
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৪
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার অষ্টমীর ইউনিয়নের চর মুদাফৎ কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি অসুস্থতার কথা বলে ছুটি নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে চিলমারী উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন বিএনপির উপজেলা কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি র্যালির সম্মুখ সারিতে অবস্থান করেন। অথচ তিনি এদিন সকাল ১০টায় অসুস্থতার কারণ জানিয়ে ফোনে সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেনের কাছ থেকে মৌখিক ছুটি নিয়েছিলেন।
সরকারি চাকরিতে দায়িত্ব পালনকালে ছুটি নিয়ে রাজনৈতিক বা জনসম্পৃক্ত কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করা সরকারি শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল। এ ধরনের কাজ সরকারি চাকরিজীবীর নৈপুণ্য ও নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করে। এ ঘটনায় সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারী সরকার বলেন, ‘‘শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি আনন্দ র্যালিতে অংশ নিয়েছেন।’’
দলীয় পদে থাকা এবং বিএনপির অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি বলেন, ‘‘স্কুল থেকে ছুটি নিয়ে দলীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলাম। তবে, এটি চাকরি বিধি অনুযায়ী ঠিক নয়।’’ এ সময় আগামী ছয় মাসের মধ্যে চাকরি অথবা রাজনীতি যে কোনো একটি বেছে নেবেন বলে জানান তিনি।
চিলমারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, ‘‘ওই শিক্ষিকা জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জানতে পেরে তার দলীয় পরিচয়ের তালিকা সংগ্রহ করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। জেলা অফিসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার অষ্টমীর ইউনিয়নের চর মুদাফৎ কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি অসুস্থতার কথা বলে ছুটি নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে চিলমারী উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন বিএনপির উপজেলা কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি র্যালির সম্মুখ সারিতে অবস্থান করেন। অথচ তিনি এদিন সকাল ১০টায় অসুস্থতার কারণ জানিয়ে ফোনে সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেনের কাছ থেকে মৌখিক ছুটি নিয়েছিলেন।
সরকারি চাকরিতে দায়িত্ব পালনকালে ছুটি নিয়ে রাজনৈতিক বা জনসম্পৃক্ত কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করা সরকারি শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল। এ ধরনের কাজ সরকারি চাকরিজীবীর নৈপুণ্য ও নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করে। এ ঘটনায় সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারী সরকার বলেন, ‘‘শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি আনন্দ র্যালিতে অংশ নিয়েছেন।’’
দলীয় পদে থাকা এবং বিএনপির অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে শিক্ষক জিয়ারা খাতুন রোজি বলেন, ‘‘স্কুল থেকে ছুটি নিয়ে দলীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলাম। তবে, এটি চাকরি বিধি অনুযায়ী ঠিক নয়।’’ এ সময় আগামী ছয় মাসের মধ্যে চাকরি অথবা রাজনীতি যে কোনো একটি বেছে নেবেন বলে জানান তিনি।
চিলমারী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, ‘‘ওই শিক্ষিকা জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জানতে পেরে তার দলীয় পরিচয়ের তালিকা সংগ্রহ করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। জেলা অফিসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:৫৫
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চললেও প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরীক্ষা চলছে।
বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার পস্তাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার কক্ষে দায়িত্ব পালন করছেন এক গ্রামপুলিশ সদস্য।
জানা যায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, সহকারী শিক্ষা অফিসার, পৌরসভা-ইউনিয়নের কর্মচারী, ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, চেয়ারম্যান-মেম্বার ও গ্রামপুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
পস্তাইল স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত গ্রামপুলিশ মো. রাজ হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমার চাকরি জীবনের ২২ বছরে কখনো ভাবতেই পারিনি পরীক্ষার হলে ডিউটি করতে হবে।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সালাউদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, গ্রামপুলিশ পরীক্ষার হলে ডিউটি করবেন এটা খুবই দুঃখজনক; কিন্তু আমাদের করার কিছু নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সৈয়দ আহমেদ যুগান্তরকে বলেন, কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের জন্য গ্রামপুলিশের প্রতি ইউএনওর নির্দেশনা রয়েছে। তবে পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের বিষয়টি আমার জানা নেই।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চললেও প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরীক্ষা চলছে।
বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার পস্তাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার কক্ষে দায়িত্ব পালন করছেন এক গ্রামপুলিশ সদস্য।
জানা যায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, সহকারী শিক্ষা অফিসার, পৌরসভা-ইউনিয়নের কর্মচারী, ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, চেয়ারম্যান-মেম্বার ও গ্রামপুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
পস্তাইল স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত গ্রামপুলিশ মো. রাজ হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমার চাকরি জীবনের ২২ বছরে কখনো ভাবতেই পারিনি পরীক্ষার হলে ডিউটি করতে হবে।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সালাউদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, গ্রামপুলিশ পরীক্ষার হলে ডিউটি করবেন এটা খুবই দুঃখজনক; কিন্তু আমাদের করার কিছু নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সৈয়দ আহমেদ যুগান্তরকে বলেন, কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের জন্য গ্রামপুলিশের প্রতি ইউএনওর নির্দেশনা রয়েছে। তবে পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের বিষয়টি আমার জানা নেই।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৪
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকে কেন্দ্র করে চলতি বছরের জানুয়ারিতে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হলে চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়।
ওইদিন জিরো লাইনের কাছে মাটির বাঙ্কারে বিজিবি সদস্যদের পেছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় কৃষক বাবুল আলী। মুহূর্তেই সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। এবার সেই সাহসী কৃষককে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজিবি।
৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে এক প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়। এ সময় কৃষক বাবুল আক্তারের হাতে সংবর্ধনা পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বাবুল আক্তার বলেন, বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে এই বছরের জানুয়ারিতে আমিসহ অন্যান্যরা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আগামীতেও এমন ঘটনা ঘটলে প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে আমাকে দাওয়াত ও সংবর্ধনা দেওয়ায় আমি অনেক খুশি।
বিজিবির ৫৯ ব্যাটলিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি রাজশাহী সেক্টর কমান্ডার কর্নেল কামাল হোসেন।
এ ছাড়া, আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক মো. শাহাদাৎ হোসেন মাসুদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবি ব্যাটলিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের উপঅধিনায়ক আব্দুল্লাহ আল আসিফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ, চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, বিজিবি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাবের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে সীমান্ত আইন অমান্য করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে বিএসএফ। বিজিবির পক্ষ থেকে এ কাজে বাধা দেওয়া হলে চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এ সময় মাটির বাঙ্কারে অবস্থান নেওয়া বিজিবি সদস্যদের পেছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় কৃষক বাবুল আলী। মুহূর্তেই ওই কৃষকের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকে কেন্দ্র করে চলতি বছরের জানুয়ারিতে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হলে চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়।
ওইদিন জিরো লাইনের কাছে মাটির বাঙ্কারে বিজিবি সদস্যদের পেছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় কৃষক বাবুল আলী। মুহূর্তেই সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। এবার সেই সাহসী কৃষককে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজিবি।
৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে এক প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়। এ সময় কৃষক বাবুল আক্তারের হাতে সংবর্ধনা পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বাবুল আক্তার বলেন, বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে এই বছরের জানুয়ারিতে আমিসহ অন্যান্যরা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আগামীতেও এমন ঘটনা ঘটলে প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে আমাকে দাওয়াত ও সংবর্ধনা দেওয়ায় আমি অনেক খুশি।
বিজিবির ৫৯ ব্যাটলিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি রাজশাহী সেক্টর কমান্ডার কর্নেল কামাল হোসেন।
এ ছাড়া, আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক মো. শাহাদাৎ হোসেন মাসুদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবি ব্যাটলিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের উপঅধিনায়ক আব্দুল্লাহ আল আসিফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ, চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, বিজিবি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাবের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে সীমান্ত আইন অমান্য করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে বিএসএফ। বিজিবির পক্ষ থেকে এ কাজে বাধা দেওয়া হলে চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এ সময় মাটির বাঙ্কারে অবস্থান নেওয়া বিজিবি সদস্যদের পেছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় কৃষক বাবুল আলী। মুহূর্তেই ওই কৃষকের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।

০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫২
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা যশোর সদরের মুরাদগড় বাস স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই কোটি ১১ লাখ দামের দুটি সোনার বারসহ দুজনকে আটক করেছেন। যশোর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাইফুল্লাহ্ সিদ্দিকী সোনাসহ দুই যুবককে আটকের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
যশোর ব্যাটালিয়ন (৪৯ বিজিবি) জানায়, বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মুরাদগড় বাস স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালানো হয়। ওইসময় ফরিদুল ইসলাম (২৮) ও মাহাফুজ আলম (৩১) নামে দুই যুবককে আটক করা হয়।
এরপর তল্লাশি করে তাদের প্যান্টের পকেটে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা ১০টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। জব্দ করা সোনার ওজন ১ দশমিক ১৬৪ কেজি, যার বাজারমূল্য দুই কোটি ১১ লাখ লাখ ১৯ হাজার ২৪৪ টাকা।
আটক দুই যুবক বিজিবিকে জানান, ঢাকা থেকে যশোর ও চৌগাছা হয়ে ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে সোনার বারগুলো নিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা ঢাকার তাঁতিবাজার এলাকার চোরাকারবারিদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করে চৌগাছার দিকে যাচ্ছিলেন।
জানা গেছে, আটক ফরিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দক্ষিণ চাঁদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে এবং মাহাফুজ আলম ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার বাজিপোতা গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে যশোর কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা যশোর সদরের মুরাদগড় বাস স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই কোটি ১১ লাখ দামের দুটি সোনার বারসহ দুজনকে আটক করেছেন। যশোর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাইফুল্লাহ্ সিদ্দিকী সোনাসহ দুই যুবককে আটকের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
যশোর ব্যাটালিয়ন (৪৯ বিজিবি) জানায়, বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মুরাদগড় বাস স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালানো হয়। ওইসময় ফরিদুল ইসলাম (২৮) ও মাহাফুজ আলম (৩১) নামে দুই যুবককে আটক করা হয়।
এরপর তল্লাশি করে তাদের প্যান্টের পকেটে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা ১০টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। জব্দ করা সোনার ওজন ১ দশমিক ১৬৪ কেজি, যার বাজারমূল্য দুই কোটি ১১ লাখ লাখ ১৯ হাজার ২৪৪ টাকা।
আটক দুই যুবক বিজিবিকে জানান, ঢাকা থেকে যশোর ও চৌগাছা হয়ে ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে সোনার বারগুলো নিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা ঢাকার তাঁতিবাজার এলাকার চোরাকারবারিদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করে চৌগাছার দিকে যাচ্ছিলেন।
জানা গেছে, আটক ফরিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দক্ষিণ চাঁদপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে এবং মাহাফুজ আলম ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার বাজিপোতা গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে যশোর কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.