dreamliferupatolibarisal

বরিশাল

বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি চলে যায় রাষ্ট্রীয় তহবিলে: ববি রেজিস্ট্রার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৫ জুলাই, ২০২৫ ১৫:১৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি চলে যায় রাষ্ট্রীয় তহবিলে: ববি রেজিস্ট্রার

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিয়মিতভাবে ‘ছাত্রকল্যাণ ফি’ নেওয়া হলেও, সেই অর্থ থেকে শিক্ষার্থীরা কাঙ্ক্ষিত কোনো সহায়তা পাচ্ছেন না। কারণ, এ অর্থ সংরক্ষণের জন্য নেই কোনো আলাদা তহবিল বা নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব। ফলে প্রতি বছর লাখ টাকার বেশি আয় হলেও তা শিক্ষার্থীদের সরাসরি কল্যাণে ব্যয় হচ্ছে না। এই অবস্থায় দ্রুত কল্যাণ তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ১ম বর্ষে ভর্তির সময় একজন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে গেলে যে পরিমাণ টাকা জমা দিতে হয়, এর মধ্যে ২৫০ টাকা এবং স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় ১০০ টাকা নেওয়া হয় ছাত্রছাত্রী কল্যাণ ফি খাতে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবছর ১৫৭০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। সেই হিসেবে শুধুমাত্র স্নাতকেরই প্রতি বছর কল্যান তহবিলে ২,৩৫,৫০০ টাকা থাকার কথা।  কিন্তু এ খাতের জন্য নির্দিষ্ট কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে এই ফি জমা হতে থাকে। যেটা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজে লাগছে না।

শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বরাবর আবেদন করা হয়, ওই সময় প্রশাসন দায়সারাভাবে কিছু টাকা দেয়, যা অসুস্থ শিক্ষার্থীর চিকিৎসায় কোনো কাজেই আসে না। অতীতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে সহায়তার আবেদন করলেও কার্যকর সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এমনকি সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের সময় এক শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হলে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়। কিন্তু কোনো সহায়তা না পাওয়ায় চিকিৎসার অভাবে ওই শিক্ষার্থী মৃত্যুবরণ করেন বলে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ বলেন, ছাত্রকল্যাণ তহবিলের টাকা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জরুরি প্রয়োজনে ব্যয় করা উচিত। কেউ অসুস্থ হলে বা আর্থিক সংকটে পড়লে এই তহবিল থেকে সহায়তা দেওয়া হলে সেটি শিক্ষার্থীদের জন্য বাস্তবিক উপকারে আসবে। আমরা চাই, এই অর্থ যেন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থদপ্তরের সহকারী পরিচালক আতিকুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সময় যে খাতগুলোতে টাকা নেওয়া হয় তার জন্য আলাদা কোনো একাউন্ট নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আয় একটি মাত্র একাউন্টে সংরক্ষিত থাকে। আলাদা হিসাব না থাকা সত্বেও কেনো আলাদা খাতে টাকা নেওয়া এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার শাখা ভালো বলতে পারবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অ.দা) ড. মো. মুহসিন উদ্দীন বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্ন খাতে যে টাকা ফি হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে জমা হলেও পরবর্তীতে তা রাষ্ট্রীয় তহবিলের অংশ হয়ে যায়। অর্থাৎ, এই টাকা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানায় থাকে না। বরং এটি জমা থাকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধীনে। ইউজিসি। ইউজিসি প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কোন খাত থেকে আয় হয়েছে তার ভিত্তিতে নয়, বরং ইউজিসির বিবেচনায় যে খাতে অর্থ বরাদ্দ প্রয়োজন সেই খাতেই অর্থ দেয়। ফলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইচ্ছামতো অর্থ ব্যয়ের সুযোগ থাকে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণ তহবিলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থ রেখে আলাদা তহবিল গঠনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, এই অর্থ রাষ্ট্রের মালিকানায় চলে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে তা সংরক্ষণ করে নিজস্ব কল্যাণ তহবিল গঠন করার সুযোগ নেই। তবে, ইউজিসি থেকে দান ও অনুদান খাতে কিছু অর্থ প্রদান করা হয়, যার একটি নির্দিষ্ট অংশ উপাচার্য কর্তৃক শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ব্যয় করা হয়ে থাকে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. তৌফিক আলম বলেন, “আমি নতুন যোগ দিয়েছি। বিষয়টি কীভাবে পরিচালনা করা হয়ে থাকে, সে সম্পর্কে এই মুহূর্তে বিস্তারিত বলতে পারছি না। তবে পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে এ বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানাতে পারবো।”

বরিশালে ডেঙ্গু আক্রান্ত বৃদ্ধের মৃত্যু

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:৪১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বরিশালে ডেঙ্গু আক্রান্ত বৃদ্ধের মৃত্যু

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সুলতান খান (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ১২৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল। মৃত সুলতান খান পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলার বাসিন্দা।

বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ১২৬ জন ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরগুনা হাসপাতালে ৫৪ জন, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫ জন, বরিশাল জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ জন, পটুয়াখালীতে ২৯ জন, ভোলায় ৫ জন, পিরোজপুরে ১৭ জন ও ঝালকাঠিতে ২ জন। বর্তমানে বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪৪০ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত বিভাগের দুই মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৫ হাজার ৮৯২ রোগী ভর্তি হয়েছেন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৫ হাজার ৪১৬ জন।

এছাড়া চলতি বছর গোটা বিভাগে ৩৬ জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২১ জন, বরগুনায় ১৪ ও পটুয়াখালীকে ১ জন।

মেঘনায় অভিযানে আটক ১১ জেলের জেল-জরিমানা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:০২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

মেঘনায় অভিযানে আটক ১১ জেলের জেল-জরিমানা

বরিশালের হিজলার মেঘনা নদীতে যৌথ অভিযান চালিয়ে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারের সময় ১১ জেলেকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

শনিবার (১৮ অক্টোবর) হিজলার মেঘনা নদীতে কোস্ট গার্ড সদস্যদের সহযোগিতায় উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর এ অভিযান পরিচালনা করে। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার মোহাম্মদ আলম জানান, অভিযানে আটক ১১ জনের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইলিয়াস সিকদার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে পাঁচজনকে আট দিন করে কারাদণ্ড দেন।

এছাড়া বাকিদের মধ্যে একজনকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও চারজনকে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে বয়স কম থাকায় এক কিশোরকে মুচলেকার মাধ্যমে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

বরিশালের সেই ৩৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙার কাজ শুরু

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:২২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বরিশালের সেই ৩৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙার কাজ শুরু

বরিশাল শহরের ঝুঁকিপূর্ণ সেই ৩৪টি ভবন ভাঙার কাজ শুরু করেছে সিটি কর্পোরেশন। শুক্রবার সকালে শহরের সদর রোডের তিনতলা দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙার মধ্যে দিয়ে আনুষ্ঠানিকতা সূচনা হয়। দীর্ঘ ১০ বছর পূর্বে এই ভবনসমূহকে ঝুঁকিপূর্ণ এবং এতে বসবাসরতদের প্রাণহানির শঙ্কা রয়েছে বলে সিটি প্রশাসন ঘোষণা করে। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের কারণে ভবনগুলো অপসারণ করা সম্ভব হচ্ছিল না। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগেপরে এনিয়ে দৈনির রূপালী বাংলাদেশসহ একাধিক পত্র-পত্রিকায় লেখালেখিও হয়।

সূত্র জানায়, কীর্তনখোলার তীরের শহর বরিশালের ৫৮ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ৩৫টি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে বিসিসি। ২০১৩ সালের জরিপে এসব ভবনকে বেহাল ও ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা করে। এই ভবনের বেশিরভাগ তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণে থাকায় বেশ কয়েকবার ভাঙার উদ্যোগ নিয়েও ব্যর্থ হয় সিটি কর্পোরেশন। এবং ভবনগুলো যে আইনগতভাবে ভাঙতে না পারে তার জন্য আদালতে মামলাও করা হয়। পরবর্তীতে আইনি জটিলতা এড়াতে বিষয়টি নিয়ে সিটি কর্পোরেশন তৎপরতা দেখায়নি বা নিশ্চুপ হয়ে যায়।

জানা গেছে, সদর রোডসংলগ্ন বহুতল ভবন দুটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই কাজী মফিজুল ইসলাম কামাল অবৈধভাকে দখল করে রেখেছিলেন। এই কাজী কামলা বরিশাল-১ আসনের সাবেক এমপি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ শ্যালক। তিনি আওয়ামী লীগের শাসনামলে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে বরিশালে ব্যাপক সন্ত্রাস করেছেন। সদর রোডে ভবন দুটির নিচের দোকান দীর্ঘ ১০ বছরের বেশি সময় ধরে নিজে দখল করে রাখেন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে তিনি একাধিক রাজনৈতিক মামলায় জড়িয়ে গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন কারাবন্দি থাকলেও জামিনে মুক্ত হয়ে আত্মগোপনে আছেন।

একটি ভবনের মালিক নজরুল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, তাঁর চাচা উলফাত হাজি এবং শুককুর হাজি ১৯৬০ সালে একটি ভবন ও ৩০ বছর আগে আরেকটি ভবন সদর রোডে নির্মাণ করেন। ২০১৩ সালে একটি পাকা ভবনে ফাটল দেখা দেয় এবং পাশের ভবন ঘেঁষে হেলে পড়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বরিশাল সিটি করপোরেশন ২০১৩ সালে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে। কিন্তু প্রভাবশালী ভাড়াটেরা জোর করে দখলে রাখায় ওই সময় ভাঙার ভবন ভাঙা সম্ভব হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের পরে ভবন ভাঙার জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা সিটি করপোরেশনে জমা দেন নজরুল ইসলাম। তারপর ভবনটি শুক্রবার সকাল থেকে ভবনটি অপসারণে কাজ শুরু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস। এই কর্মকর্তা বলেন, ‘উলফাত এবং শাকুর ম্যানশন নামের ওই দুটি ভবন ইতিপূর্বে ভাঙার নোটিস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ভাড়াটেরা আদালতে গেছেন। আমরা কোর্টের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে রায় পেয়েছি। এর আগে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন হিসেবে সেখানে নোটিস দিয়েছিলাম, কিন্তু তারপরও ভাড়াটেরা দখল ছাড়েননি। শুক্রবার সকালে তাদের চূড়ান্তভাবে চলে যাওয়ার নোটিস দিয়ে ভবন ভাঙা শুরু হয়। আশা করছি, সাত দিনের মধ্যে ভবন দুটি ভেঙে ফেলা সম্ভব।

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী জানান, নগরের কাউনিয়া এলাকার জানুকি সিংহ রোডের মতি লস্করের বাড়ি, পূর্ব বগুড়া রোড কাজি অফিসের পেছনে রবীন্দ্রনাথ সেনের ভবন, আগরপুর রোডে মহিলা কলেজসংলগ্ন মনু মিয়ার ভবন এবং সদর রোডসংলগ্ন ফজলুল হক অ্যাভিনিউর হোটেল বাহাদুর ভবনসহ ৩৪টি ভবনই পর্যায়ক্রমে ভেঙে ফেলা হবে। তবে এর মধ্যে কিছু অনুমোদনহীন এমন কিছু ভবনও রয়েছে।’

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.