dreamliferupatolibarisal

সারাদেশ

বিএনপি কর্মীর দুই পা ভেঙ্গে দিলেন জামায়াত নেতা

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

১৩ জুন, ২০২৫ ১২:৫৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিএনপি কর্মীর দুই পা ভেঙ্গে দিলেন জামায়াত নেতা

রাজশাহীর মোহনপুর ও বাগমারা উপজেলার সীমান্তবর্তী গনিপুর ইউনিয়নের আচিনঘাটে বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী সাহেব আলীর হাটু ও পায়ে পেরেক পুতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাহবুব রহমানের বিরুদ্ধে। নির্যাতনের একপর্যায়ে সাহেব আলীর দুই পা হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে ভেঙ্গে ফেলা হয়।

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকাল ৯ টার দিকে আচিনঘাট গ্রামের সাহেব আলীর নিজ আম-লিচুর বাগানে এ অমানুষিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। আহত সাহেব আলী আচিনঘাট গ্রামের মৃত লবিণ প্রামাণিকের ছেলে।

আহত সাহেব আলীর পরিবারের অভিযোগ, পারিবারিক জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাহবুব রহমান আওয়ামী লীগের ৭/৮ জন সন্ত্রাসী নিয়ে সাহেব আলীর উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে মারপিট করে গুরুতর আহত করেছে।

সাহেব আলীর ছেলে মৃদুল হাসান জানান, আমার বাবা বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী। গত ৫ আগস্ট পূর্বে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের হাতে আটক হয়ে বেশকিছু দিন কারাভোগ করেন। সরকার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন তিনি। আওয়ামী লীগের আমলে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন একাধিকবার।

মৃদুল জানান, আমাদের আম ও লিচু বাগানের বসে থাকা অবস্থায় জামাত নেতা মাহবুব রহমান ও তার ভাড়াটে পার্শ্ববর্তী নামাজগ্রামের কতিপয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা শরীরে হাতুড়ি দিয়ে পেরেক পুতে নির্যাতন করে। তারা আমার বাবার দুই পা ভেঙ্গে দেয়। এসময় বাবার আত্ম-চিৎকারে আমরা দৌড়ে গিয়ে আমার বাবাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (রামেকে) ভর্তি করায়। তিনি জানান, বাবার চিকিৎসা শেষে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।

এদিকে, আহত সাহেব আলীর পরিবারের অভিযোগ অস্বীকার করেন গণিপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাহবুব রহমান। তিনি উল্টো অভিযোগ করে বলেন, সাহেব আলী গত ঈদের আগে গ্রামের মোড়ে সন্ধ্যার সময় আমার ভাইয়ের উপর হামলা চালায়। মারপিট করে। সে একজন মাদকাসক্ত। বাগান পাহারার আড়ালে সেখানে নিয়মিত মাদক সেবন করে। বহিরাগত মাদক সেবিরা এসে বাগানে আড্ডা জমিয়ে মাদক সেবন করে। তাকে মাদক সেবনে বাঁধা দিলে সে ক্ষিপ্ত হয়ে আমার উপর হামলা করে। সেসময় আশেপাশে লোকজন এসে তাকে মারপিট করে। জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্বের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করে এড়িয়ে যান।

ঐ গ্রামের স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা সময়ের আলোকে জানান, পুকুরের পাড় ভাঙ্গাকে কেন্দ্র করে ইউনিয়ন জামায়াত নেতা মাহবুব রহমান ও সাহেব আলীর মধ্যে বেশকিছু দিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। জামায়াত নেতা মাহবুব রহমানের মালিকানাধীন পুকুরে সাহেব আলীর ভিটা জমির অনেকখানি পাড় ভেঙ্গে ঢুকে যায়। সাহেব আলীর পাড় বেঁধে চাইলে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা বাঁধে। গত তিন বছর পূর্বে স্থানীয় এক মীমাংসায় পাড় বেঁধে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তিন বছর পার হলেও সায়েব আলীর ভিটা জমির পাড় বেঁধে না দেয়ায় ঈদের আগে জামায়াত নেতাকে পাড় বেঁধে দেয়ার চাপ দেয় সায়েব আলী। এরই জেরে জামায়াত নেতা মাহবুব রহমান আওয়ামী সন্ত্রাসী দিয়ে সায়েব আলীকে উপর্যুপরি পিটিয়ে আহত করে।

গণিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বকুল মৃধা জানান, সাহেব আলী বিএনপির একজন নির্যাতিত ও একনিষ্ঠ কর্মী। তাকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। তার দুই হাঁটুতে ও পায়ে পেরেক পুতে নির্যাতন করা হয়েছে। ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাহবুব রহমান ও আওয়ামী লীগের কতিপয় দোসর সাহেব আলীকে অমানুষিক নির্যাতন করেছে। আমরা গণিপুর ইউনিয়ন বিএনপি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

বাগমারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, এখন পর্যন্ত কোন পক্ষ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরও পড়ুন:

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।

পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।

প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।

তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।

গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।

প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।

‎২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।

প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।

‎বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।

‎সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।

‎স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।

‎বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।

‎শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।

‎পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।

‎১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।

‎তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।

‎পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।

‎এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.