০৫ আগস্ট, ২০২৫ ০২:০০
আজ ৫ আগস্ট পূর্ণ হচ্ছে ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন তথা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর। একই সঙ্গে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ এবং খুনি শেখ হাসিনার পতনের প্রথম বর্ষপূর্তি। ২০২৪ সালের এই দিনে জুলাই মাসজুড়ে চলা ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণআন্দোলনের মুখে গোপনে পদত্যাগ করে ভারত পালাতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঐতিহাসিক এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনকারী এবং পর্যবেক্ষকরা একে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নামে অভিহিত করে থাকেন।
এদিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, দুঃশাসন, দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, অপহরণ, ভোটাধিকার হরণসহ সব ধরনের অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও আপামর জনতার ক্ষোভের বিস্ফোরণ উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেছেন, এই বৈষম্যমূলক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত করাই ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য।
আর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তার বাণীতে বলেন, জুলাই আমাদের নতুন করে আশার আলো- একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। হাজারো শহিদের আত্মত্যাগ আমাদের রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুযোগ এনে দিয়েছে তা যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে।
পতিত স্বৈরাচার ও তার স্বার্থলোভী গোষ্ঠী এখনও দেশকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করতে হবে। আসুন সবাই মিলে আমরা এমন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না।
আন্দোলনের সূচনা: কোটা সংস্কার থেকে একদফা
২০২৪ সালের জুনের শেষদিকে তরুণদের একটি অংশ সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনে নামেন। এই দাবি পুরোনো হলেও নতুন মাত্রা পায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমর্থন এবং সারা দেশের শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের ফলে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রধান প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একযোগে মানববন্ধন, রোডমার্চ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। কিন্তু আন্দোলন দ্রুতই কোটা সংস্কারের গন্ডি ছাড়িয়ে স্বৈরশাসন, নির্বাচনি অনিয়ম, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক বিস্তৃত গণজাগরণে রূপ নেয়।
জুলাই মাসজুড়ে উত্তাল রাজপথ
২০২৪ সালের জুলাই মাস ছিল দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব উত্তেজনার সময়। শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিকদের প্রতিদিনের বিক্ষোভে রাজধানীসহ দেশের বড় বড় শহরে অচলাবস্থা তৈরি হয়। ‘মেধা না কোটা? মেধা মেধা’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রাজপথ। প্রশাসনের দমননীতি, বারবার ইন্টারনেট বন্ধ, গ্রেপ্তার ও গুমের প্রতিবাদে আন্দোলনের মাত্রা আরও তীব্র হয়।
দেশের সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম একটানা রাজপথে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে স্পষ্ট বার্তা দেয়Ñ পরিবর্তন চাই। দেশকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত না করে ছাত্র-জনতা যে ঘরে ফিরবেন না, সেই সংকল্পে বোঝা যায় আগস্ট মাসকেও জুলাই হিসেবে গণনার মধ্য দিয়ে। আগস্ট মাসের প্রথম দিনটিকে ১ আগস্টের বদলে, ৩২ জুলাই হিসেবে অভিহিত করতে থাকে আন্দোলনকারীরা। এভাবে ৫ আগস্ট হাসিনার পলায়নের দিন অভ্যুত্থানকারীদের পঞ্জিকায় স্থান পায় ‘৩৬ জুলাই’ হিসেবে।
৩৬ জুলাই তথা ৫ আগস্ট: শেখ হাসিনার ভারত পলায়ন
আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবন অভিমুখে লংমার্চ শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। সেদিন দুপুরে ঘোষণা আসে যে, সেনাবাহিনী প্রধান জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ঘোষণার পর অনুমান করা যায় যে, দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে। তবে তখনো জানা যায়নি যে, হাসিনা ভারত পালিয়েছেন। বিকেল ৩টার দিকে শেখ হাসিনার ভারত পালানোর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন ও নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়
৫ আগস্টের ঘটনার পর দেশের ভার পড়ে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের ওপর। কয়েক দিনের মধ্যে একজন সর্বজনগ্রাহ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদ ও নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই সরকার গণতান্ত্রিক সংস্কার, মানবাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং নির্বাচনব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয়।
বর্ষপূর্তিতে দেশজুড়ে কর্মসূচি
আজকের বর্ষপূর্তিকে ঘিরে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও নাগরিক সমাজ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর নিজেদের মতো নানা কর্মসূচি পালন করবে। রাজধানীর বাইরেও বিভিন্ন জেলা শহর, উপজেলা এবং পৌরসভাতেও দিবসটি উদযাপন করা হবে।
এদিন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করে দেশজুড়ে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সব সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে; বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেন। ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস উপলক্ষে দিনটি উদযাপন করবে সরকার।
প্রধান অনুষ্ঠানটি রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘জুলাই অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালিত হবে। সরকারের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে এরই মধ্যেই প্রায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় শুরু হয়ে রাত ১২টা পর্যন্ত চলবে এই অনুষ্ঠান।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে থাকছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ড্রোন শো। অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবে আছে বেলা ১১টা থেকে বিকেল পৌনে ৫টা পর্যন্ত বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠীর সংগীত পরিবেশনা, হাসিনার পালানোর ঘটনা উদযাপনে দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদযাপন, বিকেল ৫টায় ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশেষ ড্রোন শো এবং রাত ৮টায় ব্যান্ড দল আর্টসেলের পরিবেশনা। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের জেলা থেকে হাজার হাজার জনতা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
আজ ৫ আগস্ট পূর্ণ হচ্ছে ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন তথা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর। একই সঙ্গে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ এবং খুনি শেখ হাসিনার পতনের প্রথম বর্ষপূর্তি। ২০২৪ সালের এই দিনে জুলাই মাসজুড়ে চলা ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণআন্দোলনের মুখে গোপনে পদত্যাগ করে ভারত পালাতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঐতিহাসিক এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনকারী এবং পর্যবেক্ষকরা একে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নামে অভিহিত করে থাকেন।
এদিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে দীর্ঘদিনের বঞ্চনা, দুঃশাসন, দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, অপহরণ, ভোটাধিকার হরণসহ সব ধরনের অত্যাচার, নিপীড়নের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও আপামর জনতার ক্ষোভের বিস্ফোরণ উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেছেন, এই বৈষম্যমূলক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ করে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত করাই ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য।
আর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তার বাণীতে বলেন, জুলাই আমাদের নতুন করে আশার আলো- একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। হাজারো শহিদের আত্মত্যাগ আমাদের রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুযোগ এনে দিয়েছে তা যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে।
পতিত স্বৈরাচার ও তার স্বার্থলোভী গোষ্ঠী এখনও দেশকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করতে হবে। আসুন সবাই মিলে আমরা এমন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না।
আন্দোলনের সূচনা: কোটা সংস্কার থেকে একদফা
২০২৪ সালের জুনের শেষদিকে তরুণদের একটি অংশ সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনে নামেন। এই দাবি পুরোনো হলেও নতুন মাত্রা পায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমর্থন এবং সারা দেশের শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের ফলে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রধান প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একযোগে মানববন্ধন, রোডমার্চ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। কিন্তু আন্দোলন দ্রুতই কোটা সংস্কারের গন্ডি ছাড়িয়ে স্বৈরশাসন, নির্বাচনি অনিয়ম, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক বিস্তৃত গণজাগরণে রূপ নেয়।
জুলাই মাসজুড়ে উত্তাল রাজপথ
২০২৪ সালের জুলাই মাস ছিল দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব উত্তেজনার সময়। শিক্ষার্থী ও সাধারণ নাগরিকদের প্রতিদিনের বিক্ষোভে রাজধানীসহ দেশের বড় বড় শহরে অচলাবস্থা তৈরি হয়। ‘মেধা না কোটা? মেধা মেধা’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রাজপথ। প্রশাসনের দমননীতি, বারবার ইন্টারনেট বন্ধ, গ্রেপ্তার ও গুমের প্রতিবাদে আন্দোলনের মাত্রা আরও তীব্র হয়।
দেশের সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম একটানা রাজপথে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে স্পষ্ট বার্তা দেয়Ñ পরিবর্তন চাই। দেশকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত না করে ছাত্র-জনতা যে ঘরে ফিরবেন না, সেই সংকল্পে বোঝা যায় আগস্ট মাসকেও জুলাই হিসেবে গণনার মধ্য দিয়ে। আগস্ট মাসের প্রথম দিনটিকে ১ আগস্টের বদলে, ৩২ জুলাই হিসেবে অভিহিত করতে থাকে আন্দোলনকারীরা। এভাবে ৫ আগস্ট হাসিনার পলায়নের দিন অভ্যুত্থানকারীদের পঞ্জিকায় স্থান পায় ‘৩৬ জুলাই’ হিসেবে।
৩৬ জুলাই তথা ৫ আগস্ট: শেখ হাসিনার ভারত পলায়ন
আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবন অভিমুখে লংমার্চ শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। সেদিন দুপুরে ঘোষণা আসে যে, সেনাবাহিনী প্রধান জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ঘোষণার পর অনুমান করা যায় যে, দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে। তবে তখনো জানা যায়নি যে, হাসিনা ভারত পালিয়েছেন। বিকেল ৩টার দিকে শেখ হাসিনার ভারত পালানোর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন ও নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়
৫ আগস্টের ঘটনার পর দেশের ভার পড়ে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের ওপর। কয়েক দিনের মধ্যে একজন সর্বজনগ্রাহ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদ ও নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই সরকার গণতান্ত্রিক সংস্কার, মানবাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং নির্বাচনব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয়।
বর্ষপূর্তিতে দেশজুড়ে কর্মসূচি
আজকের বর্ষপূর্তিকে ঘিরে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও নাগরিক সমাজ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর নিজেদের মতো নানা কর্মসূচি পালন করবে। রাজধানীর বাইরেও বিভিন্ন জেলা শহর, উপজেলা এবং পৌরসভাতেও দিবসটি উদযাপন করা হবে।
এদিন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করে দেশজুড়ে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সব সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে; বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেন। ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস উপলক্ষে দিনটি উদযাপন করবে সরকার।
প্রধান অনুষ্ঠানটি রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘জুলাই অভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালিত হবে। সরকারের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে এরই মধ্যেই প্রায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় শুরু হয়ে রাত ১২টা পর্যন্ত চলবে এই অনুষ্ঠান।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে থাকছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ড্রোন শো। অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবে আছে বেলা ১১টা থেকে বিকেল পৌনে ৫টা পর্যন্ত বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠীর সংগীত পরিবেশনা, হাসিনার পালানোর ঘটনা উদযাপনে দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদযাপন, বিকেল ৫টায় ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশেষ ড্রোন শো এবং রাত ৮টায় ব্যান্ড দল আর্টসেলের পরিবেশনা। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের জেলা থেকে হাজার হাজার জনতা এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.