২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:১২
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম বর্তমান সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বৈষম্য সৃষ্টি করেছেন। তিনি জাতিসংঘে কিছু দলকে নিয়ে সফর করেছেন, অন্যদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছেন। তিনি নিরপেক্ষ নয়, নিজেকে রক্ষা করতে পারেননি। সরকারপ্রধান অনেক বড় শিক্ষিত, শান্তিতে পেয়েছেন নোবেল, তবে রাষ্ট্র পরিচালনায় জিরো পেয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলন বোয়ালমারী উপজেলা শাখার আয়োজনে চৌরাস্তার মোড়ে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, গণহত্যার বিচার, পিআর অর্থাৎ সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘দেশে কিছু দালাল জরিপ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তারা তাদের খেয়ালখুশিমতো রিপোর্ট প্রকাশ করেন। প্রকৃত চিত্র তারা প্রকাশ করে না। তারা রিপোর্টে লেখেন, নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের কোনো ভোটই নেই, মানে কোনো পার্সেন্টেজ নেই, জরিপকারীরা দালাল।
বোয়ালমারী উপজেলা ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি ও ময়না ইউপি চেয়ারম্যান হাফেজ মাওলানা আব্দুল হক মৃধার সভাপতিত্বে ফয়জুল করিম বলেন, গত ৫৩ বছরে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।
যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের মধ্যে বিএনপি-আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্বে ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এদেশের মানুষ ওই সব রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড দেখেছেন। যে কারণে আজ সাধারণ জনতা আলেম-ওলামাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্টের পরেই আমরা দেখেছি একটি রাজনৈতিক দলের সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। আজ আমরা সবাই শামিল হয়েছি দেশে ইসলামিক রাষ্ট্র কায়েমের জন্য, এর মধ্য দিয়ে আলেম সমাজ রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে দেশের মানুষ দুর্নীতিমুক্ত হতে পারবে।
কোনো বৈষম্য থাকবে না, শিক্ষা-স্বাস্থ্য বাসস্থান সবার জন্য সমানভাবে নিশ্চিত করা হবে। সব ধর্মের মানুষের নিরাপদ থাকবে। সর্বশেষ তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে কোনো মূল্যে পিআর পদ্ধতিতে করতে হবে জানান।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনের খেলাফত মজলিসের প্রার্থী শাইখুল হাদীস আল্লামা শাহ আকরাম আলী, ফরিদপুর-১ আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ড. মো. ইলিয়াস মোল্লা, ফরিদপুর-১ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি সরাফত হোসেন ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ওয়ালিউর রহমান রাসেল, ইসলামী আন্দোলনের ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম বর্তমান সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বৈষম্য সৃষ্টি করেছেন। তিনি জাতিসংঘে কিছু দলকে নিয়ে সফর করেছেন, অন্যদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছেন। তিনি নিরপেক্ষ নয়, নিজেকে রক্ষা করতে পারেননি। সরকারপ্রধান অনেক বড় শিক্ষিত, শান্তিতে পেয়েছেন নোবেল, তবে রাষ্ট্র পরিচালনায় জিরো পেয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলন বোয়ালমারী উপজেলা শাখার আয়োজনে চৌরাস্তার মোড়ে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, গণহত্যার বিচার, পিআর অর্থাৎ সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘দেশে কিছু দালাল জরিপ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তারা তাদের খেয়ালখুশিমতো রিপোর্ট প্রকাশ করেন। প্রকৃত চিত্র তারা প্রকাশ করে না। তারা রিপোর্টে লেখেন, নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলনের কোনো ভোটই নেই, মানে কোনো পার্সেন্টেজ নেই, জরিপকারীরা দালাল।
বোয়ালমারী উপজেলা ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি ও ময়না ইউপি চেয়ারম্যান হাফেজ মাওলানা আব্দুল হক মৃধার সভাপতিত্বে ফয়জুল করিম বলেন, গত ৫৩ বছরে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।
যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের মধ্যে বিএনপি-আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্বে ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এদেশের মানুষ ওই সব রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড দেখেছেন। যে কারণে আজ সাধারণ জনতা আলেম-ওলামাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্টের পরেই আমরা দেখেছি একটি রাজনৈতিক দলের সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। আজ আমরা সবাই শামিল হয়েছি দেশে ইসলামিক রাষ্ট্র কায়েমের জন্য, এর মধ্য দিয়ে আলেম সমাজ রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে দেশের মানুষ দুর্নীতিমুক্ত হতে পারবে।
কোনো বৈষম্য থাকবে না, শিক্ষা-স্বাস্থ্য বাসস্থান সবার জন্য সমানভাবে নিশ্চিত করা হবে। সব ধর্মের মানুষের নিরাপদ থাকবে। সর্বশেষ তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে কোনো মূল্যে পিআর পদ্ধতিতে করতে হবে জানান।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসনের খেলাফত মজলিসের প্রার্থী শাইখুল হাদীস আল্লামা শাহ আকরাম আলী, ফরিদপুর-১ আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ড. মো. ইলিয়াস মোল্লা, ফরিদপুর-১ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি সরাফত হোসেন ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ওয়ালিউর রহমান রাসেল, ইসলামী আন্দোলনের ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৮
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৩
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫৫
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
দেশের একটি ইসলামপন্থী দল আওয়ামী লীগকে সন্তুষ্ট করতে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘আমাদের দেশে ইসলামপন্থী একটি রাজনৈতিক দল বরাবরই আমার মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগকে সন্তুষ্ট করার জন্য কাজ করছে। তারা এ দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন শহীদ জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে। তারা নিষিদ্ধ দল ছিল। শহীদ জিয়া তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।’
দলটিকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘এমন কোনো তাদের মিটিং নাই, এমন কোনো তাদের কর্মসূচি নাই, যেখানে তারা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের তীব্র ভাষায় সমালোচনা করেন নাই। এরপরে আমরা দেখেছি, প্রতিটি ঘটনায় তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের সঙ্গে এক হয়ে কাজ করেছেন।’
উদাহরণ তুলে ধরে রিজভী বলেন, তারা মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এক আর কাজ করেছে আরেক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ যে আন্দোলন করল, সেই আন্দোলনেও তারা জ্বালাও-পোড়াও যে আন্দোলন হয়েছিল, সেই আন্দোলনেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তারাও করেছে। বিভিন্ন জায়গায় ওই সময়ে তারা হত্যাও করেছে। এখন আবার তারা স্বরূপে বেরিয়েছেন এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন চাচ্ছেন, ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাচ্ছেন।’
রিজভী আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ মধ্যপন্থী, এ দেশের মানুষ ধর্মভীরু কিন্তু গণতন্ত্রপ্রিয়। তারা কথা বলতে চায় নির্ভয়ে, তারা এক-দুবেলা কম খেলেও তাদের কণ্ঠের আওয়াজ তীব্র করতে চায়। সে দেশের মানুষকে জোর করে ফ্যাসিবাদের নতুন ধারায় কেউ মনে করে যে নিয়ে আসতে চাইবে, এটা জনগণ হতে দেবে না।’
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েক উপদেষ্টা ও আমলার কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে রিজভী বলেন, ‘এই অন্তবর্তীকালীন সরকারের কিছু উপদেষ্টার কর্মকাণ্ডে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠছে। গণমাধ্যমে এসেছে, উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়া তাঁর নিজ এলাকায় সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ নিয়েছেন... প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এটা একধরনের বৈষম্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজের এলাকা উন্নয়নের নামে ভবিষ্যতে এমপি হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ।’
তিনি বলেন, ‘একজন উপদেষ্টা কিংবা একজন সরকারি উচ্চপর্যায়ের আমলা কি নিজের এলাকায় হাজার হাজার কোটি টাকার সরকারি বরাদ্দ নিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালাতে পারেন? সারা দেশকে বঞ্চিত রেখে এটি করা সম্পূর্ণরূপে অনৈতিক এবং নীতিবিরোধী। আমরা শুনেছি, কেবিনেট সচিব একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুগত। তিনি হয়তো অবসরের পরে নির্বাচনেও অংশ নিতে পারেন। এটি দুঃখজনক এবং সরকারি শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতার পরিপন্থী।’
দেশের একটি ইসলামপন্থী দল আওয়ামী লীগকে সন্তুষ্ট করতে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘আমাদের দেশে ইসলামপন্থী একটি রাজনৈতিক দল বরাবরই আমার মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগকে সন্তুষ্ট করার জন্য কাজ করছে। তারা এ দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন শহীদ জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে। তারা নিষিদ্ধ দল ছিল। শহীদ জিয়া তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।’
দলটিকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, ‘এমন কোনো তাদের মিটিং নাই, এমন কোনো তাদের কর্মসূচি নাই, যেখানে তারা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের তীব্র ভাষায় সমালোচনা করেন নাই। এরপরে আমরা দেখেছি, প্রতিটি ঘটনায় তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের সঙ্গে এক হয়ে কাজ করেছেন।’
উদাহরণ তুলে ধরে রিজভী বলেন, তারা মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এক আর কাজ করেছে আরেক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ যে আন্দোলন করল, সেই আন্দোলনেও তারা জ্বালাও-পোড়াও যে আন্দোলন হয়েছিল, সেই আন্দোলনেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তারাও করেছে। বিভিন্ন জায়গায় ওই সময়ে তারা হত্যাও করেছে। এখন আবার তারা স্বরূপে বেরিয়েছেন এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন চাচ্ছেন, ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাচ্ছেন।’
রিজভী আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ মধ্যপন্থী, এ দেশের মানুষ ধর্মভীরু কিন্তু গণতন্ত্রপ্রিয়। তারা কথা বলতে চায় নির্ভয়ে, তারা এক-দুবেলা কম খেলেও তাদের কণ্ঠের আওয়াজ তীব্র করতে চায়। সে দেশের মানুষকে জোর করে ফ্যাসিবাদের নতুন ধারায় কেউ মনে করে যে নিয়ে আসতে চাইবে, এটা জনগণ হতে দেবে না।’
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েক উপদেষ্টা ও আমলার কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে রিজভী বলেন, ‘এই অন্তবর্তীকালীন সরকারের কিছু উপদেষ্টার কর্মকাণ্ডে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠছে। গণমাধ্যমে এসেছে, উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়া তাঁর নিজ এলাকায় সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ নিয়েছেন... প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। এটা একধরনের বৈষম্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজের এলাকা উন্নয়নের নামে ভবিষ্যতে এমপি হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ।’
তিনি বলেন, ‘একজন উপদেষ্টা কিংবা একজন সরকারি উচ্চপর্যায়ের আমলা কি নিজের এলাকায় হাজার হাজার কোটি টাকার সরকারি বরাদ্দ নিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালাতে পারেন? সারা দেশকে বঞ্চিত রেখে এটি করা সম্পূর্ণরূপে অনৈতিক এবং নীতিবিরোধী। আমরা শুনেছি, কেবিনেট সচিব একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুগত। তিনি হয়তো অবসরের পরে নির্বাচনেও অংশ নিতে পারেন। এটি দুঃখজনক এবং সরকারি শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতার পরিপন্থী।’
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
নিউইয়র্কে হেনস্থা ও ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় অনুযায়ী বুধবার দিবাগত রাত একটায় (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা) জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরের পাশে পোর্ট অথোরিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্ট থানায় আখতার হোসেন মামলা দায়ের করা হয়। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এনসিপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এক ভিডিওবার্তায় এ তথ্য জানান আখতার হোসেন।
জানা গেছে, এ মামলায় ২ জনের নাম উল্লেখ করে ১৫ থেকে ২০ জন অজ্ঞাতনামা নাম দেখিয়ে মামলা করা হয়েছে। আখতারের অভিযোগ, ওই দিনের হামলার পরও এয়ারপোর্টের লবিতে এবং অন্যান্য জায়গায় তারা নানাভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করছে।
ভিডিও বার্তায় আখতার হোসেন বলেন, ‘এয়ারপোর্টে হামলার পরে আজ সন্ধ্যায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আবার হোটেলের লবিতে এসেছিল হামলা করার উদ্দেশ্যে। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত এনসিপির সদস্যরা এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাদের প্রতিহত করেন এবং পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরবর্তীতে পুলিশ ইনভেস্টিগেশন অফিসার এসে মামলা দায়ের করার জন্য আমাদের পরামর্শ দেন। তারই প্রেক্ষিতে আমি এয়ারপোর্টের খুব কাছের যে থানা রয়েছে সেখানে গিয়েছি। যারা সেই দিন আমাদের ওপর হামলা করেছিল, হত্যাচেষ্টা করেছিল এবং থ্রেট দিয়েছিল তাদের ব্যাপারে আমরা এখানে মামলা দায়ের করেছি।’
গত সোমবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী হয়ে জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে গিয়ে বিমানবন্দরে হেনস্তার শিকার হন বিএনপি ও এনসিপির নেতারা। নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাদের ঘিরে ইউনূসবিরোধী স্লোগান দেন, তুমুল গালাগাল করেন। ডিম নিক্ষেপ করেন আখতার হোসেনের গায়ে।
নিউইয়র্কে হেনস্থা ও ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় অনুযায়ী বুধবার দিবাগত রাত একটায় (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা) জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরের পাশে পোর্ট অথোরিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্ট থানায় আখতার হোসেন মামলা দায়ের করা হয়। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এনসিপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এক ভিডিওবার্তায় এ তথ্য জানান আখতার হোসেন।
জানা গেছে, এ মামলায় ২ জনের নাম উল্লেখ করে ১৫ থেকে ২০ জন অজ্ঞাতনামা নাম দেখিয়ে মামলা করা হয়েছে। আখতারের অভিযোগ, ওই দিনের হামলার পরও এয়ারপোর্টের লবিতে এবং অন্যান্য জায়গায় তারা নানাভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করছে।
ভিডিও বার্তায় আখতার হোসেন বলেন, ‘এয়ারপোর্টে হামলার পরে আজ সন্ধ্যায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আবার হোটেলের লবিতে এসেছিল হামলা করার উদ্দেশ্যে। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত এনসিপির সদস্যরা এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাদের প্রতিহত করেন এবং পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরবর্তীতে পুলিশ ইনভেস্টিগেশন অফিসার এসে মামলা দায়ের করার জন্য আমাদের পরামর্শ দেন। তারই প্রেক্ষিতে আমি এয়ারপোর্টের খুব কাছের যে থানা রয়েছে সেখানে গিয়েছি। যারা সেই দিন আমাদের ওপর হামলা করেছিল, হত্যাচেষ্টা করেছিল এবং থ্রেট দিয়েছিল তাদের ব্যাপারে আমরা এখানে মামলা দায়ের করেছি।’
গত সোমবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী হয়ে জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে গিয়ে বিমানবন্দরে হেনস্তার শিকার হন বিএনপি ও এনসিপির নেতারা। নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাদের ঘিরে ইউনূসবিরোধী স্লোগান দেন, তুমুল গালাগাল করেন। ডিম নিক্ষেপ করেন আখতার হোসেনের গায়ে।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:১৯
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ‘শেষলগ্নের নেতৃত্ব দিতে’ শিগগিরই দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আমি কয়েকদিন আগেও বলেছি, আপনারা দেখতে পারবেন যে, কয়েক সপ্তাহ বলেছিলাম। ইনশাআল্লাহ, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারেক রহমান এসে বিএনপির নির্বাচনি প্রক্রিয়া নয়; গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের শেষ লগ্ন যেটি, তার নেতৃত্ব দেবেন তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
জাহিদ হোসেন বলেন, জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শুধু বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন না। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন সব মানুষের নেতা তারেক রহমান।
‘দেশে নাশকতা সৃষ্টির’ প্রসঙ্গে অধ্যাপক জাহিদ বলেন, ‘আমি সব সময় বলতাম স্বৈরাচারের দোসর কারা ছিল? ১৯৮৬ সালে দেখেছেন, এখনো দেখছেন। কাজেই আপনাদেরকে সজাগ থাকতে বলব সংবাদ কর্মীদেরকে, দেশের মানুষকে… দেশের মানুষ দেখছে যে, সত্যিকার অর্থে স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে কাদের। কাজেই এ ব্যাপারে আমাদের আর স্পষ্ট করে বলার দরকার নাই। বিএনপি জনগণের অধিকার আদায়ের ব্যাপারে সোচ্চার ছিল, থাকবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করা বিএনপির মহাসচিবসহ তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের আওয়ামী লীগের হেনস্তার ঘটনা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই দলের ইতিহাস, এই দলের নেতাদের ইতিহাস কোনো দিনই জনগণের পক্ষে ছিল না।
উনারা প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে, উনারা জনগণের ওপরে চেপে বসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তারা এই দেশটাকে মনে করে তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি। যেমনি ইচ্ছা, অমনি চালাবে।
অন্যায় উনাদের পূর্ব পুরুষরা করেছে, উনারাও করছেন। তবে একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, শেষ বিচারে জনগণ জানে তাদেরকে কিভাবে প্রতিহত করতে হয়, প্রত্যাখ্যান করতে হয়।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ‘শেষলগ্নের নেতৃত্ব দিতে’ শিগগিরই দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আমি কয়েকদিন আগেও বলেছি, আপনারা দেখতে পারবেন যে, কয়েক সপ্তাহ বলেছিলাম। ইনশাআল্লাহ, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারেক রহমান এসে বিএনপির নির্বাচনি প্রক্রিয়া নয়; গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের শেষ লগ্ন যেটি, তার নেতৃত্ব দেবেন তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
জাহিদ হোসেন বলেন, জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শুধু বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন না। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন সব মানুষের নেতা তারেক রহমান।
‘দেশে নাশকতা সৃষ্টির’ প্রসঙ্গে অধ্যাপক জাহিদ বলেন, ‘আমি সব সময় বলতাম স্বৈরাচারের দোসর কারা ছিল? ১৯৮৬ সালে দেখেছেন, এখনো দেখছেন। কাজেই আপনাদেরকে সজাগ থাকতে বলব সংবাদ কর্মীদেরকে, দেশের মানুষকে… দেশের মানুষ দেখছে যে, সত্যিকার অর্থে স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে কাদের। কাজেই এ ব্যাপারে আমাদের আর স্পষ্ট করে বলার দরকার নাই। বিএনপি জনগণের অধিকার আদায়ের ব্যাপারে সোচ্চার ছিল, থাকবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করা বিএনপির মহাসচিবসহ তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের আওয়ামী লীগের হেনস্তার ঘটনা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই দলের ইতিহাস, এই দলের নেতাদের ইতিহাস কোনো দিনই জনগণের পক্ষে ছিল না।
উনারা প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে, উনারা জনগণের ওপরে চেপে বসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তারা এই দেশটাকে মনে করে তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি। যেমনি ইচ্ছা, অমনি চালাবে।
অন্যায় উনাদের পূর্ব পুরুষরা করেছে, উনারাও করছেন। তবে একটি জিনিস মনে রাখতে হবে, শেষ বিচারে জনগণ জানে তাদেরকে কিভাবে প্রতিহত করতে হয়, প্রত্যাখ্যান করতে হয়।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.