৩০ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৪৭
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় কিস্তি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগে উঠেছে চাচার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণচক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইনুদ্দিন সরকার (৪৫) ব্রাহ্মণচক গ্রামের রুহুল আমিন সরকারের ছেলে। তিনি পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ছিলেন। ঘাতক চাচার নাম ফারুক সরকার (৫২)। তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমকে আটক করা হয়েছে। মতলব উত্তর থানার ওসি মো. রবিউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাইনুদ্দিন সরকারের স্ত্রী মানছুরা বেগমের মাধ্যমে ফারুক সরকার নামের এক ব্যক্তি একটি বেসরকারি এনজিও ব্যুরো বাংলাদেশ থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়েছিলেন; কিন্তু তিনি নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করছিলেন না।
এ নিয়ে বুধবার সকালে ব্রাহ্মণচক সড়কে ভাতিজা মাইনুদ্দিন তার চাচা ফারুক সরকারকে কিস্তি শোধের কথা বললে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে চাচা ফারুক সরকার কিল-ঘুসি মারলে মাইনুদ্দিন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাকে মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মাইনুদ্দিনের স্ত্রী মানছুরা বেগম জানান, ফারুক ও তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমের সঙ্গে কিস্তির টাকা নিয়ে কয়েকদিন ধরে ঝামেলা চলছিল। ফারুক আমাদের বই দিয়ে কিস্তির টাকা উত্তোলন করেন।
কিস্তির লোকজন টাকার জন্য আমাদের চাপ দেয়। আজ রাস্তায় ফারুকের সঙ্গে দেখা হলে আমার স্বামী কিস্তির টাকা চাইলে তার ওপর আক্রমণ চালায় ফারুক। পরে আমার স্বামী মারা যান। এখন আমি ছয় সন্তান নিয়ে কোথায় যাব। আমি হত্যাকারীর বিচার চাই।
মতলব উত্তর থানা ওসি মো. রবিউল হক বলেন, ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। প্রাথমিকভাবে পারিবারিক ও আর্থিক বিরোধের কারণেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযুক্ত ফারুক সরকারকে আটকের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমকে আটক করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় কিস্তি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগে উঠেছে চাচার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণচক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইনুদ্দিন সরকার (৪৫) ব্রাহ্মণচক গ্রামের রুহুল আমিন সরকারের ছেলে। তিনি পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ছিলেন। ঘাতক চাচার নাম ফারুক সরকার (৫২)। তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমকে আটক করা হয়েছে। মতলব উত্তর থানার ওসি মো. রবিউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাইনুদ্দিন সরকারের স্ত্রী মানছুরা বেগমের মাধ্যমে ফারুক সরকার নামের এক ব্যক্তি একটি বেসরকারি এনজিও ব্যুরো বাংলাদেশ থেকে কিস্তিতে ঋণ নিয়েছিলেন; কিন্তু তিনি নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করছিলেন না।
এ নিয়ে বুধবার সকালে ব্রাহ্মণচক সড়কে ভাতিজা মাইনুদ্দিন তার চাচা ফারুক সরকারকে কিস্তি শোধের কথা বললে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে চাচা ফারুক সরকার কিল-ঘুসি মারলে মাইনুদ্দিন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাকে মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মাইনুদ্দিনের স্ত্রী মানছুরা বেগম জানান, ফারুক ও তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমের সঙ্গে কিস্তির টাকা নিয়ে কয়েকদিন ধরে ঝামেলা চলছিল। ফারুক আমাদের বই দিয়ে কিস্তির টাকা উত্তোলন করেন।
কিস্তির লোকজন টাকার জন্য আমাদের চাপ দেয়। আজ রাস্তায় ফারুকের সঙ্গে দেখা হলে আমার স্বামী কিস্তির টাকা চাইলে তার ওপর আক্রমণ চালায় ফারুক। পরে আমার স্বামী মারা যান। এখন আমি ছয় সন্তান নিয়ে কোথায় যাব। আমি হত্যাকারীর বিচার চাই।
মতলব উত্তর থানা ওসি মো. রবিউল হক বলেন, ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। প্রাথমিকভাবে পারিবারিক ও আর্থিক বিরোধের কারণেই এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযুক্ত ফারুক সরকারকে আটকের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার স্ত্রী মাফিয়া বেগমকে আটক করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০৪
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৫৪
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:১৮
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.