২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৭
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন? আপনাদের রাজনীতি করার অধিকারই তো বাংলার জমিনে থাকতে পারে না।
প্রায় ৯১টি দেশে এই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে। আপনি বলেন, বোঝেনই না। খায় না মাথায় দেয়? আসলে বোঝে সবই, কিন্তু মূল ব্যাপার হলো এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আর দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তিনশ, সাড়ে তিনশ, ছয়শ বিশটার মতো বাড়ি তৈরি করা যায় না।
সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের টাউন ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যারা বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাসানুজ্জামান সজীব।
সমাবেশ শুরুর আগে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত করেন ইসলামী যুব আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক মুফতি তাসনিম কাওছার। আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, নিজের স্বার্থে, দলের স্বার্থে দেশকে অগ্রাধিকার না দিয়ে যা করার তাই করেছে বাংলাদেশের সংবিধান। ওটা এক প্রকারে বলা যায়, একটা ছোট্ট পুস্তিকার মতো যা নিজের স্বার্থেই তৈরি করা হয়েছিল।
যার যখন মন চাইছে তখনই তারা ওই ভাবে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। কারণ এখানে একটা নীতি রয়েছে, এতো সিট তাদের থাকলে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। সংবিধান যেন ইচ্ছা করলেই নিজ এবং দলের স্বার্থে তৈরি করতে না পারে। এখন কিন্তু সুযোগ এসেছে নির্বাচন যে পদ্ধতিতে ছিল তার পরিবর্তন করা। সেই পরিবর্তিত পদ্ধতি হলো পিআর সিস্টেমের নির্বাচন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আপনারা জানেন, যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে এতে পয়ত্রিশ বা সর্বোচ্চ চল্লিশ শতকরা ভোট পেয়ে তারা কিন্তু সংবিধান পরিবর্তনের সেই সুযোগ পেয়েছিল। আর পিআর পদ্ধতি নির্বাচনে প্রতিটা ভোটারের মূল্যায়ন হবে এবং বারবার ইচ্ছা করলেই এই ফ্যাসিস্ট চরিত্র এককভাবে সংখ্যাঘরিষ্ঠ নিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এই জন্যই এক শ্রেণি যারা নাকি বিভিন্ন সময় নিজেদের স্বার্থ, দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, দেশের স্বার্থকে ভুলুণ্ঠিত করেছে, তারা এই পিআর পদ্ধতি বোঝে না। তারা বলে পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? আমরা বলব পিআর পদ্ধতি খায়ও না, মাথায়ও দেয় না। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে এই দেশ সুন্দর তৈরি হয়, মানবতার কল্যাণ হয়, মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হয়।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাব, আসেন আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি, আমরা যারা মানুষের কল্যাণ চাই আসেন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। প্রয়োজনীয় সংস্কার হতে হবে এবং দৃশ্যমান এই খুনি জালেম টাকা পাচারকারিদের বিচার হতে হবে।
সমাবেশ শেষে চুয়াডাঙ্গা ১ এবং দুই আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেন চোরমোনাই পীর সাহেবে। এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন এবং জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রার্থী হিসেনে ঘোষণা করেন।
গণসমাবেশে উপস্থাপনায় ছিলেন, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা কে এম সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, হেফজতে ইসলামীর জেলা সভাপিত আব্দুস সামাদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সমন্বয়কারী আমির হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন? আপনাদের রাজনীতি করার অধিকারই তো বাংলার জমিনে থাকতে পারে না।
প্রায় ৯১টি দেশে এই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে। আপনি বলেন, বোঝেনই না। খায় না মাথায় দেয়? আসলে বোঝে সবই, কিন্তু মূল ব্যাপার হলো এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আর দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তিনশ, সাড়ে তিনশ, ছয়শ বিশটার মতো বাড়ি তৈরি করা যায় না।
সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের টাউন ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যারা বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাসানুজ্জামান সজীব।
সমাবেশ শুরুর আগে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত করেন ইসলামী যুব আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক মুফতি তাসনিম কাওছার। আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, নিজের স্বার্থে, দলের স্বার্থে দেশকে অগ্রাধিকার না দিয়ে যা করার তাই করেছে বাংলাদেশের সংবিধান। ওটা এক প্রকারে বলা যায়, একটা ছোট্ট পুস্তিকার মতো যা নিজের স্বার্থেই তৈরি করা হয়েছিল।
যার যখন মন চাইছে তখনই তারা ওই ভাবে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। কারণ এখানে একটা নীতি রয়েছে, এতো সিট তাদের থাকলে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। সংবিধান যেন ইচ্ছা করলেই নিজ এবং দলের স্বার্থে তৈরি করতে না পারে। এখন কিন্তু সুযোগ এসেছে নির্বাচন যে পদ্ধতিতে ছিল তার পরিবর্তন করা। সেই পরিবর্তিত পদ্ধতি হলো পিআর সিস্টেমের নির্বাচন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আপনারা জানেন, যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে এতে পয়ত্রিশ বা সর্বোচ্চ চল্লিশ শতকরা ভোট পেয়ে তারা কিন্তু সংবিধান পরিবর্তনের সেই সুযোগ পেয়েছিল। আর পিআর পদ্ধতি নির্বাচনে প্রতিটা ভোটারের মূল্যায়ন হবে এবং বারবার ইচ্ছা করলেই এই ফ্যাসিস্ট চরিত্র এককভাবে সংখ্যাঘরিষ্ঠ নিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এই জন্যই এক শ্রেণি যারা নাকি বিভিন্ন সময় নিজেদের স্বার্থ, দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, দেশের স্বার্থকে ভুলুণ্ঠিত করেছে, তারা এই পিআর পদ্ধতি বোঝে না। তারা বলে পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? আমরা বলব পিআর পদ্ধতি খায়ও না, মাথায়ও দেয় না। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে এই দেশ সুন্দর তৈরি হয়, মানবতার কল্যাণ হয়, মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হয়।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাব, আসেন আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি, আমরা যারা মানুষের কল্যাণ চাই আসেন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। প্রয়োজনীয় সংস্কার হতে হবে এবং দৃশ্যমান এই খুনি জালেম টাকা পাচারকারিদের বিচার হতে হবে।
সমাবেশ শেষে চুয়াডাঙ্গা ১ এবং দুই আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেন চোরমোনাই পীর সাহেবে। এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন এবং জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রার্থী হিসেনে ঘোষণা করেন।
গণসমাবেশে উপস্থাপনায় ছিলেন, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা কে এম সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, হেফজতে ইসলামীর জেলা সভাপিত আব্দুস সামাদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সমন্বয়কারী আমির হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩৬
নির্বাচনের বহু আগেই দেশে ফিরে দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তিনি দেশে ফিরছেন বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, যারা নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের সেই পাঁয়তারা সফল হবে না। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ডা. জাহিদ আরও বলেন, পতিত স্বৈরাচার পেছন দিক দিয়ে এসে জনগণের অধিকার হরণ করার পাঁয়তারা করছে। তিনি বলেন, যারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী নয়, তারাই এ ষড়যন্ত্রের পেছনে রয়েছে।
পিআর পদ্ধতিকে বেআইনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংবিধানকে ইচ্ছে করলেই ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া যায় না। এ সময় তিনি সবাইকে আবেগী না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বোঝার আহ্বান জানান।
নির্বাচনের বহু আগেই দেশে ফিরে দলের নেতৃত্ব দেবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তিনি দেশে ফিরছেন বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, যারা নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে, তাদের সেই পাঁয়তারা সফল হবে না। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ডা. জাহিদ আরও বলেন, পতিত স্বৈরাচার পেছন দিক দিয়ে এসে জনগণের অধিকার হরণ করার পাঁয়তারা করছে। তিনি বলেন, যারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী নয়, তারাই এ ষড়যন্ত্রের পেছনে রয়েছে।
পিআর পদ্ধতিকে বেআইনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংবিধানকে ইচ্ছে করলেই ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া যায় না। এ সময় তিনি সবাইকে আবেগী না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বোঝার আহ্বান জানান।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৮
আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও যারা ক্লিন ইমেজের এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা সহিংসতার অভিযোগ নেই, তারা জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলে দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডে জাতীয় পার্টির (জাপা) দলীয় কার্যালয়ে এক কর্মী সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোন মামলা-মোকাদ্দমা নাই। সে যদি যোগ্য প্রার্থী আমরা মনে করি আমরা দিব না কেন, অবশ্যই দেব। আমাদের ক্যানডিডেট ক্রাইসিসকে ওভারকাম করার জন্য আমরা অবশ্যই করব।
তিনি বলেন, ৩০০ আসনে আমরা প্রার্থী দেব। এখন জাতীয় পার্টির প্রার্থীর চাইতে যদি ভালো শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া যায়, তার যদি ক্লিন ইমেজ থাকে এবং তার বিরুদ্ধে কোন সহিংসতার কোন আলামত না থাকে তাহলে দেব না (মনোনয়ন) কেন অবশ্যই দেব। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ অন্যান্য জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সমর্থন রয়েছে। সেখানে যদি ক্লিন ইমেজের লোক যদি জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তাহলে তার তাদেরকে আমরা মনোনয়ন দেব।
জাপার এই কো-চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে যারা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি এবং এ ধরনের মব ভায়োলেন্স এ নাই তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিএনপির একটা ভূমিকা থাকতে হবে। তা না হলে বিএনপি একা হয়ে যাবে। সামনে যদি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি না থাকে তাহলে ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাই, এনসিপি, গণধিকার পরিষদ দলগুলো থাকতে চায় আরেকদিকে থাকতে চায় বিএনপি। এখন তারা যদি বলে পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচনে যাব না তখন তারা যদি সরে দাঁড়ায় তাহলে বিএনপি একা হবে। তাহলে একক নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিরা কিন্তু চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, তারা দেখছে বিএনপি তো এগিয়ে আছে তারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে। এখন বিএনপিকে আঘাত করতে গেলে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবে না জামায়াতে ইসলামী। এরকম একটা খোঁড়া অজুহাত খুঁজে বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য চেষ্টা। এজন্য সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বিএনপিকে জাপার মহাসচিব এমন কথা বলতে পারেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সময় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসির, মহানগর কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, জেলা কমিটির সদস্যসচিব হাজী আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুজ্জামান নাজিমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও যারা ক্লিন ইমেজের এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা সহিংসতার অভিযোগ নেই, তারা জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলে দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে জানিয়েছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডে জাতীয় পার্টির (জাপা) দলীয় কার্যালয়ে এক কর্মী সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোন মামলা-মোকাদ্দমা নাই। সে যদি যোগ্য প্রার্থী আমরা মনে করি আমরা দিব না কেন, অবশ্যই দেব। আমাদের ক্যানডিডেট ক্রাইসিসকে ওভারকাম করার জন্য আমরা অবশ্যই করব।
তিনি বলেন, ৩০০ আসনে আমরা প্রার্থী দেব। এখন জাতীয় পার্টির প্রার্থীর চাইতে যদি ভালো শক্তিশালী প্রার্থী পাওয়া যায়, তার যদি ক্লিন ইমেজ থাকে এবং তার বিরুদ্ধে কোন সহিংসতার কোন আলামত না থাকে তাহলে দেব না (মনোনয়ন) কেন অবশ্যই দেব। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জসহ অন্যান্য জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সমর্থন রয়েছে। সেখানে যদি ক্লিন ইমেজের লোক যদি জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন তাহলে তার তাদেরকে আমরা মনোনয়ন দেব।
জাপার এই কো-চেয়ারম্যান বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে যারা গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি এবং এ ধরনের মব ভায়োলেন্স এ নাই তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিএনপির একটা ভূমিকা থাকতে হবে। তা না হলে বিএনপি একা হয়ে যাবে। সামনে যদি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি না থাকে তাহলে ইসলামী ঐক্যজোট, জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাই, এনসিপি, গণধিকার পরিষদ দলগুলো থাকতে চায় আরেকদিকে থাকতে চায় বিএনপি। এখন তারা যদি বলে পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচনে যাব না তখন তারা যদি সরে দাঁড়ায় তাহলে বিএনপি একা হবে। তাহলে একক নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিরা কিন্তু চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, তারা দেখছে বিএনপি তো এগিয়ে আছে তারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে। এখন বিএনপিকে আঘাত করতে গেলে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবে না জামায়াতে ইসলামী। এরকম একটা খোঁড়া অজুহাত খুঁজে বিএনপিকে বিপদে ফেলার জন্য চেষ্টা। এজন্য সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বিএনপিকে জাপার মহাসচিব এমন কথা বলতে পারেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সময় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসির, মহানগর কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, জেলা কমিটির সদস্যসচিব হাজী আব্দুর রাজ্জাক, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানুজ্জামান নাজিমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:২১
তৌহিদি জনতার নামে দেশে যে উৎপাত ও নৈরাজ্য শুরু হয়েছে এর পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, মাজার ভাঙা, লাশ পোড়ানো রাসুলের শিক্ষা নয়। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে মিলাদ মাহফিলে অংশ নিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, মাজার ভেঙে লাশ পুড়িয়ে দেয়া রাসুলের শিক্ষা নয়। নানা ফতোয়া দিয়ে ধর্মের নামে বিভাজন করা হচ্ছে। বিএনপির আমলে যেমন শেখ হাসিনা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চক্রান্ত করছিল, আবারও সে রকম ষড়যন্ত্র চলছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারকে তা খুঁজে বের করার আহ্বান জানান তিনি।
ভেতর থেকেই ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, পাকিস্তান আমলেও মাজার আক্রমণ করা বা লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার কথা শোনা যায়নি। এখন হঠাৎ করে এসব নৈরাজ্য কেন করা হচ্ছে।
রিজভী বলেন, আজ আমরা গণতন্ত্রের চেতনাই বলি, আমরা রাষ্ট্রীয় চেতনাই বলি- পৃথিবীর কাছে নিদর্শন দিয়ে গেছেন আরবের সেই মহামানব। আমরা সেখান থেকে শিক্ষা না নিয়ে আমরা নিজেদের যে ধর্ম, নিজেদের যে ইসলাম, সেটাকেই আমরা কত ফেরকা, কত ফিতা, কত ধরনের কথাবার্তা দিয়ে শুধু বিভাজন করছি। অথচ ঐক্যের প্রতীকই ছিলেন আমাদের মহানবী।
তিনি আরও বলেন, যিনি আমাদের মডেল, যিনি আমাদের আদর্শের প্রতীক, তাকে আমরা কেউ অনুসরণ করি না। তাকে আমরা কেউ অনুকরণ করি না। এটাই হলো মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।
মিলাদ মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় নেতা মীর শরাফত আলী শফু। এতে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক মাওলানা সেলিম রেজা।
তৌহিদি জনতার নামে দেশে যে উৎপাত ও নৈরাজ্য শুরু হয়েছে এর পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, মাজার ভাঙা, লাশ পোড়ানো রাসুলের শিক্ষা নয়। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে মিলাদ মাহফিলে অংশ নিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, মাজার ভেঙে লাশ পুড়িয়ে দেয়া রাসুলের শিক্ষা নয়। নানা ফতোয়া দিয়ে ধর্মের নামে বিভাজন করা হচ্ছে। বিএনপির আমলে যেমন শেখ হাসিনা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চক্রান্ত করছিল, আবারও সে রকম ষড়যন্ত্র চলছে কি না অন্তর্বর্তী সরকারকে তা খুঁজে বের করার আহ্বান জানান তিনি।
ভেতর থেকেই ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, পাকিস্তান আমলেও মাজার আক্রমণ করা বা লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার কথা শোনা যায়নি। এখন হঠাৎ করে এসব নৈরাজ্য কেন করা হচ্ছে।
রিজভী বলেন, আজ আমরা গণতন্ত্রের চেতনাই বলি, আমরা রাষ্ট্রীয় চেতনাই বলি- পৃথিবীর কাছে নিদর্শন দিয়ে গেছেন আরবের সেই মহামানব। আমরা সেখান থেকে শিক্ষা না নিয়ে আমরা নিজেদের যে ধর্ম, নিজেদের যে ইসলাম, সেটাকেই আমরা কত ফেরকা, কত ফিতা, কত ধরনের কথাবার্তা দিয়ে শুধু বিভাজন করছি। অথচ ঐক্যের প্রতীকই ছিলেন আমাদের মহানবী।
তিনি আরও বলেন, যিনি আমাদের মডেল, যিনি আমাদের আদর্শের প্রতীক, তাকে আমরা কেউ অনুসরণ করি না। তাকে আমরা কেউ অনুকরণ করি না। এটাই হলো মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।
মিলাদ মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় নেতা মীর শরাফত আলী শফু। এতে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক মাওলানা সেলিম রেজা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.