
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি, এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এ যাবত কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সাথে এমন মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
পাঁচ বছর পূর্বে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আবারও আলোচনায় আসেন। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তার ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তারা এখনো ভুগছেন সেই ঘরপোড়া মামলায়।
সোহাগ মৃধার চাচা মো: জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজ ঘরে আগুন দিয়ে আমার ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো: সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন বলে দাবি তাদের। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না— যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কিভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’
‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি, এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এ যাবত কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সাথে এমন মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।
পাঁচ বছর পূর্বে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আবারও আলোচনায় আসেন। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তার ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তারা এখনো ভুগছেন সেই ঘরপোড়া মামলায়।
সোহাগ মৃধার চাচা মো: জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজ ঘরে আগুন দিয়ে আমার ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’
বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো: সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন বলে দাবি তাদের। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না— যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’
নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কিভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’

২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
পিরোজপুরে মাদক মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মামলায় বাকি দুই আসামিকে আলাদা আলাদা সাজা দিয়েছে আদালত।
আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ মো. মজিবুর রহমানের আদালতে এ রায় দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. শারমীন আক্তারকে (৪৫) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অনাদায় বিশ হাজার টাকা জরিমান, মেহেদী হাসান মুন্নাকে (১৯) ১ বছর ৯ মাসের কারাদণ্ড অনাদায় ৩ হাজার টাকা জরিমান, ইকতার জাহান তিশাকে (২২) ১ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড অনাদায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি কাউখালী উপজেলা শিয়ালকাঠি এলাকা থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অভিযান চালিয়ে ৮ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা ও ২ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকাসহ তিনজন আসামিকে আটক করে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক বদরুল হাসান বাদী হয়ে ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাদী হয়ে একটি মাদক মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ দুইজনকে দণ্ডাদেশ দেন। রায় প্রদানকালে তিন আসামি আদালতে হাজির ছিলেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর আবুল কালাম আকন জানান, একটি মাদক মামলায় প্রধান আসামি মো. শারমীন আক্তারকে (৪৫) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অনাদায় বিশ হাজার টাকা জরিমানা করেন। বাকি দুই আসামিকে আলাদা আলাদা দণ্ডাদেশ দেন। একজন আসামিকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। আদালতের এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করছে।
পিরোজপুরে মাদক মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মামলায় বাকি দুই আসামিকে আলাদা আলাদা সাজা দিয়েছে আদালত।
আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ মো. মজিবুর রহমানের আদালতে এ রায় দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. শারমীন আক্তারকে (৪৫) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অনাদায় বিশ হাজার টাকা জরিমান, মেহেদী হাসান মুন্নাকে (১৯) ১ বছর ৯ মাসের কারাদণ্ড অনাদায় ৩ হাজার টাকা জরিমান, ইকতার জাহান তিশাকে (২২) ১ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড অনাদায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি কাউখালী উপজেলা শিয়ালকাঠি এলাকা থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অভিযান চালিয়ে ৮ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা ও ২ লাখ ৪ হাজার ৫০০ টাকাসহ তিনজন আসামিকে আটক করে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক বদরুল হাসান বাদী হয়ে ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাদী হয়ে একটি মাদক মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ দুইজনকে দণ্ডাদেশ দেন। রায় প্রদানকালে তিন আসামি আদালতে হাজির ছিলেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর আবুল কালাম আকন জানান, একটি মাদক মামলায় প্রধান আসামি মো. শারমীন আক্তারকে (৪৫) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অনাদায় বিশ হাজার টাকা জরিমানা করেন। বাকি দুই আসামিকে আলাদা আলাদা দণ্ডাদেশ দেন। একজন আসামিকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। আদালতের এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করছে।

২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:৫৮
পিরোজপুর সদর উপজেলার হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ বছর থেকে পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-০৮। গতকাল রবিবার রাতে ঢাকার মগবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. আসাদুজ্জামান আলমকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তার হওয়া মো. আসাদুজ্জামান আলম (৫৫) পিরোজপুর সদর উপজেলার শারিকতার মাথাবেড়া এলাকার মৃত মফিজুর রহমান শেখের ছেলে। তিনি ২০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে পলাতক ছিলেন।
র্যাব জানায়, ২০১০ সালে ঝিনাইদহ জেলায় একটি হত্যা ঘটনার মামলার অন্যতম আসামি মো. আসাদুজ্জামান আলমের নামে মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাকে পুরানা পল্টন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
বরিশাল র্যাব-৮ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান বলেন, গ্রেপ্তার আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে পালিয়ে থাকা বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, মাদক কারবারিসহ অপরাধে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব-৮ কাজ করে যাচ্ছে।
পিরোজপুর সদর উপজেলার হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ বছর থেকে পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-০৮। গতকাল রবিবার রাতে ঢাকার মগবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মো. আসাদুজ্জামান আলমকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তার হওয়া মো. আসাদুজ্জামান আলম (৫৫) পিরোজপুর সদর উপজেলার শারিকতার মাথাবেড়া এলাকার মৃত মফিজুর রহমান শেখের ছেলে। তিনি ২০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে পলাতক ছিলেন।
র্যাব জানায়, ২০১০ সালে ঝিনাইদহ জেলায় একটি হত্যা ঘটনার মামলার অন্যতম আসামি মো. আসাদুজ্জামান আলমের নামে মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাকে পুরানা পল্টন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
বরিশাল র্যাব-৮ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান বলেন, গ্রেপ্তার আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে পালিয়ে থাকা বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, মাদক কারবারিসহ অপরাধে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব-৮ কাজ করে যাচ্ছে।

২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:২৫
ডাকাতির সময় পিরোজপুরে গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত হয়েছেন। এসময় আহত অবস্থায় আরেক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
রোববার (২৩ নভেম্বর) ভোরে সদর উপজেলার পশ্চিম দূর্গাপুর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য অনুকূল চন্দ্র রায় ওরফে দুলালের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
নিহতের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে আটক সবুজ হাওলাদারের (৫৫) বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার দেহেরগতি গ্রামে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পিরোজপুর সদর থানার উপ-পরিদর্শক মোল্লা রমিজ জাহান জুম্মা জানান, রাত আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে পিরোজপুর সদর থানার উপ-পরিদর্শক রাধা রমনের নেতৃত্বে থাকা পুলিশের একটি টহল টিম পশ্চিম দূর্গাপুর গ্রাম থেকে আহত অবস্থায় দুইজনকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। স্থানীয়দের ধাওয়ায় অন্য ডাকাত সদস্যরা পালিয়ে যায়।
দুলালের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় দুলালের ভাই অমলেশ চন্দ্র রায় বলেন, ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর থেকে স্বর্ণের চেইন, হাতের বালা ও শাঁখাসহ অন্যান্য স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।
ডাকাতির সময় পিরোজপুরে গণপিটুনিতে এক ডাকাত নিহত হয়েছেন। এসময় আহত অবস্থায় আরেক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
রোববার (২৩ নভেম্বর) ভোরে সদর উপজেলার পশ্চিম দূর্গাপুর গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য অনুকূল চন্দ্র রায় ওরফে দুলালের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
নিহতের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে আটক সবুজ হাওলাদারের (৫৫) বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার দেহেরগতি গ্রামে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পিরোজপুর সদর থানার উপ-পরিদর্শক মোল্লা রমিজ জাহান জুম্মা জানান, রাত আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে পিরোজপুর সদর থানার উপ-পরিদর্শক রাধা রমনের নেতৃত্বে থাকা পুলিশের একটি টহল টিম পশ্চিম দূর্গাপুর গ্রাম থেকে আহত অবস্থায় দুইজনকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। স্থানীয়দের ধাওয়ায় অন্য ডাকাত সদস্যরা পালিয়ে যায়।
দুলালের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় দুলালের ভাই অমলেশ চন্দ্র রায় বলেন, ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর থেকে স্বর্ণের চেইন, হাতের বালা ও শাঁখাসহ অন্যান্য স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.