০৫ জুন, ২০২৫ ১৮:১৬
বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়নের শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক ও পল্লী চিকিৎসক শাহীন খানকে হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে আমতলী উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
শাহীন খানের বাবা বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্য ফরিদ খান মজনুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. তুহিন মৃধা, যুগ্ম আহ্বায়ক মকবুল হোসেন খান, নাসির উদ্দিন তালুকদার, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল বাশার, সদস্য সচিব জালাল আহমেদ খান, বরগুনা জেলা জেলা শ্রমিকদল সভাপতি নাসির উদ্দিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রুহুল আমিন, আমতলী সদর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক জালাল মৃধা, বরগুনা জেলা যুবদল নেতা, আমিনুল ইসলাম মৃধা, উপজেলা শ্রমিকদল সভাপতি তরিকুল ইসলাম সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক কামাল বিশ্বাস, আমতলী সদর ইউনিয়ন যুবদল আহ্বায়ক ইউপি সদস্য ফিরোজ খান তাপস, শ্রমিকদল নেতা রিয়াদ খান, উপজেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক হেলাল চৌকিদার, সদস্য সচিব ইমরান খান, নিহত শাহিন খানের ভাই তুহিন খান, শাহিন খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম, ছেলে বায়েজিদ খান চয়ন, সাবেক কাউন্সিলর মর্জিনা বেগম প্রমুখ।
নিহত শাহীন খানের ছেলে বায়েজিদ খান চয়ন বলেন, কাজল মৃধা ও ইসাহাক মৃধা ও সাহারুল নির্যাতন করে আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমতলী উপজেলার খুরিয়ার খেয়াঘাট এলাকায় রবিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, শাহীন খানকে খুরিয়ার খেয়াঘাটের একটি স' মিলের ভাড়াটিয়া মালিক কাজল মৃধা রবিবার রাত আড়াইটার দিকে রোগী দেখার কথা বলে ডেকে নেন। পরে আমতলী-কুয়াকাটা মহাসড়কের সাকিব খাঁনের বাসার পাশে নিয়ে তাকে কাজল মৃধা, ইসাহাক মৃধা, সাহারুলসহ ৮-১০ জন মারধর করেন। চিৎকারের শব্দ শুনে শাহীন খানের চাচাতো ভাইয়ের ছেলে সাকিব খান বাইরে বের হন। পরে সড়কের ওপর কাজল মৃধা, সাহারুল ও তার স্ত্রীকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে এগিয়ে আসেন। সে সময় কাজল শাহীনকে লাথি দিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে দেন এবং লাঠি দিয়ে মারতে দেখেন। এ সময় সাকিব খাঁন তাকে (কাজল) বাধা দেন। সোমবার সকালে আহত শাহীন খানকে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। হাসপাতালের চিকিৎসক হুমায়ুন আহমেদ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান। সেখানে সোমবার বিকেলে তিনি মারা যান।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. হুমায়ূন আহমেদ সুমন বলেন, শাহীন খাঁনকে কিছু লোক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। কিন্তু তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। আমরা অবস্থা বেগতিক দেখে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
এ বিষয় আমতলী ও তালতলী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, চিকিৎসকের দেওয়া মৃত্যু সার্টিফিকেট অনুসারে মরদেহের ময়নাতদন্ত করা ও মামলা নেওয়া হয়নি।
বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়নের শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক ও পল্লী চিকিৎসক শাহীন খানকে হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকাবাসী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে আমতলী উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
শাহীন খানের বাবা বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি সদস্য ফরিদ খান মজনুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. তুহিন মৃধা, যুগ্ম আহ্বায়ক মকবুল হোসেন খান, নাসির উদ্দিন তালুকদার, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল বাশার, সদস্য সচিব জালাল আহমেদ খান, বরগুনা জেলা জেলা শ্রমিকদল সভাপতি নাসির উদ্দিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রুহুল আমিন, আমতলী সদর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক জালাল মৃধা, বরগুনা জেলা যুবদল নেতা, আমিনুল ইসলাম মৃধা, উপজেলা শ্রমিকদল সভাপতি তরিকুল ইসলাম সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক কামাল বিশ্বাস, আমতলী সদর ইউনিয়ন যুবদল আহ্বায়ক ইউপি সদস্য ফিরোজ খান তাপস, শ্রমিকদল নেতা রিয়াদ খান, উপজেলা ছাত্রদল আহ্বায়ক হেলাল চৌকিদার, সদস্য সচিব ইমরান খান, নিহত শাহিন খানের ভাই তুহিন খান, শাহিন খানের স্ত্রী শিল্পী বেগম, ছেলে বায়েজিদ খান চয়ন, সাবেক কাউন্সিলর মর্জিনা বেগম প্রমুখ।
নিহত শাহীন খানের ছেলে বায়েজিদ খান চয়ন বলেন, কাজল মৃধা ও ইসাহাক মৃধা ও সাহারুল নির্যাতন করে আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমতলী উপজেলার খুরিয়ার খেয়াঘাট এলাকায় রবিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, শাহীন খানকে খুরিয়ার খেয়াঘাটের একটি স' মিলের ভাড়াটিয়া মালিক কাজল মৃধা রবিবার রাত আড়াইটার দিকে রোগী দেখার কথা বলে ডেকে নেন। পরে আমতলী-কুয়াকাটা মহাসড়কের সাকিব খাঁনের বাসার পাশে নিয়ে তাকে কাজল মৃধা, ইসাহাক মৃধা, সাহারুলসহ ৮-১০ জন মারধর করেন। চিৎকারের শব্দ শুনে শাহীন খানের চাচাতো ভাইয়ের ছেলে সাকিব খান বাইরে বের হন। পরে সড়কের ওপর কাজল মৃধা, সাহারুল ও তার স্ত্রীকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে এগিয়ে আসেন। সে সময় কাজল শাহীনকে লাথি দিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে দেন এবং লাঠি দিয়ে মারতে দেখেন। এ সময় সাকিব খাঁন তাকে (কাজল) বাধা দেন। সোমবার সকালে আহত শাহীন খানকে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। হাসপাতালের চিকিৎসক হুমায়ুন আহমেদ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠান। সেখানে সোমবার বিকেলে তিনি মারা যান।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. হুমায়ূন আহমেদ সুমন বলেন, শাহীন খাঁনকে কিছু লোক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। কিন্তু তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। আমরা অবস্থা বেগতিক দেখে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
এ বিষয় আমতলী ও তালতলী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, চিকিৎসকের দেওয়া মৃত্যু সার্টিফিকেট অনুসারে মরদেহের ময়নাতদন্ত করা ও মামলা নেওয়া হয়নি।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৩
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.