০৮ জুন, ২০২৫ ১৩:৪৫
বরিশাল-ঢাকা নৌ-পথে যাত্রীবাহী কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার রাতে লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত আদেশ জারি করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এর আগে শুক্রবার রাতে লঞ্চের মালিক মনজুরুল ইসলাম ফেরদৌসসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানা মামলা করে কোস্টগার্ড।
বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মুহম্মদ মোবরাক হোসেনের স্বাক্ষরিত রুট পারমিট স্থগিত আদেশে বলা হয়েছে, এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করে। সদরঘাট টার্মিনাল ত্যাগ করার পর পোস্তগোলা ব্রীজ অতিক্রম করার আগে লঞ্চের একটি প্রপেলার ভেঙে যায়। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানার পর বিআইডব্লিউটিএ’র পরিবহন পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম দায়িত্বরত মাস্টার শুক্কুর এবং ড্রাইভার মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তারা প্রপেলার ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করলে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে লঞ্চের মাস্টারকে যাত্রা বাতিল করে সদরঘাট টার্মিনালে ফেরত আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম-পরিচালক (নৌনিট্রা) লঞ্চের মাস্টারের সঙ্গে ফোনে কথা বলে অনুরূপ নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এমনকি নির্দেশ অমান্য করে লঞ্চটি এক ইঞ্জিনে চালিয়ে শুক্রবার সকালে বরিশালে পৌঁছায়। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং ঈদ-উল-আযহায় ঘরমুখো যাত্রীদের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। ফলে কর্তৃপক্ষের তথা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারতো। লঞ্চটির চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
এর আগে শুক্রবার সকালে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দরে পৌঁছার পর যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্মচারীদের তুমুল বাকবিতন্ডা হয়। যাত্রীদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে তখন কোস্টগার্ড ঘটনাস্থলে গেলে লঞ্চের মালিক ফেরদৌস দলবলসহ কোস্টগার্ড ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অসাদচরণ করেন।
সেই ঘটনায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে শুক্রবার রাতে মামলা করেন কোস্টগার্ডের কমান্ডার শাহ-জালাল। এরপরে গ্রেপ্তার হয়েছেন কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ম্যানেজার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন এবং মাস্টার শুকুর আলী। মামলা এবং গ্রেপ্তারের একদিন পরে কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত করল বিআইডব্লিউটিএ।’
বরিশাল-ঢাকা নৌ-পথে যাত্রীবাহী কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার রাতে লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত আদেশ জারি করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এর আগে শুক্রবার রাতে লঞ্চের মালিক মনজুরুল ইসলাম ফেরদৌসসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানা মামলা করে কোস্টগার্ড।
বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মুহম্মদ মোবরাক হোসেনের স্বাক্ষরিত রুট পারমিট স্থগিত আদেশে বলা হয়েছে, এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করে। সদরঘাট টার্মিনাল ত্যাগ করার পর পোস্তগোলা ব্রীজ অতিক্রম করার আগে লঞ্চের একটি প্রপেলার ভেঙে যায়। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানার পর বিআইডব্লিউটিএ’র পরিবহন পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম দায়িত্বরত মাস্টার শুক্কুর এবং ড্রাইভার মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তারা প্রপেলার ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করলে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে লঞ্চের মাস্টারকে যাত্রা বাতিল করে সদরঘাট টার্মিনালে ফেরত আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম-পরিচালক (নৌনিট্রা) লঞ্চের মাস্টারের সঙ্গে ফোনে কথা বলে অনুরূপ নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এমনকি নির্দেশ অমান্য করে লঞ্চটি এক ইঞ্জিনে চালিয়ে শুক্রবার সকালে বরিশালে পৌঁছায়। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং ঈদ-উল-আযহায় ঘরমুখো যাত্রীদের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। ফলে কর্তৃপক্ষের তথা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারতো। লঞ্চটির চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
এর আগে শুক্রবার সকালে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দরে পৌঁছার পর যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্মচারীদের তুমুল বাকবিতন্ডা হয়। যাত্রীদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে তখন কোস্টগার্ড ঘটনাস্থলে গেলে লঞ্চের মালিক ফেরদৌস দলবলসহ কোস্টগার্ড ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অসাদচরণ করেন।
সেই ঘটনায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে শুক্রবার রাতে মামলা করেন কোস্টগার্ডের কমান্ডার শাহ-জালাল। এরপরে গ্রেপ্তার হয়েছেন কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ম্যানেজার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন এবং মাস্টার শুকুর আলী। মামলা এবং গ্রেপ্তারের একদিন পরে কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত করল বিআইডব্লিউটিএ।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪০
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:২৮
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে গত ২১দিনের ন্যায় চলমান আন্দোলন কর্মসূচিকে ঘিরে রোববার (১৭ আগস্ট) বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে আবারো উত্তেজনা ছড়িয়ে পরেছে।
বিকেল তিনটার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে হাসপাতালের কর্মচারীরা। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হয়। পরে উভয়গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
তবে পূর্বে থেকে হাসপাতাল এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকায় বড়ধরনের সংঘাতের ঘটনা ঘটেছি। পরে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে হাসপাতালে মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে হাসপাতালের প্রধান গেট আটকে দেয় পুলিশ। পরবর্তীতে হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল অব্যাহত রাখে আন্দোলনকারীরা।
এসময় হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে হাসপাতালের অভ্যন্তর থেকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপরই সেখানে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। তবে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়।
এরপূর্বে শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন করে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনের সমন্ময়ক মহিউদ্দীন রনি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। পাশাপাশি আন্দোলনের ১৮তম দিনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর শেবামেকের কর্মচারীদের হামলার প্রতিবাদে ও বিচার দাবি করে ২১তম দিনের (১৭ আগস্ট) কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেমতে রোববার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়। পরবর্তীতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা শেবামেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়।
সূত্রমতে, বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে শেবামেকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। এসময় সেখানে সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দেওয়া আগে থেকেই হাসপাতাল গেটে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তারা সংঘাত এড়াতে শেবামেকের প্রধান গেট বন্ধ করে দেয়। যেকারণে আন্দোলনকারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারেননি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনরতরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করতে গেছেন। তারা দালাল ও সিন্ডিকেট বিরোধী নানা শ্লোগানে মুখর করে রেখেছেন। একইসাথে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালাল সিন্ডিকেটের হামলার পর উল্টো মামলা দায়েরের প্রতিবাদ করে অনতিবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি করেন।
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে গত ২১দিনের ন্যায় চলমান আন্দোলন কর্মসূচিকে ঘিরে রোববার (১৭ আগস্ট) বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে আবারো উত্তেজনা ছড়িয়ে পরেছে।
বিকেল তিনটার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে হাসপাতালের কর্মচারীরা। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হয়। পরে উভয়গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
তবে পূর্বে থেকে হাসপাতাল এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকায় বড়ধরনের সংঘাতের ঘটনা ঘটেছি। পরে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে হাসপাতালে মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে হাসপাতালের প্রধান গেট আটকে দেয় পুলিশ। পরবর্তীতে হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল অব্যাহত রাখে আন্দোলনকারীরা।
এসময় হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে হাসপাতালের অভ্যন্তর থেকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপরই সেখানে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। তবে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়।
এরপূর্বে শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন করে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনের সমন্ময়ক মহিউদ্দীন রনি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। পাশাপাশি আন্দোলনের ১৮তম দিনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর শেবামেকের কর্মচারীদের হামলার প্রতিবাদে ও বিচার দাবি করে ২১তম দিনের (১৭ আগস্ট) কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেমতে রোববার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়। পরবর্তীতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা শেবামেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়।
সূত্রমতে, বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে শেবামেকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। এসময় সেখানে সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দেওয়া আগে থেকেই হাসপাতাল গেটে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তারা সংঘাত এড়াতে শেবামেকের প্রধান গেট বন্ধ করে দেয়। যেকারণে আন্দোলনকারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারেননি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনরতরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করতে গেছেন। তারা দালাল ও সিন্ডিকেট বিরোধী নানা শ্লোগানে মুখর করে রেখেছেন। একইসাথে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালাল সিন্ডিকেটের হামলার পর উল্টো মামলা দায়েরের প্রতিবাদ করে অনতিবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি করেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.