
১২ জুন, ২০২৫ ০১:২৩
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’
ভোলা সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামে পড়শির হামলা যুবক নিহতসহ একই পরিবারের অন্তত ৯জন আহত হয়েছেন। পূর্ববিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে-সন্তানেরা ১০ জুন বিকেল তিনটার দিকে অস্ত্রসমেত হামলা চালিয়ে ইসমাইল হাওলাদারসহ (২৬) পরিবারের সদস্যদের কুপিয়ে জখম করে। তাদের মধ্যে ৮ জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে একদিন বাদে ইসমাইলসহ তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে নিয়ে আসা হয়। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাদের মধ্যে ইসমাইলের মৃত্যু হয়।
নিহত ইসমাইলের দুলাভাই মো. মাইদুল দেওয়ান (৩৫) বরিশালটাইমসকে জানান, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত বজলু জোমাদ্দারের সাথে তাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। ১০ জুন বিকেলে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তাদের সাথে কথার কাটাকাটি হলে বজলু জোমাদ্দারের নেতৃত্বে তার ছেলে মফিজ জোমাদ্দার (৩৫), সবুজ জোমাদ্দার (৪০), মিজান জোমাদ্দার (৩০), শ্যালক কামাল বেপারীসহ অন্তত ১০/১২ জন লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে। এসময় তাদের প্রতিরোধে এগিয়ে গেলে ধারালো চাইনিজ কুঠাল দিয়ে ইসমাইলের মাথায় কোপ দেয়, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এই চিত্র দেখে স্বজনেরা এগিয়ে গেলে একে একে সকলকে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ফেলে রাখে। তাৎক্ষণিকভাবে ইসমাইলসহ ৮জনকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একদিন বাদে বুধবার (১১ জুন) তাদের মধ্যে ইসমাইল, বিউটি বেগম এবং খাদিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মি. মাইদুল জানান, সকালে শেবাচিমে ভর্তি করা হলে রাতে ইসমাইল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে বুধবার সকালে হামলাকারী বজলু জোমাদ্দারসহ তার ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধে ভোলা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা (এসআই) সাইফুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান চলছে। কিন্তু ঘটনার পরে সকলে মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে আত্মগোপন করায় গ্রেপ্তার করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে।’

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:৪৬
জাটকা ইলিশ রক্ষা অভিযানে মাছের সাথে বাস জব্দ করে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর ব্যবস্থা না করায় পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে তীব্র ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রায় শতাধিক যাত্রীকে সড়কে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগে ঘণ্টাব্যাপী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা।
পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের পটুয়াখালী ব্রিজ টোল প্লাজা সংলগ্ন এলাকায়। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে ঢাকা গামী চারটি বাস থেকে আনুমানিক ৫১০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় পরিবহনগুলোকেও আটক করা হয়। পরিবহনে থাকা যাত্রীদের ঢাকা যাত্রার বিকল্প ব্যবস্থা না করার ফলে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়ে।
অভিযোগ উঠেছে, অভিযান চলাকালে পরিবহন থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হলেও তাদের বিকল্প পরিবহন বা গন্তব্যে পৌঁছানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। এমনকি যাত্রীদের দেওয়া ভাড়ার টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
যাত্রীরা জানান, হঠাৎ করেই গাড়ি থামিয়ে সবাইকে নামিয়ে দেওয়া হয়। পরে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাদের কথা না শুনেই সংশ্লিষ্টরা গাড়ি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে কুয়াকাটা থেকে ঢাকাগামী প্রায় শতাধিক যাত্রী। উপায় না পেয়ে তারা পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এতে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওজাতুন জান্নাতের বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
তবে সংশ্লিষ্টদের দাবি, জাটকা ইলিশ রক্ষা ও আইন প্রয়োগের স্বার্থেই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনে সমন্বয়হীনতার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযানের সময় মানবিক বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন।
জাটকা ইলিশ রক্ষা অভিযানে মাছের সাথে বাস জব্দ করে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর ব্যবস্থা না করায় পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে তীব্র ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রায় শতাধিক যাত্রীকে সড়কে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগে ঘণ্টাব্যাপী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা।
পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের পটুয়াখালী ব্রিজ টোল প্লাজা সংলগ্ন এলাকায়। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে ঢাকা গামী চারটি বাস থেকে আনুমানিক ৫১০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় পরিবহনগুলোকেও আটক করা হয়। পরিবহনে থাকা যাত্রীদের ঢাকা যাত্রার বিকল্প ব্যবস্থা না করার ফলে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়ে।
অভিযোগ উঠেছে, অভিযান চলাকালে পরিবহন থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হলেও তাদের বিকল্প পরিবহন বা গন্তব্যে পৌঁছানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। এমনকি যাত্রীদের দেওয়া ভাড়ার টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
যাত্রীরা জানান, হঠাৎ করেই গাড়ি থামিয়ে সবাইকে নামিয়ে দেওয়া হয়। পরে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাদের কথা না শুনেই সংশ্লিষ্টরা গাড়ি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে কুয়াকাটা থেকে ঢাকাগামী প্রায় শতাধিক যাত্রী। উপায় না পেয়ে তারা পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এতে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওজাতুন জান্নাতের বক্তব্য জানতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
তবে সংশ্লিষ্টদের দাবি, জাটকা ইলিশ রক্ষা ও আইন প্রয়োগের স্বার্থেই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনে সমন্বয়হীনতার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযানের সময় মানবিক বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন।

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫১
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের বিশেষ অভিযানে ১০২ কেজি হরিণের মাংসসহ এক শিকারিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর রাত ৩টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের কাঠালতলী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মো. লিটন (৪৯)। তিনি মো. রুস্তম আলীর পুত্র এবং পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী এলাকার বাসিন্দা।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ রাত আনুমানিক তিনটার দিকে বিসিজি স্টেশন পাথরঘাটা একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে উক্ত এলাকা থেকে অবৈধভাবে শিকার করা হরিণের ১০২ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য এক লাখ দুই হাজার টাকা।
অভিযানে হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত মো. লিটনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অবৈধভাবে হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড কর্তৃপক্ষ জানান, উপকূলীয় ও সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবৈধ শিকার ও পরিবেশবিরোধী কর্মকাণ্ডরোধে তাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া জন্য উদ্ধারকৃত হরিণের মাংসসহ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের বিশেষ অভিযানে ১০২ কেজি হরিণের মাংসসহ এক শিকারিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর রাত ৩টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের কাঠালতলী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মো. লিটন (৪৯)। তিনি মো. রুস্তম আলীর পুত্র এবং পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী এলাকার বাসিন্দা।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ রাত আনুমানিক তিনটার দিকে বিসিজি স্টেশন পাথরঘাটা একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে উক্ত এলাকা থেকে অবৈধভাবে শিকার করা হরিণের ১০২ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য এক লাখ দুই হাজার টাকা।
অভিযানে হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত মো. লিটনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অবৈধভাবে হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড কর্তৃপক্ষ জানান, উপকূলীয় ও সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবৈধ শিকার ও পরিবেশবিরোধী কর্মকাণ্ডরোধে তাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া জন্য উদ্ধারকৃত হরিণের মাংসসহ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:২২
রাজধানীর ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি চালানো ব্যক্তি এবং তার সহযোগী ও মোটাসাইকেল চালককে শনাক্তের তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তার দেওয়া তথ্যমতে, শনাক্তরা হলেন, ফয়সাল করিম মাসুদ ও আলমগীর শেখ।
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘মোটরসাইকেলের পেছনে বসা ফয়সাল গুলি চালিয়েছে এবং আলমগীর মোটরসাইকেলের চালকের আসনে ছিলেন।’
সংবাদ সম্মেলনে চিহ্নিত দুইজনকে গ্রেপ্তারের সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর কথা জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার। তিনি বলেন, ‘তাদের দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার কোনো তথ্য নেই। তবে তারা যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য বিজিবি এবং সব বন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় সীমান্ত পারাপার করার কাজে জড়িত, এমন দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের থেকে তথ্য নিয়ে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া সন্দেহভাজনদের পাসপোর্ট ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। কেউ দেশত্যাগ করেছে, এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্যও আমরা পাইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। পরিবারের পক্ষ থেকে যদি আজ বাদী হয়ে মামলা না করা হয়, তাহলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।’
এর আগে শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর পল্টনে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছেন।
রাজধানীর ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি চালানো ব্যক্তি এবং তার সহযোগী ও মোটাসাইকেল চালককে শনাক্তের তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তার দেওয়া তথ্যমতে, শনাক্তরা হলেন, ফয়সাল করিম মাসুদ ও আলমগীর শেখ।
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘মোটরসাইকেলের পেছনে বসা ফয়সাল গুলি চালিয়েছে এবং আলমগীর মোটরসাইকেলের চালকের আসনে ছিলেন।’
সংবাদ সম্মেলনে চিহ্নিত দুইজনকে গ্রেপ্তারের সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর কথা জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার। তিনি বলেন, ‘তাদের দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার কোনো তথ্য নেই। তবে তারা যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য বিজিবি এবং সব বন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় সীমান্ত পারাপার করার কাজে জড়িত, এমন দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের থেকে তথ্য নিয়ে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া সন্দেহভাজনদের পাসপোর্ট ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। কেউ দেশত্যাগ করেছে, এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্যও আমরা পাইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। পরিবারের পক্ষ থেকে যদি আজ বাদী হয়ে মামলা না করা হয়, তাহলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।’
এর আগে শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর পল্টনে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.