠ দিয়ে ঢুকে গেলে তাৎক্ষণিক পড়ে যান। পরে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ২ মাস চিকিৎসা শেষ সুস্থ হন। ওই ঘটনায় চলতি বছরের ২ এপ্রিল রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন ভুক্তভোগী আরিফুল।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:২৮
হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নে প্রবাসীর জমি জোরপূর্বক দখল করতে গেলে স্ত্রী বাধা দেয়।তখন দখলকারীরা প্রবাসীর স্ত্রীকে এলোপাতাড়ী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হিজলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ভর্তি করেন। রবিবার সকাল ১০ টার সময়ে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।ঘটনাসূত্রে জানাজায় সাহাবুদ্দিন সরদার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে কর্মরত আছে।এ সুযোগে একই বাড়ির চাচা চাচাতো ভাই মোসলেম সরদার,আশরাফুল সিকদার,আরিফ বেপারী জোরপূর্বক কয়েকবার তাদের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করে।গত শনিবার উভয় পক্ষ কাজিরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।তখন এস আই মেহেদি স্ব স্ব দখলে থাকার পরামর্শ দেন।
রবিবার সকালে দলবল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দখল শুরু করেন।তখন মহিলা বাধা দিলে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। কাজিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান জানান এই জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব অনেক দিনের।আজকের দখল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে মারধরের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে।
হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নে প্রবাসীর জমি জোরপূর্বক দখল করতে গেলে স্ত্রী বাধা দেয়।তখন দখলকারীরা প্রবাসীর স্ত্রীকে এলোপাতাড়ী পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হিজলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ভর্তি করেন। রবিবার সকাল ১০ টার সময়ে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।ঘটনাসূত্রে জানাজায় সাহাবুদ্দিন সরদার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে কর্মরত আছে।এ সুযোগে একই বাড়ির চাচা চাচাতো ভাই মোসলেম সরদার,আশরাফুল সিকদার,আরিফ বেপারী জোরপূর্বক কয়েকবার তাদের সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করে।গত শনিবার উভয় পক্ষ কাজিরহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।তখন এস আই মেহেদি স্ব স্ব দখলে থাকার পরামর্শ দেন।
রবিবার সকালে দলবল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী ঘরবাড়ি ভেঙ্গে দখল শুরু করেন।তখন মহিলা বাধা দিলে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। কাজিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান জানান এই জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব অনেক দিনের।আজকের দখল নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে মারধরের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.