০৮ জুলাই, ২০২৫ ২১:২০
জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মু শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন -জুলাই -আগস্টে যারা শহীদ হয়েছে সকলেই আমাদের শহীদ। শহীদরা কোন রাজনৈতিক দলের হতে পারে না।
শহীদরা দেশের সম্পদ, বাংলাদেশের গর্ব, ১৮ কোটি মানুষের অহংকার। আওয়ামী লীগ ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিজেদের দলের পরিচয় দিয়ে শহীদদেরকে সম্মানিত করেনি বরং তাদেরকে অপমানিত করেছে।
তিনি গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় জামায়াতে ইসলামী বাউফল উপজেলা কার্যালয়ে জুলাই আগস্ট এর শহীদ পরিবারের সাথে মতবিনিময়, শহীদ স্মারক প্রদান ও মৌসুমী ফল উপহার প্রদান উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
উপজেলা জামায়াতে আমির মাওলানা মোঃ ইসহাক মিয়ার সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা সেক্রেটারি মো: খালিদুর রহমান, জুলাই আগস্টের শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ।
ডঃ শফিকুল ইসলাম মাসুদ আরো বলেন -আজ আমরা যে স্বস্তির,শান্তির ও মানবিক একটি বাংলাদেশ চেষ্টা করার প্লাটফর্ম পেয়েছি তার মূল অবদান আমাদের শহীদরা। শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে আমরা শুরু থেকে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেছি। যখন কোন ব্যবস্থা ছিল না তখন আমাদের প্রতিষ্ঠানের এম্বুলেন্স ব্যবহার করে শহীদ এবং আহত ভাইদের বাসায় পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করেছি। আমিরে জামায়াতের নির্দেশে আমরা সকল শহিদ পরিবারের জন্য ২লক্ষ করে টাকা দিয়েছি এটা চলার জন্য কিছুই না তবুও সাময়িক সময়ের জন্য যাতে তারা ভালো থাকতে পারে।
আপনারা ভালো থাকলে গোটা বাংলাদেশ ভালো থাকবে। আপনাদের কলিজার টুকরা সন্তানকে, আপনাদের বাবাকে দেশের জন্য উৎসর্গ করে দিয়েছেন। আপনাদের দেবার আর কিছুই নাই বাংলাদেশ আপনাদের অনেক কিছু দেয়ার আছে।
এরই অংশ হিসেবে আমিরে জামাতের নির্দেশে ১০০০ শহীদের তালিকা সম্বলিত দশ খন্ডের শহীদ স্মারক আপনাদের হাত তুলে দিলাম। জামায়াত শুধু বই দিয়েই দায়িত্ব শেষ করেনি আমীরে জামায়াত শতাধিক শহীদ পরিবারের লেখাপড়া ও ভরণ পোষণের দায়িত্ব নিয়েছেন।
ডক্টর মাসুদ আরো বলেন -এটা সরকারের দায়িত্ব ছিল। ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের তালিকা সরকার আজও প্রস্তুত করতে পারেনি। তারা রাজাকারের তালিকা তৈরি করেছিল কিন্তু বেশিরভাগই ছিল আওয়ামী লীগের। ৩৭জন খুঁজে পেয়েছে জামায়াতের। তার মধ্যে ৩৬ জন অনেক আগেই মারা গিয়েছে আর একজনকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এভাবেই তারা স্বাধীনতাকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করেছে।
শহীদরা সেদিন শ্লোগান তুলেছিল We want justice, কিন্তু ন্যায় বিচার ইসলাম ছাড়া আর কেউ দিতে পারে না। শহীদদের রক্তের বদলা নিতে জন্য আমরা বাউফলকে একটি মানবিক, শান্তির ও মডেল বাউফল গড়তে চাই। এতে যদি আমাদের জীবন বাজি রাখতে হয় তাও আমাদের রাখতে হবে। তিনি শহীদদের পরিবারের যথাযথ দায়িত্ব পালনের জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানান।
জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মু শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন -জুলাই -আগস্টে যারা শহীদ হয়েছে সকলেই আমাদের শহীদ। শহীদরা কোন রাজনৈতিক দলের হতে পারে না।
শহীদরা দেশের সম্পদ, বাংলাদেশের গর্ব, ১৮ কোটি মানুষের অহংকার। আওয়ামী লীগ ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিজেদের দলের পরিচয় দিয়ে শহীদদেরকে সম্মানিত করেনি বরং তাদেরকে অপমানিত করেছে।
তিনি গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় জামায়াতে ইসলামী বাউফল উপজেলা কার্যালয়ে জুলাই আগস্ট এর শহীদ পরিবারের সাথে মতবিনিময়, শহীদ স্মারক প্রদান ও মৌসুমী ফল উপহার প্রদান উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
উপজেলা জামায়াতে আমির মাওলানা মোঃ ইসহাক মিয়ার সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা সেক্রেটারি মো: খালিদুর রহমান, জুলাই আগস্টের শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ।
ডঃ শফিকুল ইসলাম মাসুদ আরো বলেন -আজ আমরা যে স্বস্তির,শান্তির ও মানবিক একটি বাংলাদেশ চেষ্টা করার প্লাটফর্ম পেয়েছি তার মূল অবদান আমাদের শহীদরা। শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে আমরা শুরু থেকে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেছি। যখন কোন ব্যবস্থা ছিল না তখন আমাদের প্রতিষ্ঠানের এম্বুলেন্স ব্যবহার করে শহীদ এবং আহত ভাইদের বাসায় পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করেছি। আমিরে জামায়াতের নির্দেশে আমরা সকল শহিদ পরিবারের জন্য ২লক্ষ করে টাকা দিয়েছি এটা চলার জন্য কিছুই না তবুও সাময়িক সময়ের জন্য যাতে তারা ভালো থাকতে পারে।
আপনারা ভালো থাকলে গোটা বাংলাদেশ ভালো থাকবে। আপনাদের কলিজার টুকরা সন্তানকে, আপনাদের বাবাকে দেশের জন্য উৎসর্গ করে দিয়েছেন। আপনাদের দেবার আর কিছুই নাই বাংলাদেশ আপনাদের অনেক কিছু দেয়ার আছে।
এরই অংশ হিসেবে আমিরে জামাতের নির্দেশে ১০০০ শহীদের তালিকা সম্বলিত দশ খন্ডের শহীদ স্মারক আপনাদের হাত তুলে দিলাম। জামায়াত শুধু বই দিয়েই দায়িত্ব শেষ করেনি আমীরে জামায়াত শতাধিক শহীদ পরিবারের লেখাপড়া ও ভরণ পোষণের দায়িত্ব নিয়েছেন।
ডক্টর মাসুদ আরো বলেন -এটা সরকারের দায়িত্ব ছিল। ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের তালিকা সরকার আজও প্রস্তুত করতে পারেনি। তারা রাজাকারের তালিকা তৈরি করেছিল কিন্তু বেশিরভাগই ছিল আওয়ামী লীগের। ৩৭জন খুঁজে পেয়েছে জামায়াতের। তার মধ্যে ৩৬ জন অনেক আগেই মারা গিয়েছে আর একজনকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এভাবেই তারা স্বাধীনতাকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করেছে।
শহীদরা সেদিন শ্লোগান তুলেছিল We want justice, কিন্তু ন্যায় বিচার ইসলাম ছাড়া আর কেউ দিতে পারে না। শহীদদের রক্তের বদলা নিতে জন্য আমরা বাউফলকে একটি মানবিক, শান্তির ও মডেল বাউফল গড়তে চাই। এতে যদি আমাদের জীবন বাজি রাখতে হয় তাও আমাদের রাখতে হবে। তিনি শহীদদের পরিবারের যথাযথ দায়িত্ব পালনের জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানান।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৬
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:২৩
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪৫
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.