
১৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৮
কারিশমা কাপুরের দুই সন্তান; সামাইরা ও কিয়ানের পড়াশোনার খরচ আগে দিতেন সঞ্জয় কাপুর। কিন্তু সঞ্জয়ের মৃত্যুর পর থেকে সেই খরচ বন্ধ হয়ে গেছে বলে অভিযোগ তুলেছে কারিশমার পরিবার। কারিশমার পক্ষের আইনজীবী মহেশ জেঠ আদালতকে জানান, প্রিয়া সচদেব ইচ্ছে করে ওই অর্থ দেওয়া বন্ধ করেছেন। অভিযোগ খতিয়ে দেখে আদালত প্রিয়াকে নোটিশ পাঠিয়েছে এবং তিন দিনের মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে।
আইনজীবীর দাবি, দুই সন্তানই আমেরিকায় পড়াশোনা করছে, তাদের শিক্ষার পেছনে অনেক টাকা লাগে। কলেজের দুই মাসের ফিও বকেয়া পড়ে আছে, ফলে তাদের পড়াশোনায় বাধা তৈরি হয়েছে। তবে প্রিয়া সচদেব এসব অভিযোগ মানতে নারাজ। তার আইনজীবীর বক্তব্য, তিনি সামাইরা ও কিয়ানের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছেন এবং অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যে।
এর আগেও প্রিয়ার বিরুদ্ধে দলিল জাল করার অভিযোগ উঠেছিল। বলা হয়েছিল, সঞ্জয় কাপুরের তৈরি দলিলে কিয়ানের নামের বানান ভুল এবং সামাইরার ঠিকানাও সঠিক নয়। এই ভুলগুলো দেখে কারিশমার সন্তানদের সন্দেহ হয় দলিলটি ভুয়া, তাই তারা আসল দলিল দেখার আবেদন করে আদালতে। তবে প্রিয়ার পক্ষ জানায়, নাম বা ঠিকানায় ভুল থাকলে দলিলকে জাল বলা যায় না।
কারিশমা কাপুরের দুই সন্তান; সামাইরা ও কিয়ানের পড়াশোনার খরচ আগে দিতেন সঞ্জয় কাপুর। কিন্তু সঞ্জয়ের মৃত্যুর পর থেকে সেই খরচ বন্ধ হয়ে গেছে বলে অভিযোগ তুলেছে কারিশমার পরিবার। কারিশমার পক্ষের আইনজীবী মহেশ জেঠ আদালতকে জানান, প্রিয়া সচদেব ইচ্ছে করে ওই অর্থ দেওয়া বন্ধ করেছেন। অভিযোগ খতিয়ে দেখে আদালত প্রিয়াকে নোটিশ পাঠিয়েছে এবং তিন দিনের মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে।
আইনজীবীর দাবি, দুই সন্তানই আমেরিকায় পড়াশোনা করছে, তাদের শিক্ষার পেছনে অনেক টাকা লাগে। কলেজের দুই মাসের ফিও বকেয়া পড়ে আছে, ফলে তাদের পড়াশোনায় বাধা তৈরি হয়েছে। তবে প্রিয়া সচদেব এসব অভিযোগ মানতে নারাজ। তার আইনজীবীর বক্তব্য, তিনি সামাইরা ও কিয়ানের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছেন এবং অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যে।
এর আগেও প্রিয়ার বিরুদ্ধে দলিল জাল করার অভিযোগ উঠেছিল। বলা হয়েছিল, সঞ্জয় কাপুরের তৈরি দলিলে কিয়ানের নামের বানান ভুল এবং সামাইরার ঠিকানাও সঠিক নয়। এই ভুলগুলো দেখে কারিশমার সন্তানদের সন্দেহ হয় দলিলটি ভুয়া, তাই তারা আসল দলিল দেখার আবেদন করে আদালতে। তবে প্রিয়ার পক্ষ জানায়, নাম বা ঠিকানায় ভুল থাকলে দলিলকে জাল বলা যায় না।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৯
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৬
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:১৭
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২১

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৭
লস অ্যাঞ্জেলেসের নিজ বাসভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে কিংবদন্তি নির্মাতা রব রাইনার ও তার স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রাইনারের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে পুলিশ তাদের ৩২ বছর বয়সী পুত্র নিক রাইনারকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করা হয়েছে।
ঘটনার প্রেক্ষাপট স্থানীয় সময় রবিবার দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে লস অ্যাঞ্জেলেসের বাড়ি থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা, মা-বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন নিক। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের আগের দিন একটি পার্টিতে মা-বাবার সঙ্গে নিকের প্রচণ্ড কথা কাটাকাটি হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রত্যক্ষদর্শী সেই পারিবারিক কলহের কথা স্বীকার করলেও ঝগড়ার সঠিক কারণ জানাতে পারেননি। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার শুরু থেকেই সন্দেহের তালিকায় ছিলেন নিক।
মঙ্গলবার লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির কার্যালয়ে মামলাটি তোলা হবে। বাদী ও বিবাদী পক্ষ বুধবার পর্যন্ত অভিযোগ দায়েরের সময় পাবেন।
নিকের বর্ণময় ও বিতর্কিত জীবন রব ও মিশেলের একমাত্র পুত্র নিক নিজেও একজন নব্য পরিচালক। তবে তার অতীত বেশ অম্লমধুর। দীর্ঘ সময় তিনি মাদকাসক্তি ও টেক্সাস-নিউ জার্সির রাস্তায় ভবঘুরে জীবন কাটিয়েছেন। বাবার পরিচালিত ‘বিইং চার্লি’ সিনেমায় সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছিলেন তিনি, যেখানে নিজের মাদকাসক্তি ও গৃহহীন জীবনের গল্পই তুলে ধরেছিলেন নিক।
পরিবারের শোক নিকের বিষয়ে পুলিশ এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি না দিলেও রাইনার পরিবারের পক্ষ থেকে একটি শোকবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে মিশেল ও রব রাইনার আর আমাদের মাঝে নেই। এই আকস্মিক ও মর্মান্তিক ঘটনায় আমরা বিধ্বস্ত।
এই কঠিন সময়ে পরিবারের গোপনীয়তা বজায় রাখতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
লস অ্যাঞ্জেলেসের নিজ বাসভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে কিংবদন্তি নির্মাতা রব রাইনার ও তার স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রাইনারের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে পুলিশ তাদের ৩২ বছর বয়সী পুত্র নিক রাইনারকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করা হয়েছে।
ঘটনার প্রেক্ষাপট স্থানীয় সময় রবিবার দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে লস অ্যাঞ্জেলেসের বাড়ি থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা, মা-বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন নিক। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের আগের দিন একটি পার্টিতে মা-বাবার সঙ্গে নিকের প্রচণ্ড কথা কাটাকাটি হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রত্যক্ষদর্শী সেই পারিবারিক কলহের কথা স্বীকার করলেও ঝগড়ার সঠিক কারণ জানাতে পারেননি। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার শুরু থেকেই সন্দেহের তালিকায় ছিলেন নিক।
মঙ্গলবার লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির কার্যালয়ে মামলাটি তোলা হবে। বাদী ও বিবাদী পক্ষ বুধবার পর্যন্ত অভিযোগ দায়েরের সময় পাবেন।
নিকের বর্ণময় ও বিতর্কিত জীবন রব ও মিশেলের একমাত্র পুত্র নিক নিজেও একজন নব্য পরিচালক। তবে তার অতীত বেশ অম্লমধুর। দীর্ঘ সময় তিনি মাদকাসক্তি ও টেক্সাস-নিউ জার্সির রাস্তায় ভবঘুরে জীবন কাটিয়েছেন। বাবার পরিচালিত ‘বিইং চার্লি’ সিনেমায় সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছিলেন তিনি, যেখানে নিজের মাদকাসক্তি ও গৃহহীন জীবনের গল্পই তুলে ধরেছিলেন নিক।
পরিবারের শোক নিকের বিষয়ে পুলিশ এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি না দিলেও রাইনার পরিবারের পক্ষ থেকে একটি শোকবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে মিশেল ও রব রাইনার আর আমাদের মাঝে নেই। এই আকস্মিক ও মর্মান্তিক ঘটনায় আমরা বিধ্বস্ত।
এই কঠিন সময়ে পরিবারের গোপনীয়তা বজায় রাখতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৮
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।
আশির দশকে বলিউডের প্রথম সারিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন রতি অগ্নিহোত্রী। শুধুমাত্র বলিপাড়ায় নয়, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এমনকি, বাংলা ছবিতেও অভিনয় করতে দেখা যায় রতিকে। ক্যারিয়ারের শিখরে থাকাকালীন পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। যা তাকে ঠেলে দেয় দুঃসহ নরক যন্ত্রণায়।
১৯৮০-এর দশকে ‘এক দুজে কে লিয়ে’ ও ‘কুলি’ ছবির সুবাদে রতি ছিলেন তৎকালীন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। কিন্তু ১৯৮৫ সালে স্থপতি অনিল বিরওয়ানিকে বিয়ে করে তিনি চলচ্চিত্রজীবন থেকে দূরে সরে যান। বাইরে থেকে সুখের সংসার মনে হলেও অন্তর্গত বাস্তব ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
বহু বছর পর এক আবেগঘন সাক্ষাৎকারে রতি জানান, বিয়ের শুরুর দিক থেকেই শারীরিক নির্যাতন শুরু হয়েছিল।
প্রায় ৩০ বছর ধরে তিনি তা সহ্য করেছেন—হাসিমুখে, নিখুঁত জনসমক্ষ ইমেজের আড়ালে। এত কিছু সহ্য করেও কেন থেকে গিয়েছিলেন? রতি জানান, তাঁর থাকার দুটি কারণ ছিল—বিবাহবন্ধনের পবিত্রতায় বিশ্বাস আর বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ছেলে তনুজ বিরওয়ানির জন্ম।
ছেলের ভবিষ্যৎকে অগ্রাধিকার দিয়ে রতি বারবার নিজেকে বুঝিয়েছেন, একদিন না একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। তিনি জানান, নির্যাতনের বেশির ভাগ আঘাতই এমন জায়গায় করা হতো, যাতে চোট বা দাগ বাইরে থেকে দেখা না যায়; এতে ‘সুখী পরিবার’-এর ভান বজায় রাখতে সুবিধা হতো।
শেষ পর্যন্ত কি তাঁকে বেরিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল? ২০১৫ সালের ৭ মার্চ পরিস্থিতি নাটকীয় মোড় নেয়। সেদিন তাঁদের ছেলে তনুজ ছিল পুনেতে শুটিংয়ে। হঠাৎই এক সহিংস ঘটনার পর তিনি বুঝে যান, ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
রতি বলেন, ‘তখন আমার বয়স ৫৪। ভাবলাম, বয়স বাড়বে, শরীর দুর্বল হবে, একদিন এটি আমাকে মেরে ফেলবে।
এক সপ্তাহ পর রতি একা পুলিশ স্টেশনে গিয়ে সাহস সঞ্চয় করে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের অভিযোগ করেন। মা যে এত বছর ধরে এমন অবস্থার মধ্যে ছিলেন, তা জানতে পেরে তনুজ তাঁর পাশে দাঁড়ান। মায়ের সঙ্গে থাকতে তিনি সরে আসেন ওরলির ফ্ল্যাট থেকে। পরে তিনি চেষ্টা করেছিলেন মা–বাবার সম্পর্ক মেরামত করতে, কিন্তু রতি আর কখনোই ওরলির সেই বাসায় ফিরে যাননি। নতুন শুরু করার জন্য তিনি চলে যান তাঁর লোনাভালার বাংলোতে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতি এখন বেশির ভাগ সময় কাটান পোল্যান্ডে। সেখানে বোন অনিতার সঙ্গে মিলে একটি রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করেন। অন্যদিকে ছেলে তনুজ বিরওয়ানি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের বিনোদনজগতে।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৭
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.